ডিজিএফআই (নিরাপত্তা পরিদর্শক/এসআই) - ১৩.১২.২০২৫ (100 টি প্রশ্ন )
- Obnoxious শব্দটির বাংলা অর্থ হলো অত্যন্ত আপত্তিকর, ঘ্রণ্য বা কুরুচিপূর্ণ।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে Very unpleasant শব্দটির অর্থও হলো অত্যন্ত অপ্রীতিকর বা খুবই খারাপ, যা Obnoxious এর সমার্থক।
- অন্যদিকে, Very dangerous মানে খুব বিপজ্জনক, Very pleasant মানে খুব মনোরম এবং Very ugly মানে খুব কুৎসিত।
- প্রশ্নের বর্তমান উত্তর হিসেবে 'Very ugly' দেওয়া আছে, যা সঠিক নয়
- শব্দটির সঠিক অর্থ বিশ্লেষণে দেখা যায়, এর প্রকৃত উত্তর হবে Very unpleasant
- ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর বাংলাদেশের সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী সম্মিলিতভাবে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমণ চালায়।

- এই সম্মিলিত আক্রমণের স্মরণে প্রতি বছর ২১ নভেম্বর বাংলাদেশে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত হয়।

- আশির দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে তিন বাহিনী ২১ নভেম্বরকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে সম্মিলিতভাবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেয়।

- এর আগে সেনাবাহিনী ২৫ মার্চ, নৌবাহিনী ১০ ডিসেম্বর ও বিমান বাহিনী ২৮ সেপ্টেম্বর আলাদাভাবে তাদের নিজস্ব দিবস পালন করত।
- পিতল (Brass) একটি বহুল ব্যবহৃত সংকর ধাতু, যা তামা (Copper) ও দস্তার (Zinc) মিশ্রণে তৈরি হয়।

- পিতল সংকর ধাতুটি তৈরির জন্য সাধারণ অনুপাতে প্রায় ৬৫% তামা এবং ৩৫% দস্তা ব্যবহৃত হয়।

- এই সংকর ধাতু তৈরির ফলে তামার চেয়ে অনেক বেশি শক্তটেকসই একটি নতুন ধাতু পাওয়া যায়।

- পিতলের সোনালী রঙ এবং মরিচা প্রতিরোধী গুণের কারণে এটি বাসনপত্র, বাদ্যযন্ত্র এবং বিভিন্ন সজ্জার সামগ্রী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

- উল্লেখ্য, তামার সাথে যদি টিন (Tin) মেশানো হয়, তবে যে সংকর ধাতু তৈরি হয় তাকে বলা হয় ব্রোঞ্জ বা কাঁসা।
- 'আরব বসন্ত' বা 'Arab Spring' হলো ২০১০-এর শেষদিকে আরব বিশ্বে ছড়িয়ে পড়া সরকারবিরোধী একটি গণজাগরণ ও বিপ্লব।

- এই ঐতিহাসিক আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল তিউনিসিয়া থেকে।

- ২০১০ সালের ১৭ই ডিসেম্বর তিউনিসিয়ার সিদি বাউজিদ শহরে মোহাম্মদ বুয়াজিজি নামের একজন সাধারণ ফল বিক্রেতা নিজের গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মাহুতি দেন।

- পুলিশের দুর্নীতি ও দুর্ব্যবহারের প্রতিবাদে তার এই আত্মত্যাগ দেশজুড়ে বিশাল এক প্রতিবাদের জন্ম দেয় যা দ্রুত গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়।

- এই বিপ্লবের প্রভাবে তিউনিসিয়ার দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসক জাইন আল-আবিদিন বেন আলী ক্ষমতাচ্যুত হন এবং দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হন।

- তিউনিসিয়ার এই সফল বিপ্লব খুব দ্রুত মিশর, লিবিয়া, ইয়েমেন, সিরিয়া ও বাহরাইনসহ অন্যান্য আরব দেশগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।
সঠিক উত্তরটি হলো 7/10

বিস্তারিত সমাধান:
মনে করি, ভগ্নাংশটির লব = x

প্রশ্নমতে, লব ও হরের যোগফল = 17

অতএব, ভগ্নাংশটির হর = (17 - x)



শর্তমতে,

$\frac{\text{x} + 3}{17 - \text{x}}$ = 1

বা, x + 3 = 17 - x [আড়গুণন করে]

বা, x + x = 17 - 3 [পক্ষান্তর করে]

