দুর্নীতি দমন কমিশন (অফিস সহায়ক) - ১৪.১১.২০২৫ (35 টি প্রশ্ন )
- শব্দটির মূল সংস্কৃত রূপ 'नीर' থেকে উদ্ভূত; এর মানে জল/পানি
- কাব্যিক প্রসঙ্গে এটি তরল বা প্রবাহিত পদার্থকে নির্দেশ করে, বিশেষত নদীর জলে উপস্থিত তরঙ্গ/প্রবাহ।
- 'অম্বু'র সমার্থক হিসেবে 'নীর' ব্যবহার করা হয় — উদাহরণস্বরূপ বারি, জল, সলিল, নীর, পয়ঃ, অপ, উদক, জীবন, অম্বু ইত্যাদি সবই পানির প্রতিশব্দ
- তাই এখানে শব্দটি নৌকা বা ঘর নয়, বরং সরাসরি পানি বোঝায়।
- কাজী নজরুল ইসলামের রচনাবিশ্বে উপন্যাস রচনারও স্থান ছিল; উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলোর মধ্যে কুহেলিকা অন্যতম।
- তার অন্যান্য উপন্যাসের নামগুলোর মধ্যে বাঁধনহারামৃত্যুক্ষুধা রয়েছে, যা উপন্যাস রূপে প্রকাশিত হয়েছে।

কাজী নজরুল ইসলাম: 
- কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি এবং অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব। 
- কাজী নজরুল ইসলাম ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। 
- নজরুলের ডাক নাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। 
- বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে তিনি ‘বিদ্রোহী কবি’। 
- কাজী নজরুল ইসলাম আধুনিক বাংলা গানের জগতে ‘বুলবুল’ নামে খ্যাত। 

তাঁর সংগীত বিষয়ক গ্রন্থ: 
- চোখের চাতক, 
- নজরুল গীতিকা, 
- সুর সাকী, 
- বনগীতি প্রভৃতি। 

তাঁর রচিত উপন্যাস: 
- বাঁধন-হারা, 
- মৃত্যুক্ষুধা, 
- কুহেলিকা। 

তাঁর রচিত প্রবন্ধ গ্রন্থ: 
- রাজবন্দীর জবানবন্দি, 
- দুর্দিনের যাত্রী, 
- যুগবাণী, 
- রুদ্র মঙ্গল। 
- মূর্ধা হলো উপরের সামনে তালুর সেই উঁচু অংশ যা দাঁতের ঠিক পিছনে থাকে এবং উচ্চারণে জিভের ডগা সেখানে লেগে কাজ করে।
- যখন জিভের ডগা মূর্ধার সঙ্গে লেগে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, তখন সেই ধ্বনিগুলোকে মূর্ধন্য ব্যঞ্জন বলা হয়।
- বাংলা ভাষায় হল মূর্ধন্য ব্যঞ্জন; অন্যান্য সাধারণ মূর্ধন্য বর্ণগুলো ঠ, ঢ, ণ
- মূর্ধন্য বর্ণগুলোর উচ্চারণ তালু বা কন্ঠ থেকে ভিন্ন কারণ উচ্চারণস্থল মূর্ধা হওয়ায় এদের স্পর্শবিন্দু ও স্বর ভিন্ন হয়।
- বাগ্মী বলতে বোঝায় এমন ব্যক্তি যার বক্তৃতা-দানে দক্ষতা থাকে; তিনি বক্তব্যকে স্পষ্ট, সাজানো ও প্রভাবশালীভাবে উপস্থাপন করতে পারেন।
- বক্তা হলো সাধারণত কোনো বিষয় উপস্থাপনকারী বা বক্তব্য রাখার ব্যক্তি; বক্তা হওয়া মানেই বক্তৃতা-দানে পারদর্শী হওয়া নয়।
- বাচাল শব্দটি বোঝায় এমন কাউকে যে অকারণে বেশি কথা বলে এবং কথার পরিমাণ বেশি কিন্তু শৈলী বা প্রভাব কম থাকে।
- মিতভাষী হলো এমন ব্যক্তি যে সংযত ও কম কথা বলে, সংক্ষিপ্তভাবে বলা পছন্দ করে এবং সাধারণত অল্প কথায় কার্যকরী হয়ে থাকে।
- এটি বিশেষণ পদ যার অর্থ  নিরপেক্ষ ভাবে প্রকাশিত, স্বপ্রবৃত্ত, আত্মপ্রকাশিত।
- শব্দটি গঠিত স্বতঃ + স্ফূর্ত থেকে, যেখানে মূলের বিশর্গ (ঃ) রক্ষা পায়।
