ওয়েজ আর্নাস কল্যাণ বোর্ড (সহকারী পরিচালক) - ২২.১১.২০২৪ (50 টি প্রশ্ন )
- যা থেকে কিছু বিচ্যুত, গৃহীত, জাত, বিরত, আরম্ভ, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে।
- যেমন: বাবাকে বড্ড ভয় পাই।
- প্রদত্ত বাক্যটিতে বাবাকে ভয় পাওয়ার বিষয়টি উপস্থাপিত হয়েছে।
- সুতরাং, 'বাবা' অপাদান কারক এবং শব্দটির সাথে দ্বিতীয়া বিভক্তি (বাবা+কে) যুক্ত হওয়ায় এটি অপাদানে দ্বিতীয়া বিভক্তি।
- ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস দেহের অস্থি ও দাঁত গঠনে ভূমিকা রাখে।
- এছাড়াও দেহের অম্ল-ক্ষার সমতা রক্ষায় সাহায্য করে।
- ক্যালসিয়াম রক্ত জমাট বাঁধতে এবং ফসফরাস, শর্করা ও স্নেহ জাতীয় খাদ্য উপাদান বিপাকে সাহায্য করে।
- তবে এদের কার্যসম্পাদনের জন্য ভিটামিন ডি এর উপস্থিতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- Milk (দুধ)-এ প্রধানত Lactic Acid (ল্যাকটিক অ্যাসিড) থাকে।
- দুধে স্বাভাবিকভাবে ল্যাকটোজ (Lactose) থাকে। যখন দুধ খারাপ হয়ে যায় বা ফারমেন্টেশন হয়, তখন ল্যাকটোজ ব্যাকটেরিয়ার (Lactobacillus) দ্বারা ল্যাকটিক অ্যাসিডে রূপান্তরিত হয়।
- ল্যাকটিক অ্যাসিড দই ও টক দুধে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়।
- প্রোটিন হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান, যা শরীরের গঠন, বৃদ্ধি এবং কোষ মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয়।

এখন আমরা প্রতিটি অপশন বিশ্লেষণ করি—
(A) Rice (চাল)
- চাল মূলত কার্বোহাইড্রেটসমৃদ্ধ খাদ্য। এতে কিছুটা প্রোটিন থাকে, তবে তা উচ্চমাত্রার নয়।

(B) Beef (গরুর মাংস)
- গরুর মাংস একটি উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্য। প্রতি ১০০ গ্রাম গরুর মাংসে প্রায় ২৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

(C) Lentils (ডাল)
- ডালও উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার। ১০০ গ্রাম ডালে প্রায় ২৫ গ্রাম প্রোটিন থাকে, যা নিরামিষভোজীদের জন্য ভালো প্রোটিনের উৎস।

(D) Flour (ময়দা/আটা)
- ময়দা বা আটা মূলত কার্বোহাইড্রেট সরবরাহ করে, এতে কিছুটা প্রোটিন থাকলেও তা উচ্চমাত্রার নয়।

সঠিক উত্তর:
- বিকল্প (B) Beef এবং (C) Lentils উভয়ই উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ, তবে প্রাণিজ প্রোটিন বেশি সহজে শরীর গ্রহণ করতে পারে। তাই সঠিক উত্তর: Beef । 
- ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট রোগই হচ্ছে Viral Disease.
- জন্ডিস, এইডস, চোখ ওঠা, এমপক্স, হাম, মাম্পস, জলবসন্ত প্রভৃতি ভাইরাসজনিত রোগ।