বা, 2x = 14

বা, x = $\frac{14}{2}$

$\therefore$ x = 7



অতএব, ভগ্নাংশটির লব = 7 এবং হর = 17 - 7 = 10

$\therefore$ নির্ণেয় ভগ্নাংশটি = $\frac{7}{10}$


শর্টকাট নিয়ম (অপশন টেস্ট):
প্রশ্নে বলা হয়েছে লব ও হরের যোগফল 17 হতে হবে।

অপশনগুলোর দিকে লক্ষ করি:

1) 17 + 10 = 27 (শর্ত পূরণ করে না)

2) 14 + 17 = 31 (শর্ত পূরণ করে না)

3) 10 + 7 = 17 (১ম শর্ত পূরণ করে)

4) 7 + 10 = 17 (১ম শর্ত পূরণ করে)



এখন ২য় শর্ত অনুযায়ী, লবের সাথে 3 যোগ করলে ভগ্নাংশটির মান 1 হবে।

অপশন-3 এর ক্ষেত্রে: $\frac{10 + 3}{7}$ = $\frac{13}{7}$ ($\neq$ 1)

অপশন-4 এর ক্ষেত্রে: $\frac{7 + 3}{10}$ = $\frac{10}{10}$ = 1 (শর্ত পূরণ করে)


সুতরাং, সঠিক উত্তর 7/10
- যক্ষ্মা একটি সংক্রামক রোগ যা মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়।
- অপরদিকে করোনা, পোলিও এবং হাম রোগগুলো ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়।
- হাম রোগটি রুবিওলা ভাইরাস এবং পোলিও রোগটি পোলিও ভাইরাসের সংক্রমণে হয়ে থাকে।
- এছাড়া জন্ডিস, গুটি বসন্ত, এইডস, জলাতঙ্ক, ডেঙ্গু ইত্যাদি রোগগুলোও ভাইরাস ঘটিত
- অন্যদিকে নিউমোনিয়া, টাইফয়েড, কলেরা, ডিপথেরিয়া, ধনুষ্টঙ্কার ইত্যাদি রোগগুলো ব্যাকটেরিয়া ঘটিত
সঠিক উত্তরটি হবে ফায়ারফক্স। আপনার দেওয়া উত্তরটি সঠিক নয়। নিচে সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:

- ইন্টারনেটের বিশাল তথ্যভাণ্ডার থেকে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য খুঁজে বের করার জন্য যে বিশেষ টুল ব্যবহৃত হয়, তাকে সার্চ ইঞ্জিন (Search Engine) বলে।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে বিং (Bing), এমএসএন (MSN) এবং ইয়াহু (Yahoo) হলো জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন।
- অন্যদিকে, ফায়ারফক্স (Firefox) হলো একটি ওয়েব ব্রাউজার (Web Browser), যা ব্যবহার করে ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যায়।
- বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি সার্চ ইঞ্জিনের উদাহরণ হলো: Google, Yahoo, Baidu, Bing, Ask, AOL ইত্যাদি।
- জনপ্রিয় কয়েকটি ওয়েব ব্রাউজারের উদাহরণ হলো: Google Chrome, Mozilla Firefox, Safari, Microsoft Edge ইত্যাদি।
- বাংলাদেশের চতুর্দশতম স্থলবন্দর হলো বাংলাবান্ধা
- এটি বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় অবস্থিত।
- ২০১১ সালের ২২ জানুয়ারি স্থলবন্দরটি আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করে।
- এই বন্দরের মাধ্যমে ভারত, নেপাল এবং ভুটানের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
- এই বন্দরটি ভারতের শিলিগুড়ির খুব কাছে অবস্থিত হওয়ায় এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, দার্জিলিং এবং সিকিমের সাথে যাতায়াতের জন্য ব্যবহৃত হয়।
এখানে প্রদত্ত ধারার পরের সংখ্যাটি নির্ণয়ের বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো:

ব্যাখ্যা:

প্রদত্ত ধারাটি লক্ষ্য করি: 1, 3, 8, 19, 42, ...