- বানান নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী অংশে সংঘবদ্ধ ধ্বনি (যেমন "স্ফ") থাকলে বিশর্গ (ঃ) বাদ দেয়া যায় না; তাই বিশর্গসহ লিখতে হবে।
- অর্থ-wise এটি হচ্ছে নিজে থেকেই উদ্ভূত/স্বতঃস্ফূর্ত, অর্থাৎ 'নিজে থেকেই উদ্ভূত'।
- সাধারণ নিয়ম: সংস্কৃত সূত্রাধীন শব্দে বিশর্গ ধরে রাখলে শব্দের মূল রক্ষা হয়, তাই স্বতঃস্ফূর্ত হল শুদ্ধ বানান।
- বাক্য বিশ্লেষণে প্রথমে খুঁজতে হয় কর্তা, যাকে খুঁজতে প্রশ্ন করা হয় "কে/কারা?" — যে ব্যক্তি বা পদটি ক্রিয়া করে, সেটিই কর্তা।
- এরপর নির্ণয় করতে হয় কর্ম, অর্থাৎ কার উপর কাজ হচ্ছে; এটি নির্ণয়ের প্রশ্ন "কাকে/কীকে?" দিয়ে পাওয়া যায়।
- বাংলা ভাষায় যেসব শব্দ এই "কাকে/কীকে?" প্রশ্নের উত্তর দেয়, সাধারণত তাদের সঙ্গে '-কে' যোগ হয়; এই চিহ্নকে বলা হয় দ্বিতীয় বিভক্তি
- অতএব যে শব্দটি ক্রিয়ার প্রত্যক্ষ উদ্দেশ্য নির্দেশ করে এবং '-কে' বর্ণ দেয়, সেটি কর্মকারক (দ্বিতীয় বিভক্তি)
- 'ঢাকের কাঠি' বাগধারা দ্বারা বোঝায় তোষামোদকারী বা মোসাহেব, যে ক্ষমতাবান বা প্রভাবশালী ব্যক্তির প্রতি অতিরঞ্জিত প্রশংসা করে নিজেরফায়দা দেখায়।
- এমন ব্যক্তি সাধারণত সত্য কথা লুকিয়ে বা বক্রভাবে বলায় এবং সম্পর্ক গড়তে চাটুকারির ওপর নির্ভর করে।
- ব্যবহারিকভাবে এটি ইঙ্গিত করে যে কেউ লেজুড়বৃত্তি/চাটুকারিতা করছে, আত্মমর্যাদা বিসর্জন দিয়ে সহজ সুবিধা নিতে চাইছে।
- নৈতিক ও সামাজিক দৃষ্টিতে এই আচরণ নেতিবাচক মনে করা হয় এবং এতে ব্যক্তির বিশ্বাসযোগ্যতা ও সম্মান কমে যায়।
- যৌগিক বাক্য হলো দুই বা ততোধিক স্বাধীন বাক্য যেগুলোকে কোনো সমন্বয়কারী যোজক (যেমন: এবং, ও, আর, বা, কিন্তু, অথবা ইত্যাদি) দ্বারা সরাসরি যুক্ত করা হয়।
- বাক্যটিতে মূল ভাব দুটি—"ছেলেটি গরীব" এবং "ছেলেটি মেধাবী"—উপস্থাপিত আছে; বিষয় ('ছেলেটি') দ্বিতীয় অংশে ছোট করা হলেও দুটোই স্বাধীন বাক্য এবং সেগুলোকে কিন্তু যোজকটি একত্রিত করেছে।
- অন্য অপশনগুলোতে সমান্তরাল সংযোগ নেই: দ্বিতীয়টি একটি সম্পর্কবাচক (relative) বাক্য ('যিনি...'), তৃতীয়টি আশ্রিত/জটিল বাক্য ('যদিও...তবুও' দ্বারা) এবং চতুর্থটি একটি সরল প্রশ্নবোধক বাক্য
- অতএব এখানে দুটি স্বাধীন বাক্য কিন্তু দ্বারা যুক্ত হওয়ায় এটি স্পষ্টভাবে একটি যৌগিক বাক্য
এ, ঐ, ও, ঔ এর পর এ, ঐ এর স্থানে যথাক্রমে অয়, আয় এবং ও, ঔ এর স্থানে যথাক্রমে অব্‌ ও আব্‌ হয়। 
অনুরূপভাবে- 
নে + অন = নয়ন
নৈ + অক = নায়ক
পো + অন = পবন
পৌ + অক = পাবক ইত্যাদি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- যে ক্রিয়া পূর্বে সম্পন্ন হয়ে এবং তার ফল বা প্রাসঙ্গিকতা এখনও বর্তমান থাকলে তাকে পুরাঘটিত বর্তমান কাল বলা হয়।
- এখানে ক্রিয়া ইতোমধ্যে হয়ে গিয়েছে এবং সেই কাজের ফল-অবস্থা এখনো প্রাসঙ্গিক, অতএব এটি পুরাঘটিত বর্তমান
- যদি কাজ এখনও চলছে তবে তা ঘটমান বর্তমান; যদি অতীতে ঘটে এবং এখন ফল প্রাসঙ্গিক না থেকে শুধুই ঘটনার বর্ণনা হয় তবে সাধারণ অতীত; অতীতের অভ্যাস বোঝালে নিত্যবৃত্ত অতীত
