- Obnoxious শব্দটির বাংলা অর্থ হলো অত্যন্ত আপত্তিকর, ঘ্রণ্য বা কুরুচিপূর্ণ। - প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে Very unpleasant শব্দটির অর্থও হলো অত্যন্ত অপ্রীতিকর বা খুবই খারাপ, যা Obnoxious এর সমার্থক। - অন্যদিকে, Very dangerous মানে খুব বিপজ্জনক, Very pleasant মানে খুব মনোরম এবং Very ugly মানে খুব কুৎসিত। - প্রশ্নের বর্তমান উত্তর হিসেবে 'Very ugly' দেওয়া আছে, যা সঠিক নয়। - শব্দটির সঠিক অর্থ বিশ্লেষণে দেখা যায়, এর প্রকৃত উত্তর হবে Very unpleasant।
- যক্ষ্মা একটি সংক্রামক রোগ যা মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। - অপরদিকে করোনা, পোলিও এবং হাম রোগগুলো ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়। - হাম রোগটি রুবিওলা ভাইরাস এবং পোলিও রোগটি পোলিও ভাইরাসের সংক্রমণে হয়ে থাকে। - এছাড়া জন্ডিস, গুটি বসন্ত, এইডস, জলাতঙ্ক, ডেঙ্গু ইত্যাদি রোগগুলোও ভাইরাস ঘটিত। - অন্যদিকে নিউমোনিয়া, টাইফয়েড, কলেরা, ডিপথেরিয়া, ধনুষ্টঙ্কার ইত্যাদি রোগগুলো ব্যাকটেরিয়া ঘটিত।
সঠিক উত্তরটি হবে ফায়ারফক্স। আপনার দেওয়া উত্তরটি সঠিক নয়। নিচে সঠিক ব্যাখ্যা দেওয়া হলো:
- ইন্টারনেটের বিশাল তথ্যভাণ্ডার থেকে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য খুঁজে বের করার জন্য যে বিশেষ টুল ব্যবহৃত হয়, তাকে সার্চ ইঞ্জিন (Search Engine) বলে। - প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে বিং (Bing), এমএসএন (MSN) এবং ইয়াহু (Yahoo) হলো জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন। - অন্যদিকে, ফায়ারফক্স (Firefox) হলো একটি ওয়েব ব্রাউজার (Web Browser), যা ব্যবহার করে ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যায়। - বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি সার্চ ইঞ্জিনের উদাহরণ হলো: Google, Yahoo, Baidu, Bing, Ask, AOL ইত্যাদি। - জনপ্রিয় কয়েকটি ওয়েব ব্রাউজারের উদাহরণ হলো: Google Chrome, Mozilla Firefox, Safari, Microsoft Edge ইত্যাদি।
- বাংলাদেশের চতুর্দশতম স্থলবন্দর হলো বাংলাবান্ধা। - এটি বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় অবস্থিত। - ২০১১ সালের ২২ জানুয়ারি স্থলবন্দরটি আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করে। - এই বন্দরের মাধ্যমে ভারত, নেপাল এবং ভুটানের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। - এই বন্দরটি ভারতের শিলিগুড়ির খুব কাছে অবস্থিত হওয়ায় এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, দার্জিলিং এবং সিকিমের সাথে যাতায়াতের জন্য ব্যবহৃত হয়।
আমরা দেখতে পাচ্ছি, প্রতিবার পূর্ববর্তী সংখ্যাকে ২ দ্বারা গুণ করে যথাক্রমে ১, ২, ৩, ৪ যোগ করা হয়েছে। অর্থাৎ, ধারাটি (পূর্ববর্তী পদ × ২) + পদ সংখ্যা অনুযায়ী ক্রমিক সংখ্যা নিয়ম মেনে চলছে।