ধারাটির প্রতিটি পদের গঠনপ্রকৃতি নিম্নরূপ:
১ম পদ = 1
২য় পদ = (1 × 2) + 1 = 2 + 1 = 3
৩য় পদ = (3 × 2) + 2 = 6 + 2 = 8
৪র্থ পদ = (8 × 2) + 3 = 16 + 3 = 19
৫ম পদ = (19 × 2) + 4 = 38 + 4 = 42

আমরা দেখতে পাচ্ছি, প্রতিবার পূর্ববর্তী সংখ্যাকে ২ দ্বারা গুণ করে যথাক্রমে ১, ২, ৩, ৪ যোগ করা হয়েছে।
অর্থাৎ, ধারাটি (পূর্ববর্তী পদ × ২) + পদ সংখ্যা অনুযায়ী ক্রমিক সংখ্যা নিয়ম মেনে চলছে।

সুতরাং, পরবর্তী পদটি (৬ষ্ঠ পদ) হবে:
৬ষ্ঠ পদ = (৫ম পদ × 2) + 5
= (42 × 2) + 5
= 84 + 5
= 89

উত্তর: সঠিক উত্তর হলো 89



শর্টকাট টেকনিক:
ধারার পার্থক্যগুলো বের করেও এটি সমাধান করা যায়:
3 - 1 = 2
8 - 3 = 5
19 - 8 = 11
42 - 19 = 23

পার্থক্যগুলোর ব্যবধান:
5 - 2 = 3
11 - 5 = 6
23 - 11 = 12
(এখানে পার্থক্যগুলো দ্বিগুণ হচ্ছে: 3, 6, 12... এর পরেরটি হবে 24)

সুতরাং, পরবর্তী পার্থক্য হবে: 23 + 24 = 47
অতএব, নির্ণেয় সংখ্যাটি = 42 + 47 = 89

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ‘লবণ’ একটি বিশেষ্য পদ, যার বিশেষণ রূপ হলো ‘লবণাক্ত’

- ‘নোনতা’ শব্দটিও লবণের স্বাদের বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, তবে ব্যাকরণগতভাবে ‘লবণ’ শব্দের তৎসম বা সাধু বিশেষণ হলো লবণাক্ত

- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে ‘লাবণ্য’ একটি বিশেষ্য পদ, যার অর্থ সৌন্দর্য বা শ্রী।

- অন্যদিকে, ‘লাবণ্যতা’ শব্দটি ব্যাকরণগতভাবে অশুদ্ধ, সঠিক শব্দটি হলো লাবণ্য।

- সাধারণত শব্দের শেষে ‘আক্ত’ প্রত্যয় যুক্ত করে বিশেষ্য থেকে বিশেষণ গঠন করা হয়, যেমন- বিষ > বিষাক্ত, ঠিক তেমনি লবণ > লবণাক্ত।
সঠিক উত্তরের ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো:

বিস্তারিত সমাধান:

দেওয়া আছে,

রাজশাহী থেকে খুলনার দূরত্ব = ২৮২ কি.মি.

বাসটি খুলনা থেকে রাজশাহী পৌঁছাতে মোট সময় নেয় = ৭ ঘণ্টা

যাত্রাপথে বিরতি নেয় = ১ ঘণ্টা



যেহেতু বাসটি ১ ঘণ্টা থেমে ছিল, তাই বাসটি প্রকৃতপক্ষে চলেছে = (৭ – ১) ঘণ্টা = ৬ ঘণ্টা

আমরা জানি,

গতিবেগ = অতিক্রান্ত দূরত্ব / সময়



সুতরাং, বাসটির গড় গতিবেগ

= ২৮২ / ৬ কি.মি./ঘণ্টা

= ৪৭ কি.মি./ঘণ্টা



উত্তর: বাসটির গড় গতিবেগ ৪৭ কি.মি./ঘণ্টা।


শর্টকাট নিয়ম:

প্রকৃত সময় = মোট সময় - বিরতি = ৭ - ১ = ৬ ঘণ্টা

গতিবেগ = দূরত্ব / সময় = ২৮২ / ৬ = ৪৭ কি.মি./ঘণ্টা
- বাক্যটিতে Subjunctive Mood ব্যবহার করা হয়েছে, যা দ্বারা অসম্ভব কল্পনা, ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষা বোঝানো হয়।
- 'To be' verb-এর পর সর্বদাই Pronoun-এর Nominative Case বা Subjective form বসে।
- যেমন- It is I, It was he, If I were he ইত্যাদি।
- তাই নিয়ম অনুযায়ী I wish I were-এর পর him (Objective form) না হয়ে he (Subjective form) হবে।
- মনে রাখতে হবে, কেবল Informal English-এ him ব্যবহৃত হতে পারে, কিন্তু Formal Grammar অনুযায়ী he সঠিক।
- ‘আবিল’ শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো কলুষিত, পঙ্কিল বা মলিন।
- এটি একটি বিশেষণ পদ, যা কোনো কিছুর অবিশুদ্ধ বা অপরিচ্ছন্ন অবস্থাকে বোঝায়।
- শব্দটি মূলত স্বচ্ছতার অভাব বা ঘোলাটে ভাব প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়।
- আবিল শব্দের আরও কিছু সমার্থক শব্দ হলো— অস্বচ্ছ, ঘোলা, আবিলতাযুক্ত ও পঙ্কিল।
- এর বিপরীতার্থক শব্দ হলো ‘অনাবিল’, যার অর্থ স্বচ্ছ, নির্মল বা দোষমুক্ত।
- প্রাচীনকালে ‘বাংলা’ বা ‘বাংলাদেশ’ নামে কোনো অখণ্ড রাষ্ট্র ছিল না। সে সময় বাংলার বিভিন্ন অংশ ছোট ছোট অঞ্চলে বিভক্ত ছিল।