অন্যদিকে
- নিউমোনিয়া হলো এক ধরনের ফুসফুসের প্রদাহ।
- অ্যালভিওলাই ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হলে শিশুরা নিউমোনিরয়ায় আক্রান্ত হয়।
- বস্তুর ওজন অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর ওপর নির্ভরশীল কেননা বস্তুর ভর m তার মৌলিক ধর্ম।
- তাহলে কোন কারণে অভিকর্ষজ ত্বরণ পরিবর্তিত হলে বস্তুর ওজনেও পরিবর্তন আসবে।
- বিষুবীয় অঞ্চল বরাবর পৃথিবীর ব্যসার্ধ সর্বাধিক বলে g এর মান সবচেয়ে কম।
- এ অঞ্চল থেকে যতই মেরু অঞ্চলের দিকে যাওয়া হবে পৃথিবীর ব্যাসার্ধ তত কমতে থাকে তথা g এর মান বাড়ে।
- এর ফলে বস্তুর ওজনও বাড়তে থাকে।
- আবার মেরু অঞ্চলে ব্যাসার্ধ সবচেয়ে কম হওয়ায় g এর মান এ অঞ্চলে সর্বাধিক ফলে এখানে বস্তুর ওজনও সবচেয়ে বেশি হয়।
- প্রাকৃতিক গ্যাসের উপাদানগুলোর মধ্যে মিথেন ৮০- ৯০%, ইথেন ১৩%, প্রোপেন ৩%। 

- এছাড়া বিউটেন, ইথিলিন ও নাইট্রোজেনে কিছু পরিমাণ মিথেন থাকে।
- বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ ৯৫- ৯৯% ।
- মিথেন গ্যাসকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কারণ এটি পোড়ালে কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয় বাষ্প ও তাপশক্তি উৎপন্ন হয়।
- ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ একশ্রেণির জৈব যৌগ, যা বিভিন্ন খাদ্যে স্বল্প মাত্রায় থাকে এবং জীবের পুষ্টি সাধনে, বিকাশে ও প্রজননে অত্যাবশ্যকীয় ভূমিকা পালন করে।
- ভিটামিন ছয় প্রকার।
- যথা: A, B, C, D, E, K।
- এদের মধ্যে ভিটামিন (A, D, E, K) স্নেহজাতীয় পদার্থে দ্রাবণীয়, এবং ভিটামিন (B, C) পানিতে দ্রাবণীয়।
- ভিটামিন C-এর অপর নাম অ্যাসকরবিক অ্যাসিড, এবং শুকনো ফল, বীজ, টিনজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন C থাকে না।
- এর অভাবে সহজে সর্দি-কাশি হয় এবং স্কার্ভি রোগ হতে পারে।
- টাটকা শাকসবজি ও ফলে ভিটামিন C পাওয়া যায়।
মোট লোক = 6 জন
বসাতে হবে = 5 জন
বৃত্তাকার টেবিল (যেখানে আপেক্ষিক অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ, চক্রাকার স্থানান্তর গুরুত্বপূর্ণ নয়)

প্রথমে, 6 জন থেকে 5 জনকে নির্বাচন করার উপায় = ⁶C₅ = 6 উপায়
এখন, এই 5 জনকে বৃত্তাকার টেবিলের চারপাশে বসানোর উপায় = (5-1)! = 4! = 24 উপায়
[বৃত্তাকার সাজানোর ক্ষেত্রে (n-1)! সূত্র প্রযোজ্য]
সুতরাং, মোট উপায় = ⁶C₅ × 4!
= 6 × 24
= 144
অতএব, 6 জন লোকের মধ্য থেকে 5 জনকে বৃত্তাকার টেবিলের চারপাশে বসানোর মোট উপায় সংখ্যা 144।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
Here, a + b + c = 3 × 6 = 18 ...... (i)

Again, (a + b)² = (a - b)² + 4ab
⇒ (a + b)² = (4)² + 4 × 21
⇒ (a + b)² = 16 + 84
⇒ (a + b)² = 100
⇒ a + b = 10

∴ (i) ⇒
10 + c = 18
⇒ c = 18 - 10
⇒ c = 8
ট্রেনের দৈর্ঘ্য = 220 মিটার
ট্রেনের গতি = 45 কিমি/ঘণ্টা
টানেলের দৈর্ঘ্য = 260 মিটার