- উদাহরণ: 'আমি এবার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গেছি।' — কাজ সম্পন্ন এবং ফল এখনো প্রাসঙ্গিক, তাই পুরাঘটিত বর্তমান
- কম্পিউটার সিস্টেমে ক্ষতি করে এমন ও অনাকাঙ্ক্ষিত প্রোগ্রামকে সাধারণত ম্যালওয়্যার বলা হয়; এর মধ্যে ভাইরাস, ওয়ার্ম ও ট্রোজান অন্তর্ভুক্ত।
- NortonAVG হলো পরিচিত অ্যান্টিভাইরাস/সিকিউরিটি সফটওয়্যার — এগুলো ভাইরাস নয়, বরং ভাইরাস সনাক্ত ও নির্মূলে ব্যবহৃত হয়।
- 'Avasi' কোনও পরিচিত কম্পিউটার ভাইরাসের নাম নয়; সম্ভবত এটি কোনো সফটওয়্যার নাম বা টাইপোগ্রাফিক ত্রুটি, তাই এটিকে ভাইরাস বলে ধরা ঠিক হবে না।
- উদাহরণস্বরূপ, বিখ্যাত CIH (চেরনোবিল) ভাইরাস ১৯৯৯ সালে অনেক কম্পিউটারের বায়োস মুছে দিয়ে সিস্টেমকে অচল করে দিয়েছিল — এরকম ঘটনা ম্যালওয়্যারের ক্ষতি বোঝায়।
- চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মূলত সেই প্রযুক্তিগুলোর সমন্বয় যার মাধ্যমে শিল্পে স্বয়ংক্রিয়তা, স্মার্ট কন্ট্রোল ও ডেটা-চালিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ উঠে আসে; উদাহরণস্বরূপ AI, IoT, Robotics, ব্লকচেইন, থ্রিডি প্রিন্টিং, VR/AR ইত্যাদি।
- GSM হলো একটি পুরনো মোবাইল যোগাযোগের স্ট্যান্ডার্ড (প্রধানত 2G) যা কণ্ঠ ও বেসিক ডেটা সার্ভিসের জন্য তৈরি; এটি উন্নত কমিউনিকেশনে সহায়ক ছিল কিন্তু নিজেই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের মূল চালক নয়
- AI, IoT ও Robotics সরাসরি স্বয়ংক্রিয়তা, স্মার্ট কনক্রিটাইজেশন ও বড় পরিসরে ডেটা-অ্যানালিটিক্স তৈরি করে, ফলে এগুলোই 4IR-এর মূল প্রভাবক হিসেবে বিবেচিত।
- GSM মতো যোগাযোগ ইনফ্রাসট্রাকচার 4IRকে সুবিধা দেয় এবং সহায়ক, কিন্তু প্রধান প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য (স্বয়ংক্রিয়তা ও স্মার্ট-ডিভাইস ইকোসিস্টেম) সরবরাহ করা প্রযুক্তিগুলোই 4IR নির্ধারণ করে।
- ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩-এ দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (ICJ)-এ মামলা করে, অভিযোগ — গাজায় গণহত্যা ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন।
- মামলার আইনি ভিত্তি হলো ১৯৪৮ সালের জেনোসাইড কনভেনশন, যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকা দাবি করে ইসরায়েল ওই কনভেনশন লঙ্ঘন করেছে।
- কনভেনশনের সংজ্ঞা অনুযায়ী গণহত্যা বলতে বোঝায়: কোনো গোষ্ঠীর সদস্যদের হত্যা, শারীরিক বা মানসিক মারাত্মক ক্ষতি, তাদের জন্ম বাধা, পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংসযজ্ঞ ঘটানো, বা তাদের জোরপূর্বক নির্বাসন/স্থানান্তর করার মতো কার্যক্রম।
- পরে ICJ প্রোভিশনাল মেজারস জারি করে (২৬ জানুয়ারি ২০২৪) ইসরায়েলকে গণহত্যামূলক কাজ রোধমানবিক সাহায্য অবাধে পৌঁছানো নিশ্চিত করার নির্দেশ দেয়।
- রবার্ট ওপেনহাইমার ছিলেন ম্যানহাটান প্রকল্পের বৈজ্ঞানিক পরিচালক; তাই তাকে প্রথাগতভাবে পারমাণবিক বোমার জনক বলা হয়।
- ম্যানহাটান প্রকল্প ছিল যুক্তরাষ্ট্রের একটি বৃহৎ সামরিক‑বৈজ্ঞানিক উদ্যোগ যা পারমাণবিক বোমা তৈরি ও পরীক্ষা করার কাজ সমন্বয় করেছিল।