- বাংলার এই ছোট ছোট অঞ্চলগুলোকেই সমষ্টিগতভাবে জনপদ নাম দেওয়া হয়। এ পর্যন্ত প্রাচীন বাংলার মোট ১৬ টি জনপদের কথা জানা যায়।

- এই জনপদগুলির মধ্যে পুণ্ড্র হলো বাংলার সর্বপ্রাচীন জনপদ। এই নগরীর ধ্বংসাবশেষ বগুড়া জেলার মহাস্থান গড়ে পাওয়া যায়।

- ‘পুণ্ড্র’ নামক এক জাতি বর্তমান বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চলসমূহ নিয়ে এই জনপদ গড়ে তুলেছিল।

- পুণ্ড্র রাজ্যের রাজধানীর নাম ছিল পুণ্ড্রনগর। পরবর্তীকালে একে মহাস্থানগড় বলা হয়।

- প্রাচীন সভ্যতার নির্দেশনের বিচারে পুণ্ড্র ছিল প্রাচীন বাংলার সবচেয়ে সমৃদ্ধ জনপদ।

- অন্যদিকে, গৌড় জনপদ গড়ে উঠেছিল বর্তমানে ভারতের মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম ও বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলে।

- হরিকেল জনপদের অবস্থান ছিল বাংলার পূর্ব প্রান্তে, বিশেষ করে সিলেট থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এর বিস্তৃতি ছিল বলে মনে করা হয়।
- 'তাম্বুল রাতুল হইল অধর পরশে' পঙক্তিটির রচয়িতা মধ্যযুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি আলাওল
- এটি তাঁর বিখ্যাত 'পদ্মাবতী' কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া একটি উক্তি, যেখানে রানী পদ্মাবতীর রূপের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
- সাধারণ অর্থে পান খেলে মানুষের ঠোঁট লাল হয়, কিন্তু এখানে কবি অতিশয়োক্তি অলঙ্কারের মাধ্যমে বুঝিয়েছেন যে, পদ্মাবতীর ঠোঁট এতটাই লাল ছিল যে, তার স্পর্শে পান নিজেই লাল হয়ে গেছে।
- পঙক্তিটির শব্দার্থ হলো: 'তাম্বুল' অর্থ পান, 'রাতুল' অর্থ লাল এবং 'অধর' অর্থ ঠোঁট।
- অর্থাৎ, সম্পূর্ণ বাক্যটির অর্থ দাঁড়ায়— 'ঠোঁটের স্পর্শে পান লাল হলো'
- প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক মীর মশাররফ হোসেন ‘গাজী মিয়া’ ছদ্মনামে লিখতেন।

- তাঁর রচিত বিখ্যাত ব্যঙ্গাত্মক নকশা বা সমাজ-সমালোচনামূলক গ্রন্থটির নাম ‘গাজী মিয়ার বস্তানী’

- মীর মশাররফ হোসেন ১৯ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি মুসলমান সাহিত্যিক ছিলেন, যিনি ‘বিষাদ-সিন্ধু’ উপন্যাসের জন্য সর্বাধিক পরিচিত।