প্রথমে, গতিকে মিটার/সেকেন্ডে রূপান্তর করি:

45 কিমি/ঘণ্টা = 45 × 1000 ÷ 3600 মিটার/সেকেন্ড
= 12.5 মিটার/সেকেন্ড

ট্রেনটি সম্পূর্ণরূপে টানেল অতিক্রম করতে তাকে মোট দূরত্ব অতিক্রম করতে হবে:

মোট দূরত্ব = ট্রেনের দৈর্ঘ্য + টানেলের দৈর্ঘ্য
= 220 + 260 = 480 মিটার

এখন সময় নির্ণয় করি:
সময় = দূরত্ব ÷ গতি
= 480 ÷ 12.5
= 38.4 সেকেন্ড
≈ 38 সেকেন্ড

অতএব, ট্রেনটি টানেল অতিক্রম করতে 38 সেকেন্ড সময় নেবে।
একটি সমবাহু ত্রিভুজের বৈশিষ্ট্য:
- সমবাহু ত্রিভুজের সব বাহু সমান দৈর্ঘ্যের হয়।
- সমবাহু ত্রিভুজের সব কোণ সমান হয়। 

ত্রিভুজের অন্তঃকোণের সমষ্টি = 180°
যেহেতু সমবাহু ত্রিভুজের তিনটি কোণই সমান, তাই:
প্রতিটি কোণ = 180° ÷ 3 = 60°

সুতরাং, সমবাহু ত্রিভুজের যেকোনো দুইটি বাহুর মধ্যে কোণ 60°।

ধরি, বিলবোর্ডটির উচ্চতা = x মি.
∴ sin30° = x/40 [যেখানে sin θ = লম্ব/অতিভুজ]
→ 1/2 = x/40
→ 2x = 40
→ x = 20 মি.
দেয়া আছে, 
a + b = 4
ab = -12

(a - b)² = (a + b)² - 4ab
⇒ (a - b)² = (4)² - 4(-12)
⇒ (a - b)² = 16 + 48
⇒ (a - b)² = 64
⇒ a - b = ±√64
⇒ a - b = ±8

অতএব, a - b = ±8
যদি বিক্রয়মূল্য ৮১০ টাকা হয় এবং লাভ ৮% হয়, তাহলে:

ধরি, ক্রয়মূল্য = x 
বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ
৮১০ = x + ০.০৮x
৮১০ = ১.০৮x
x = ৮১০ ÷ ১.০৮  
x = ৭৫০ টাকা