- এই আবিষ্কারে অনেক বিজ্ঞানীর অবদান ছিল — যেমন অটো হ্যান (পারমাণবিক বিভাজন সম্পর্কিত প্রাথমিক পরীক্ষামূলক কাজ), নিলস বোরলীও সিজার্ড (তাত্ত্বিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা)।
- সেই বোমা ব্যবহার করা হয়েছিল ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট হিরোশিমা৯ আগস্ট নাগাসাকি-তে।
- ২০০৭ সালে আফগানিস্তান সার্কে সবচেয়ে শেষ সদস্য হিসেবে যোগ করে।
- সার্ক (SAARC) হলো দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতার সংগঠন, যার লক্ষ্য অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও প্রযুক্তিগত সমন্বয় বাড়ানো।
- প্রাথমিক সাত সদস্য ছিলেন: বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা।
- এতে সার্কের মোট সদস্য সংখ্যা ৮টি হয়েছে এবং অঞ্চলগত সিদ্ধান্ত ক্ষেত্রে নতুন সদস্যের অংশগ্রহণ শুরু হয়েছে।
- ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অফ জাস্টিস (ICJ) এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে আন্তর্জাতিক আইনি বিরোধ নিষ্পত্তি করা এবং জাতিসংঘ ও তার সংস্থাগুলোকে আইনি পরামর্শ (advisory opinions) দেওয়া
- ICJ ১৯৪৬ সালে কার্যক্রম শুরু করে এবং এর সদরদপ্তর নেদারল্যান্ডসের হেগ শহরে অবস্থিত।
- আদালতে মোট ১৫ জন বিচারক থাকেন, প্রত্যেক বিচারকের মেয়াদ ৯ বছর, এবং প্রেসিডেন্ট ও ভাইস‑প্রেসিডেন্টের মেয়াদ ৩ বছর
- বিচারকদের নির্বাচন করে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ও নিরাপত্তা পরিষদ মিলিয়ে, এবং আদালত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চুক্তি, সন্ধি ও রাষ্ট্রীয় কার্যাবলীর ব্যাখ্যা ও প্রয়োগ সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত দেয়।
- চাঁদপুরে পদ্মা নদীর সঙ্গে উত্তর-পূর্ব থেকে আসা মেঘনা নদী মিলিত হয়, এবং মিলিত প্রবাহকে মেঘনা বলা হয়।
- মেঘনার মূল উৎস হলো ভারতের বারাক নদী, যা ভারতে বিভক্ত হয়ে বাংলাদেশে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে প্রবেশ করে এবং পরে একত্রে মেঘনা গঠন করে।
- চাঁদপুরের পরে এই মিলিত নদী দক্ষিণে বইয়ে বঙ্গোপসাগরের দিকে যায় এবং শেষতঃ ভোলা জেলার চরফ্যাশন এলাকায় বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়।
- মেঘনা বাংলাদেশের অন্যতম গভীর ও প্রশস্ত প্রধান নদী, এবং এটি দেশের নৌপরিবহন ও নদী-প্রণীত জীবনযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
- চিম্বুক পাহাড় বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম পার্বত্য এলাকায় অবস্থিত, বিশেষত বান্দরবান জেলায়
- এটি বান্দরবান সদর উপজেলায় অন্তর্ভুক্ত ও জেলা সদর থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূরে।
- সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা প্রায় ১৫০০ ফুট, যা সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার জন্য প্রসিদ্ধ।