- অপশনে থাকা প্যারীচাঁদ মিত্রের ছদ্মনাম ছিল ‘টেকচাঁদ ঠাকুর’ এবং কালীপ্রসন্ন সিংহের ছদ্মনাম ছিল ‘হুতোম প্যাঁচা’
- ইউক্রেন বিশ্বের অন্যতম প্রধান গম উৎপাদনকারী দেশ।
- ইউক্রেনের উর্বর কৃষি জমি এবং অনুকূল আবহাওয়া গম চাষের জন্য আদর্শ।
- ইউক্রেনে উৎপাদিত গম ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়।
- ইউক্রেনের গম রপ্তানির বিশাল পরিমাণের কারণে এটিকে "ইউরোপের রুটির ঝুড়ি" (Breadbasket of Europe) বলা হয়।
- ইউরোপে আয়তন বিবেচনায় রাশিয়ার পর সবচেয়ে বড় দেশ ইউক্রেন, যার রাজধানী কিয়েভ
- রাশিয়া ২০২২ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন আক্রমণ করে, যা আন্তর্জাতিকভাবে আগ্রাসন হিসেবে বিবেচিত হয়।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে 'নিশুতি' হলো একটি শুদ্ধ বানান।
- বাংলা ভাষায় 'নিশুতি' শব্দটি দিয়ে গভীর রাত বা মাঝরাত বোঝানো হয়।
- এই শব্দের বানানে তালব্য-শ (শ) এবং ত-এ হ্রস্ব ই-কার (তি) ব্যবহৃত হয়।
- অন্যদিকে, 'নিসুতি', 'নিসৃতি' বা 'নিষুতী' বানানগুলো ব্যাকরণগতভাবে অশুদ্ধ।
- শুদ্ধ বানানের আরও কিছু উদাহরণ হলো: নিশীথ, ষাণ্মাসিক, মুহূর্ত, ম্রিয়মাণ এবং শরীরী।
এখানে সঠিক উত্তর এবং বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:

সঠিক উত্তর: ৩৯.৮ (Option 3)

বিস্তারিত সমাধান:
৩০ থেকে ৫০ পর্যন্ত সংখ্যাগুলোর মধ্যে যে মৌলিক সংখ্যাগুলো রয়েছে সেগুলো হলো: ৩১, ৩৭, ৪১, ৪৩ এবং ৪৭।

এখানে মোট ৫টি মৌলিক সংখ্যা রয়েছে।



আমরা জানি,

গড় = সংখ্যাগুলোর সমষ্টি / মোট সংখ্যা



সংখ্যাগুলোর সমষ্টি = ৩১ + ৩৭ + ৪১ + ৪৩ + ৪৭

= ১৯৯



$\therefore$ গড় = ১৯৯ / ৫

= ৩৯.৮


সুতরাং, ৩০-৫০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলোর গড় ৩৯.৮





শর্টকাট টেকনিক (পরীক্ষার হলের জন্য):

মৌলিক সংখ্যার গড়ের কোনো নির্দিষ্ট সূত্র নেই, তাই দ্রুত যোগ করতে হবে।

সংখ্যাগুলো: ৩১, ৩৭, ৪১, ৪৩, ৪৭ (মোট ৫টি)



দ্রুত যোগ করার নিয়ম:

(৩০ $\times$ ২) + (৪০ $\times$ ৩) + (১ + ৭ + ১ + ৩ + ৭)

= ৬০ + ১২০ + ১৯

= ১৯৯



এখন, ১৯৯ কে ৫ দিয়ে ভাগ করতে হবে। ৫ দিয়ে ভাগ করার সহজ উপায় হলো সংখ্যাটিকে দ্বিগুণ করে এক ঘর আগে দশমিক বসানো।

১৯৯ $\times$ ২ = ৩৯৮

এক ঘর আগে দশমিক বসালে হয় = ৩৯.৮

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- পাশাপাশি সমউচ্চারণের দুটি ব্যঞ্জনধ্বনি থাকলে তার একটি লোপ পেলে তাকে ব্যঞ্জনচ্যুতি বা বর্ণচ্যুতি বলে।
- অর্থাৎ 'বড়দিদি' শব্দটিতে পাশাপাশি দুটি 'দি' ধ্বনি রয়েছে।
- উচ্চারণের সুবিধার্থে শেষের 'দি' ধ্বনিটি লোপ পেয়ে 'বড়দি' শব্দটি গঠিত হয়েছে।
- এই প্রক্রিয়ার নামই বর্ণচ্যুতি বা ব্যঞ্জনচ্যুতি।
- এই প্রক্রিয়ার আরও কিছু উদাহরণ হলো: বড়দাদা > বড়দা, বউদিদি > বউদি, ছোটকাকা > ছোটকা ইত্যাদি।
- অপশনের বাকি বিষয়গুলোর সংজ্ঞা ও উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো:
- সমীভবন: শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একে অপরের প্রভাবে অল্পবিস্তর সমতা লাভ করলে তাকে সমীভবন বলে (যেমন: জন্ম > জম্ম)।
- বর্ণবিকৃতি: শব্দের মধ্যে কোনো কোনো সময় একটি বর্ণ পরিবর্তিত হয়ে অন্য বর্ণে পরিণত হলে তাকে বর্ণবিকৃতি বলে (যেমন: কবাট > কপাট)।
- অভিশ্রুতি: অপিনিহিতির প্রভাবে পূর্ববর্তী স্বরধ্বনি এবং পরবর্তী স্বরধ্বনি মিলে গিয়ে যদি স্বরধ্বনির পরিবর্তন ঘটে, তবে তাকে অভিশ্রুতি বলে (যেমন: করিয়া > কইরা > করে)।
- ইংরেজি গ্রামারের নিয়ম অনুযায়ী, যেসব শব্দের শেষে 'f' বা 'fe' থাকে, তাদের Plural বা বহুবচন করার সময় কিছু পরিবর্তন হয়।