অতএব, আহমেদ টি-শার্টটি ৭৫০ টাকায় কিনেছিলেন।
- যে বাক্যে একটি প্রধান খণ্ডবাক্যের সাথে এক বা একাধিক আশ্রিতবাক্য পরস্পর সাপেক্ষভাবে ব্যবহৃত হয়, তাকে মিশ্র বা জটিল বাক্য বলে।
- যে-সে, যারা-তারা, যিনি-তিনি, যা-তা প্রভৃতি সাপেক্ষ সর্বনাম এবং যদি-তবে, যদিও-তবুও, যেহেতু-সেহেতু, যত-তত, যেটুকু-সেটুকু, যেমন-তেমন, যখন-তখন প্রভৃতি সাপেক্ষ যোজক দিয়ে যখন অধীন বাক্যগুলো যুক্ত থাকে, তাকে জটিল বাক্য বলে।
- যেমন: যদি তারে নাই চিনি গো, সে কি আমায় নেবে চিনে।
• কবি জীবনানন্দ দাশ তার কবিতায় ব্যক্তিমানুষের নিঃসঙ্গতা, আধুনিক জীবনের বিচিত্র মন্ত্রণা ও হাহাকার এবং সর্বোপরি জীবন ও জগতের রহস্য ও মাহাত্ন্য সন্ধানে এক অতুলনীয় কবি ভাষা সৃষ্টি করেছেন ।
• এজন্য তাকে বদ্ধদেব বসু আখ্যায়িত করেছেন 'নির্জনতম কবি' বলে ।
• তার কবিতায় তিনি সূক্ষ্ম ও গভীর অনুভবের এক জগৎ তৈরি করেন ।
• বিশেষ করে গ্রামবাংলার নিসর্গের যে ছবি তিনি একেছেন, সে নিসর্গের সঙ্গে অনুভব ও বোধের বহুতর মাত্রা যুক্ত হয়ে তার হাতে অনন্যসাধারণ কবিতা শিল্প রচিত হয়েছে ।
• এই অসাধারণ কাব্য বৈশিষ্ট্যকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 'চিত্ররূপময়' বলে আখ্যায়িত করেছেন । 
বাংলা ভাষায় আগত তুর্কি শব্দ: বাবা, কাঁচি, আলখাল্লা, উজবুক, উর্দু, কাবু, কুলি, কুর্নিশ, কোর্মা, খোকা, চাকু, চোগা, চকমক, চাকর, দারোগা, তোপ, বন্দুক, বাবুর্চি, বাহাদুর, বেগম, মুচলেকা, লাশ, মোগল, সওগাত ইত্যাদি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- একাধিকবার একই একক গণনা করলে যে সমষ্টি পাওয়া যায়, তাই পরিমাণ বা গণনাবাচক সংখ্যা।
- যেমন: সপ্ত (সাত) + অহ (দিনক্ষণ) = সপ্তাহ (সাত দিনের সমষ্টি)।
- এখানে দিন একটি একক; সাতটি দিন বা সাতটি একক মিলে হয়েছে সপ্তাহ।

- অঙ্কবাচক শব্দগুলোকে কথায় লিখলে তাকে পরিমাণ বা গণনাবাচক সংখ্যা বলে।
- যেমন: এক, দুই, তিন।