সুতরাং, পরবর্তী পদটি (৬ষ্ঠ পদ) হবে: ৬ষ্ঠ পদ = (৫ম পদ × 2) + 5 = (42 × 2) + 5 = 84 + 5 = 89
উত্তর: সঠিক উত্তর হলো 89
শর্টকাট টেকনিক: ধারার পার্থক্যগুলো বের করেও এটি সমাধান করা যায়: 3 - 1 = 2 8 - 3 = 5 19 - 8 = 11 42 - 19 = 23
- বাক্যটিতে Subjunctive Mood ব্যবহার করা হয়েছে, যা দ্বারা অসম্ভব কল্পনা, ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষা বোঝানো হয়। - 'To be' verb-এর পর সর্বদাই Pronoun-এর Nominative Case বা Subjective form বসে। - যেমন- It is I, It was he, If I were he ইত্যাদি। - তাই নিয়ম অনুযায়ী I wish I were-এর পর him (Objective form) না হয়ে he (Subjective form) হবে। - মনে রাখতে হবে, কেবল Informal English-এ him ব্যবহৃত হতে পারে, কিন্তু Formal Grammar অনুযায়ী he সঠিক।
- ‘আবিল’ শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো কলুষিত, পঙ্কিল বা মলিন। - এটি একটি বিশেষণ পদ, যা কোনো কিছুর অবিশুদ্ধ বা অপরিচ্ছন্ন অবস্থাকে বোঝায়। - শব্দটি মূলত স্বচ্ছতার অভাব বা ঘোলাটে ভাব প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। - আবিল শব্দের আরও কিছু সমার্থক শব্দ হলো— অস্বচ্ছ, ঘোলা, আবিলতাযুক্ত ও পঙ্কিল। - এর বিপরীতার্থক শব্দ হলো ‘অনাবিল’, যার অর্থ স্বচ্ছ, নির্মল বা দোষমুক্ত।
- 'তাম্বুল রাতুল হইল অধর পরশে' পঙক্তিটির রচয়িতা মধ্যযুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি আলাওল। - এটি তাঁর বিখ্যাত 'পদ্মাবতী' কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া একটি উক্তি, যেখানে রানী পদ্মাবতীর রূপের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। - সাধারণ অর্থে পান খেলে মানুষের ঠোঁট লাল হয়, কিন্তু এখানে কবি অতিশয়োক্তি অলঙ্কারের মাধ্যমে বুঝিয়েছেন যে, পদ্মাবতীর ঠোঁট এতটাই লাল ছিল যে, তার স্পর্শে পান নিজেই লাল হয়ে গেছে। - পঙক্তিটির শব্দার্থ হলো: 'তাম্বুল' অর্থ পান, 'রাতুল' অর্থ লাল এবং 'অধর' অর্থ ঠোঁট। - অর্থাৎ, সম্পূর্ণ বাক্যটির অর্থ দাঁড়ায়— 'ঠোঁটের স্পর্শে পান লাল হলো'।
- ইউক্রেন বিশ্বের অন্যতম প্রধান গম উৎপাদনকারী দেশ। - ইউক্রেনের উর্বর কৃষি জমি এবং অনুকূল আবহাওয়া গম চাষের জন্য আদর্শ। - ইউক্রেনে উৎপাদিত গম ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়। - ইউক্রেনের গম রপ্তানির বিশাল পরিমাণের কারণে এটিকে "ইউরোপের রুটির ঝুড়ি" (Breadbasket of Europe) বলা হয়। - ইউরোপে আয়তন বিবেচনায় রাশিয়ার পর সবচেয়ে বড় দেশ ইউক্রেন, যার রাজধানী কিয়েভ। - রাশিয়া ২০২২ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন আক্রমণ করে, যা আন্তর্জাতিকভাবে আগ্রাসন হিসেবে বিবেচিত হয়।
- প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে 'নিশুতি' হলো একটি শুদ্ধ বানান। - বাংলা ভাষায় 'নিশুতি' শব্দটি দিয়ে গভীর রাত বা মাঝরাত বোঝানো হয়। - এই শব্দের বানানে তালব্য-শ (শ) এবং ত-এ হ্রস্ব ই-কার (তি) ব্যবহৃত হয়। - অন্যদিকে, 'নিসুতি', 'নিসৃতি' বা 'নিষুতী' বানানগুলো ব্যাকরণগতভাবে অশুদ্ধ। - শুদ্ধ বানানের আরও কিছু উদাহরণ হলো: নিশীথ, ষাণ্মাসিক, মুহূর্ত, ম্রিয়মাণ এবং শরীরী।