- এক্ষেত্রে 'f' বা 'fe' উঠে গিয়ে তার পরিবর্তে 'ves' যুক্ত হয়ে শব্দটি Plural বা বহুবচনে রূপান্তরিত হয়।

- এই নিয়ম অনুসারে, Thief শব্দটির শেষে থাকা 'f' উঠে গিয়ে 'ves' যুক্ত হয়ে সঠিক Plural ফর্ম হয় Thieves

- একই নিয়মে আরও কিছু উদাহরণ হলো: Wife থেকে Wives, Life থেকে Lives, Leaf থেকে Leaves এবং Knife থেকে Knives

- অন্যদিকে, 'Theft' হলো চুরির ঘটনা (Noun) এবং 'Thieve' শব্দটি সাধারণত ইংরেজি গ্রামারে সরাসরি ব্যবহৃত হয় না, তাই এগুলো সঠিক বহুবচন নয়।
- ‘Aesthetics’ শব্দটি দর্শন এবং শিল্পের একটি শাখা যা সৌন্দর্য, রুচি এবং শিল্পকলা নিয়ে আলোচনা করে।
- এই ইংরেজি শব্দের সঠিক বাংলা পারিভাষিক শব্দ হলো ‘নন্দনতত্ত্ব’, যার মূল লক্ষ্য হলো সৌন্দর্যবোধ ও নান্দনিকতা বিশ্লেষণ করা।
- অন্যদিকে অপশনে থাকা ‘নীতিবিদ্যা’ হলো Ethics, ‘সম্মোহন বিদ্যা’ হলো Hypnotism এবং ‘বিমান বিদ্যা’ হলো Aviation বা Aeronautics।
- ‘Aestheticism’ বা নান্দনিকতাবাদ হলো এমন একটি মতবাদ যা কেবল সৌন্দর্যের উপাসনা বা সৌন্দর্যানুরাগ (Appreciation of beauty) প্রকাশ করে।
- সহজ কথায়, কোনো কিছু কতটা সুন্দর এবং কেন সুন্দর—এই বিষয়গুলো নিয়েই Aesthetics বা নন্দনতত্ত্ব আলোচনা করে।
সঠিক উত্তর: থাকবে

ব্যাখ্যা:
ভাজক এবং ভাজ্যের সম্পর্কের ভিত্তিতে ভাগশেষ নির্ণয় করা হয়।
আমরা জানি, ভাজক যদি ভাজ্যের একটি উৎপাদক (factor) হয়, তবে ভাগ প্রক্রিয়াটি নিঃশেষে বিভাজ্য হবে। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে ভাগশেষ হবে শূন্য (০)

উদাহরণস্বরূপ:
১২-এর একটি উৎপাদক হলো ৩।
১২ ÷ ৩ = ৪ (ভাগশেষ ০)

কিন্তু, প্রশ্নে বলা হয়েছে ভাজক যদি ভাজ্যের উৎপাদক না হয়।
ভাজক যখন ভাজ্যের উৎপাদক হয় না, তখন ভাগ প্রক্রিয়াটি নিঃশেষে বিভাজ্য হয় না। অর্থাৎ, ভাগ করার পর শেষে কিছু সংখ্যা অবশিষ্ট থাকে, যাকে আমরা ভাগশেষ বলি। এক্ষেত্রে ভাগশেষ শূন্য হবে না, অর্থাৎ ভাগশেষ থাকবে

উদাহরণস্বরূপ:
১৩-এর উৎপাদক ৩ নয়।
১৩ ÷ ৩ করার ক্ষেত্রে:
১৩ = ৩ × ৪ + ১
এখানে ভাগশেষ ১, যা শূন্য নয়। অর্থাৎ ভাগশেষ আছে