আবার,
- পূর্ণসংখ্যার ন্যূনতা বা আধিক্য বাচক ‘সংখ্যা শব্দ' (ভগ্নসংখ্যাবাচক শব্দ) হলো গণনাবাচক শব্দ ।
- যেমন: চৌথা / সিকি / পোয়া, তেহাই, অর্ধ / আধা ।
- মুখের কথাকে লিখিত রূপ দেয়ার সময়ে কম-বেশি থামা বোঝাতে যেসব চিহ্ন ব্যবহৃত হয়, সেগুলোকে যতিচিহ্ন বা বিরামচিহ্ন বলে।
- বাক্যের মধ্যকার একাধিক পদকে সংযুক্ত করতে হাইফেন ব্যবহৃত হয়। হাইফেনকে পদ সংযোগও বলা হয়।
- যেমন: এ আমাদের শ্রদ্ধা-অভিনন্দন, আমাদের প্রীতি-উপহার। মা-বাবার কাছে সন্তানের গৌরব সবচেয়ে বড়ো গৌরব।
- এই বাক্যে "কেউই জানেনা, সে কোথায় গেছে" কমার ব্যবহার অসংগত।
- এখানে কমার প্রয়োজন নেই, কারণ এটি একটি সরল বাক্য।
- সঠিক বাক্য হবে: "কেউই জানেনা সে কোথায় গেছে।"
- তৎসম ব্যঞ্জনসন্ধির নিয়মানুসারে, ম্ এর পর অন্তঃস্থ ধ্বনি য, র, ল, ব কিংবা শ, ষ, শ, হ থাকলে ম্ স্থলে অনুস্বার (ং) হয়।
যেমন:
- সম্+হার = সংহার,
- সম্+যম = সংযম,
- সম্+বাদ = সংবাদ।
• বাংলা ব্যাকারণের প্রধান ও মৌলিক আলোচ্য বিষয় চারটি , যথা--ধ্বনিতত্ত্ব, শব্দতত্ত্ব, রুপতত্ত্ব, বাক্যতত্ত্ব বা পদক্রম ও অর্থতত্ত্ব।
• রূপতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়--ক্রিয়ার কাল, কারক, লিঙ্গ, উপসর্গ, প্রত্যয়, সমাস, বচন ইত্যাদি। 
• ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়--ণত্ব ও যত্ব বিধান, সন্ধি, ধ্বনি পরিবর্তন ইত্যাদি।
• বাক্যতত্ত্বের আলোচ্য বিষ্য--বাক্যর গঠন প্রণালী, বীড়াম বা জটী চিহ্ন, বাগধারা ইত্যাদি।
বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান অনুযায়ী "আশিস" শব্দটির শুদ্ধ বানান এটি।
- এটি আশীর্বাদ বা শুভকামনা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
- ৫ নভেম্বর, ২০২৪ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৬০তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
- নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হন এবং তার ইলোকটোরাল ভোটের সংখ্যা ৩১২টি।
- অন্যদিকে ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিস ২২৬টি ইলেকটোরাল ভোট পান।
- ডোনাল্ড ট্রাম্প পপুলার ভোট ৭৬,৮৫১,৯১০টি (৫০ শতাংশ) এবং কমলা হ্যারিস ৭৪,৩৪৮,৭১৯টি (৪৮.৪ শতাংশ) ভোট পেয়েছেন।
- ২০২৪ সালের ১৭-৩০ অক্টোবর সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপের ৭ম আসর নেপালের কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত হয়।
- এতে ৭টি দল অংশগ্রহণ করে।
- ৩০ অক্টোবর, ২০২৪ ফাইনালে ২-১ ব্যবধানে নেপালকে হারিয়ে বাংলাদেশ শিরোপা জয়লাভ করে।
- এটা বাংলাদেশের সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়ন শিপের দ্বিতীয় শিরোপা জয় (প্রথম ২০২২ সালে)।
- এ আসরে সেরা খেলোয়াড় হন বাংলাদেশের ঋতুপর্ণা চাকমা এবং সেরা গোলরক্ষক হন রূপনা চাকমা।
- কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি বাংলাদেশের তালিকাভুক্ত বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক।
- ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সালে বাংলাদেশের ৫৯তম ব্যাংক এর যাত্রা শুরু হয়।
- বাংলাদেশ পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্ট এই ব্যাংকটি পরিচালনা করে।
- এটির প্রধান কার্যালয় পুলিশ প্লাজা কনকর্ড গুলশান ১, ঢাকায় অবস্থিত।
- অরবিস ইন্টারন্যাশনাল একটি উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল।
- এটি একট অলাভজনক এবং বেসরকারি সংস্থা যা পৃথিবীব্যাপী চোখের আলো রক্ষার জন্য নিবেদিত।
- ১৯৮২ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
- আলবার্ট উহয়েল্টশি, থমাস নাইট, বেটশি দে ভেসি ও ডেভিড প্যাটন হলেন এটির প্রতিষ্ঠাতা।
- এর সদর দপ্তর নিউইয়ক, যুক্তরাষ্ট্র।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণ কাজ ডিসেম্বর ২০১৯ সালে শুরু হয়েছিল।
- ৭ অক্টোবর ২০২৩ সালে টার্মিনালটি আংশিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছিল। 
- তৃতীয় টার্মিনাল ভবনের স্থপতি সিঙ্গাপুরের Rohani Baharin

- বাংলাদেশে বর্তমান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সংখ্যা ৩ টি । যথা -হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ,শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ।

- আর দেশে বর্তমানে অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরের সংখ্যা ৫ টি ।যথা -রাজশাহী ,যশোর , সৈয়দপুর (নীলফামারী),বরিশাল,কক্সবাজার ।

উল্লেখ্য আন্তর্জাতিক ৩ টি সহ অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর ৮ টি ।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0