- পাশাপাশি সমউচ্চারণের দুটি ব্যঞ্জনধ্বনি থাকলে তার একটি লোপ পেলে তাকে ব্যঞ্জনচ্যুতি বা বর্ণচ্যুতি বলে। - অর্থাৎ 'বড়দিদি' শব্দটিতে পাশাপাশি দুটি 'দি' ধ্বনি রয়েছে। - উচ্চারণের সুবিধার্থে শেষের 'দি' ধ্বনিটি লোপ পেয়ে 'বড়দি' শব্দটি গঠিত হয়েছে। - এই প্রক্রিয়ার নামই বর্ণচ্যুতি বা ব্যঞ্জনচ্যুতি। - এই প্রক্রিয়ার আরও কিছু উদাহরণ হলো: বড়দাদা > বড়দা, বউদিদি > বউদি, ছোটকাকা > ছোটকা ইত্যাদি। - অপশনের বাকি বিষয়গুলোর সংজ্ঞা ও উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো: - সমীভবন: শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একে অপরের প্রভাবে অল্পবিস্তর সমতা লাভ করলে তাকে সমীভবন বলে (যেমন: জন্ম > জম্ম)। - বর্ণবিকৃতি: শব্দের মধ্যে কোনো কোনো সময় একটি বর্ণ পরিবর্তিত হয়ে অন্য বর্ণে পরিণত হলে তাকে বর্ণবিকৃতি বলে (যেমন: কবাট > কপাট)। - অভিশ্রুতি: অপিনিহিতির প্রভাবে পূর্ববর্তী স্বরধ্বনি এবং পরবর্তী স্বরধ্বনি মিলে গিয়ে যদি স্বরধ্বনির পরিবর্তন ঘটে, তবে তাকে অভিশ্রুতি বলে (যেমন: করিয়া > কইরা > করে)।
- ‘Aesthetics’ শব্দটি দর্শন এবং শিল্পের একটি শাখা যা সৌন্দর্য, রুচি এবং শিল্পকলা নিয়ে আলোচনা করে। - এই ইংরেজি শব্দের সঠিক বাংলা পারিভাষিক শব্দ হলো ‘নন্দনতত্ত্ব’, যার মূল লক্ষ্য হলো সৌন্দর্যবোধ ও নান্দনিকতা বিশ্লেষণ করা। - অন্যদিকে অপশনে থাকা ‘নীতিবিদ্যা’ হলো Ethics, ‘সম্মোহন বিদ্যা’ হলো Hypnotism এবং ‘বিমান বিদ্যা’ হলো Aviation বা Aeronautics। - ‘Aestheticism’ বা নান্দনিকতাবাদ হলো এমন একটি মতবাদ যা কেবল সৌন্দর্যের উপাসনা বা সৌন্দর্যানুরাগ (Appreciation of beauty) প্রকাশ করে। - সহজ কথায়, কোনো কিছু কতটা সুন্দর এবং কেন সুন্দর—এই বিষয়গুলো নিয়েই Aesthetics বা নন্দনতত্ত্ব আলোচনা করে।
ব্যাখ্যা: ভাজক এবং ভাজ্যের সম্পর্কের ভিত্তিতে ভাগশেষ নির্ণয় করা হয়। আমরা জানি, ভাজক যদি ভাজ্যের একটি উৎপাদক (factor) হয়, তবে ভাগ প্রক্রিয়াটি নিঃশেষে বিভাজ্য হবে। অর্থাৎ, এক্ষেত্রে ভাগশেষ হবে শূন্য (০)।
উদাহরণস্বরূপ: ১২-এর একটি উৎপাদক হলো ৩। ১২ ÷ ৩ = ৪ (ভাগশেষ ০)
কিন্তু, প্রশ্নে বলা হয়েছে ভাজক যদি ভাজ্যের উৎপাদক না হয়। ভাজক যখন ভাজ্যের উৎপাদক হয় না, তখন ভাগ প্রক্রিয়াটি নিঃশেষে বিভাজ্য হয় না। অর্থাৎ, ভাগ করার পর শেষে কিছু সংখ্যা অবশিষ্ট থাকে, যাকে আমরা ভাগশেষ বলি। এক্ষেত্রে ভাগশেষ শূন্য হবে না, অর্থাৎ ভাগশেষ থাকবে।
উদাহরণস্বরূপ: ১৩-এর উৎপাদক ৩ নয়। ১৩ ÷ ৩ করার ক্ষেত্রে: ১৩ = ৩ × ৪ + ১ এখানে ভাগশেষ ১, যা শূন্য নয়। অর্থাৎ ভাগশেষ আছে।
সুতরাং, ভাজক যদি ভাজ্যের উৎপাদক না হয়, তবে ভাগশেষ থাকবে।