সুতরাং, ভাজক যদি ভাজ্যের উৎপাদক না হয়, তবে ভাগশেষ থাকবে

*(নোট: প্রদত্ত প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি "থাকবে" হবে, কিন্তু প্রশ্নে ভুলবশত "থাকবে না" দেওয়া হয়েছে। সঠিক গাণিতিক যুক্তি অনুযায়ী এটি সংশোধন করা হলো।)*
সঠিক উত্তরের ব্যাখ্যা:

- ‘গরবা’ শব্দটি মূলত গুজরাটি ভাষা থেকে এসেছে।
- এটি ভারতের গুজরাট রাজ্যের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য।
- ‘গরবা’ শব্দটি সংস্কৃত শব্দ 'গর্ভদ্বীপ' থেকে উদ্ভূত হয়েছে।
- নবরাত্রি উৎসবের সময় নারী ও পুরুষ উভয়েই ঐতিহ্যবাহী পোশাকে এই নৃত্য পরিবেশন করে থাকেন।
- বাংলা ভাষায় আগত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গুজরাটি শব্দগুলি হলো— হরতাল, খদ্দর, জয়ন্তী ইত্যাদি।
- দৃশ্যমান আলোর বর্ণালিতে লাল (Red) আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি এবং বেগুনি (Violet) আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম।

- তরঙ্গদৈর্ঘ্য অনুযায়ী দৃশ্যমান আলোর বর্ণের ঊর্ধ্বক্রম হলো: বেগুনি < নীল (Indigo) < আসমানী (Blue) < সবুজ < হলুদ < কমলা < লাল।

- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে কমলা আলোর অবস্থান লাল আলোর ঠিক আগেই, তাই এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য অন্য অপশনগুলোর (সবুজ, নীল, হলুদ) তুলনায় বেশি।

- দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সাধারণত ৩৮০ ন্যানোমিটার (বেগুনি) থেকে ৭০০ ন্যানোমিটার (লাল) এর মধ্যে থাকে।

- আলোর বর্ণ নির্ধারিত হয় তার তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ওপর ভিত্তি করে, যেখানে তরঙ্গদৈর্ঘ্য বাড়লে কম্পাঙ্ক বা ফ্রিকোয়েন্সি কমে যায়।
- পৃথিবী সূর্যের চারদিকে আবর্তনের সময় ২১ জুন তারিখে এমন এক অবস্থানে পৌঁছায় যখন উত্তর গোলার্ধ সূর্যের দিকে সবথেকে বেশি ঝুঁকে থাকে।
- এই দিনে কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর সূর্যরশ্মি লম্বভাবে বা ৯০ ডিগ্রি কোণে কিরণ দেয়।
- সূর্যের এই অবস্থানের কারণে ২১ জুন তারিখে উত্তর গোলার্ধে দিন সবচাইতে বড় এবং রাত সবচাইতে ছোট হয়।
- এই তারিখটিকে কর্কটসংক্রান্তি বা উত্তরায়নান্ত (Summer Solstice) বলা হয়।
- ২১ জুন তারিখের ঠিক বিপরীত অবস্থা দেখা যায় ২২ ডিসেম্বর তারিখে, যা উত্তর গোলার্ধে সবচাইতে ছোট দিন।
- এছাড়াও, ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর তারিখে পৃথিবীর সর্বত্র দিন ও রাত্রি সমান থাকে।
- বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী, দেশটির সবচেয়ে পূর্বের জেলা হলো বান্দরবান

- দেশের চারটি প্রান্তের অবস্থান মনে রাখার সুবিধার্থে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নিচে দেওয়া হলো।

- উত্তর প্রান্ত: বাংলাদেশের সবচেয়ে উত্তরের স্থান হলো বাংলাবান্ধা বা জায়গীরজোত, যা পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলায় অবস্থিত।

- দক্ষিণ প্রান্ত: দেশের সবচেয়ে দক্ষিণের স্থান হলো ছেঁড়াদ্বীপ (সেন্টমার্টিন), যা কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত।

- পূর্ব প্রান্ত: বাংলাদেশের সর্বপূর্বের স্থান হলো আখাইনঠং, যা বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলায় অবস্থিত।

- পশ্চিম প্রান্ত: দেশের সর্বপশ্চিমের স্থান হলো মনাকষা, যা চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত।