*(নোট: প্রদত্ত প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি "থাকবে" হবে, কিন্তু প্রশ্নে ভুলবশত "থাকবে না" দেওয়া হয়েছে। সঠিক গাণিতিক যুক্তি অনুযায়ী এটি সংশোধন করা হলো।)*
- ‘গরবা’ শব্দটি মূলত গুজরাটি ভাষা থেকে এসেছে। - এটি ভারতের গুজরাট রাজ্যের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য। - ‘গরবা’ শব্দটি সংস্কৃত শব্দ 'গর্ভদ্বীপ' থেকে উদ্ভূত হয়েছে। - নবরাত্রি উৎসবের সময় নারী ও পুরুষ উভয়েই ঐতিহ্যবাহী পোশাকে এই নৃত্য পরিবেশন করে থাকেন। - বাংলা ভাষায় আগত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গুজরাটি শব্দগুলি হলো— হরতাল, খদ্দর, জয়ন্তী ইত্যাদি।
- পৃথিবী সূর্যের চারদিকে আবর্তনের সময় ২১ জুন তারিখে এমন এক অবস্থানে পৌঁছায় যখন উত্তর গোলার্ধ সূর্যের দিকে সবথেকে বেশি ঝুঁকে থাকে। - এই দিনে কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর সূর্যরশ্মি লম্বভাবে বা ৯০ ডিগ্রি কোণে কিরণ দেয়। - সূর্যের এই অবস্থানের কারণে ২১ জুন তারিখে উত্তর গোলার্ধে দিন সবচাইতে বড় এবং রাত সবচাইতে ছোট হয়। - এই তারিখটিকে কর্কটসংক্রান্তি বা উত্তরায়নান্ত (Summer Solstice) বলা হয়। - ২১ জুন তারিখের ঠিক বিপরীত অবস্থা দেখা যায় ২২ ডিসেম্বর তারিখে, যা উত্তর গোলার্ধে সবচাইতে ছোট দিন। - এছাড়াও, ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর তারিখে পৃথিবীর সর্বত্র দিন ও রাত্রি সমান থাকে।
সুতরাং, আয়তক্ষেত্রের প্রস্থ = $16$ মিটার এবং দৈর্ঘ্য = $(3 \times 16)$ = $48$ মিটার
আমরা জানি, আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা $= 2(\text{দৈর্ঘ্য} + \text{প্রস্থ})$ $= 2(48 + 16)$ মিটার $= 2 \times 64$ মিটার $= 128$ মিটার
প্রশ্নানুসারে, বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = $128$ মিটার
আমরা জানি, বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = $4 \times$ এক বাহুর দৈর্ঘ্য বা, $4 \times$ এক বাহুর দৈর্ঘ্য = $128$ বা, এক বাহুর দৈর্ঘ্য = $\frac{128}{4}$ $\therefore$ এক বাহুর দৈর্ঘ্য = $32$
- বাংলা সাহিত্যের অত্যন্ত জনপ্রিয় কিশোর সাহিত্য চরিত্র ‘টেনিদা’র স্রষ্টা হলেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়। - পটলডাঙার বাসিন্দা টেনিদার প্রকৃত নাম ছিল ভজহরি মুখার্জি। - টেনিদার বিখ্যাত স্লোগান ছিল ‘ডি-লা-গ্র্যান্ডি মেফিস্টোফিলিস ইয়াক ইয়াক।‘ - চারমূর্তি, চারমূর্তির অভিযান, কম্বল নিরুদ্দেশ, ঝাউবাংলোর রহস্য ইত্যাদি টেনিদা সিরিজের উল্লেখযোগ্য গল্প ও উপন্যাস। - সত্যজিৎ রায়ের ‘ফেলুদা’, প্রেমেন্দ্র মিত্রের ‘ঘনাদা’, ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়ের ‘পাণ্ডব গোয়েন্দা’ কিংবা নারায়ণ দেবনাথের ‘নন্টে ফন্টে’র মতোই টেনিদা ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা (প্যালা, হাবুল, ক্যাবলা) বাঙালি পাঠকদের মণিকোঠায় স্থান করে নিয়েছে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।