- সুতরাং, ভৌগোলিক সীমানা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বান্দরবান জেলাটিই বাংলাদেশের মানচিত্রের সবচেয়ে পূর্ব দিকে অবস্থিত।
সঠিক উত্তরটি হলো: 32

বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
মনে করি, আয়তক্ষেত্রের প্রস্থ = $x$ মিটার
যেহেতু দৈর্ঘ্য প্রস্থের ৩ গুণ, সেহেতু দৈর্ঘ্য = $3x$ মিটার

প্রশ্নমতে,
আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = $768$
বা, দৈর্ঘ্য $\times$ প্রস্থ = $768$
বা, $3x \times x = 768$
বা, $3x^2 = 768$
বা, $x^2 = \frac{768}{3}$
বা, $x^2 = 256$
বা, $x = \sqrt{256}$
$\therefore x = 16$

সুতরাং,
আয়তক্ষেত্রের প্রস্থ = $16$ মিটার
এবং দৈর্ঘ্য = $(3 \times 16)$ = $48$ মিটার

আমরা জানি,
আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা
$= 2(\text{দৈর্ঘ্য} + \text{প্রস্থ})$
$= 2(48 + 16)$ মিটার
$= 2 \times 64$ মিটার
$= 128$ মিটার

প্রশ্নানুসারে,
বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = $128$ মিটার

আমরা জানি,
বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = $4 \times$ এক বাহুর দৈর্ঘ্য
বা, $4 \times$ এক বাহুর দৈর্ঘ্য = $128$
বা, এক বাহুর দৈর্ঘ্য = $\frac{128}{4}$
$\therefore$ এক বাহুর দৈর্ঘ্য = $32$

নির্ণেয় বর্গক্ষেত্রটির একবাহুর দৈর্ঘ্য 32 মিটার।



শর্টকাট টেকনিক:
ধরি, প্রস্থ = 1 ভাগ, দৈর্ঘ্য = 3 ভাগ।
ক্ষেত্রফল = $3 \times 1 = 3$ বর্গভাগ।
$3$ বর্গভাগ = $768 \Rightarrow 1$ বর্গভাগ = $256$
$\therefore 1$ ভাগ = $\sqrt{256} = 16$ (প্রস্থ)
দৈর্ঘ্য = $3 \times 16 = 48$

আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = $2(48+16) = 128$
সুতরাং, বর্গক্ষেত্রের বাহু = $\frac{\text{পরিসীমা}}{4} = \frac{128}{4} = 32$ মিটার।
- বাংলা সাহিত্যের অত্যন্ত জনপ্রিয় কিশোর সাহিত্য চরিত্র ‘টেনিদা’র স্রষ্টা হলেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়।
- পটলডাঙার বাসিন্দা টেনিদার প্রকৃত নাম ছিল ভজহরি মুখার্জি।
- টেনিদার বিখ্যাত স্লোগান ছিল ‘ডি-লা-গ্র্যান্ডি মেফিস্টোফিলিস ইয়াক ইয়াক।‘
- চারমূর্তি, চারমূর্তির অভিযান, কম্বল নিরুদ্দেশ, ঝাউবাংলোর রহস্য ইত্যাদি টেনিদা সিরিজের উল্লেখযোগ্য গল্প ও উপন্যাস।
- সত্যজিৎ রায়ের ‘ফেলুদা’, প্রেমেন্দ্র মিত্রের ‘ঘনাদা’, ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়ের ‘পাণ্ডব গোয়েন্দা’ কিংবা নারায়ণ দেবনাথের ‘নন্টে ফন্টে’র মতোই টেনিদা ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা (প্যালা, হাবুল, ক্যাবলা) বাঙালি পাঠকদের মণিকোঠায় স্থান করে নিয়েছে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- মেক্সিকো ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী সীমান্ত মেক্সিকো–যুক্তরাষ্ট্র সীমান্ত নামেই পরিচিত, তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে একে সনোরা লাইন বলা হয়।

- এই সীমান্তটি পশ্চিমের প্রশান্ত মহাসাগর থেকে পূর্বের মেক্সিকো উপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত।

- ডুরান্ড লাইন হলো ১৮৯৩ সালে স্যার মর্টিমার ডুরান্ডের নির্দেশিত পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যকার সীমানা।

- ১৯১৪ সালে স্যার হেনরি ম্যাকমোহন কর্তৃক চিহ্নিত ভারত ও চীনের সীমানাকে ম্যাকমোহন লাইন বলা হয়।

- হিন্ডেনবার্গ লাইন হলো প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যবর্তী সীমানা নির্দেশক রেখা।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0