- পাহাড় চূড়ায় পৌঁছাতে ট্রেকিং করতে হয় এবং আশেপাশের ম্রো আদিবাসীদের সংস্কৃতি ও প্রাকৃতিক দৃশ্য পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
- হাকালুকি হাওর বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ হাওর, এর আনুমানিক আয়তন ২৪,২৯২ হেক্টর
- এটি মূলত মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা ও কুলাউড়া উপজেলা এবং সিলেট জেলার ফেঞ্ঝুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার এলাকায় বিস্তৃত।
- এই হাওর জীববৈচিত্র্যের গুরুত্বপূর্ণ পানি-ভিত্তিক অঞ্চল, যেখানে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, মাছ ও জলজ উদ্ভিদ বেঁচে থাকে এবং প্রজনন হয়।
- বর্ষায় ব্যাপকভাবে জলে ভরে ওঠে ও শীতকালে শুকিয়ে যায়, ফলে স্থানীয় মানুষের জীবন-জীবিকা ও মৎস্যচাষ এর উপর নির্ভরশীল; একই সঙ্গে অবৈধ দখল, অতিদ্রেন ও পরিবেশগত হুমকি রয়েছে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- এই অভিব্যক্তির অর্থ হলো কোনো সমস্যা বা অনিচ্ছিত ঘটনার প্রারম্ভিক স্তরেই থামিয়ে দেয়া বা নির্মূল করা
- উক্তির বিবরণগত উৎস ফুলের কুঁড়ি (bud) থেকে; কুঁড়িতেই কিছু কেটে ফেলা হলে ফুল ফোটে না — তাই দ্রুত প্রতিকারে সংজ্ঞা নিহিত।
- কথ্যভাবে এটি বোঝাতে ব্যবহার করা হয় যে সমস্যা বড় হওয়ার আগেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
- ব্যবহারিক উদাহরণ: কোনো অনুশীলন খারাপ অভ্যাস হতে শুরু করলে প্রথমেই সমাধান করলে ভবিষ্যতে আরও বড় ক্ষতি এড়ানো যায়।
- শব্দটি দুটি অংশে বিভক্ত: 'assign' (মূল ক্রিয়া) এবং 'ment' (উপসর্গ)।
- মূল অংশে দ্বৈত 's' ('ss') এবং 'gn' অক্ষর-ক্রম উপস্থিত থাকে, এগুলো অপরিবর্তিত রাখতে হবে।
- ভুল বিকল্পগুলোতে একটি বা একাধিক অক্ষর অনুপস্থিত বা অপ্রয়োজনীয় 'e' যোগ করা হয়েছে, ফলে ধ্বনি ও অক্ষর ক্রম ভুল হয়ে যায়।
- সঠিক বানান পেতে মূল 'assign' বজায় রেখে পরে 'ment' যোগ করলে সঠিকভাবে লেখা হয়।
- ক্রিয়া বিশেষণ 'accessible' সাধারণত একটি preposition নিয়ে আসে যা কোনো কিছুকে মানুষের কাছে পৌঁছনো বা ব্যবহারের যোগ্যতা নির্দেশ করে, এবং এই ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রিপোজিশনটি to
- এখানে প্রিপোজিশনটি ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর দিকে নির্দেশ করে, অর্থাৎ কাকে/কাদের জন্য তিনি পৌঁছনো যোগ্য বা সহজলভ্য তা दर्शায়।
- অন্যান্য অপশনগুলো ('of', 'on', 'into') এই ধরনের অর্থ প্রকাশে উপযুক্ত নয়, কারণ সেগুলো আলাদা সম্পর্ক বা অভিমুখ নির্দেশ করে, তাই ব্যবহার চলে না।
- তাই বাক্যটিতে to ব্যবহার করলে শব্দের মানে — “সবার প্রতি সহজলভ্য/প্রাপ্য” — পরিষ্কারভাবে প্রকাশ পায়।
- উক্ত শব্দের মানে হলো কোনো ব্যক্তি, বস্তু বা দায়িত্বকে উপেক্ষা করা বা যথাযথ যত্ন না নেওয়া
- নির্বাচিত অপশনটির বাংলা অর্থ যত্নহীনতা / অবহেলা, যা উপরোক্ত সংজ্ঞার সাথে সরাসরি মিলে যায়।
- অন্যান্য বিকল্পগুলোর অর্থ হলো লক্ষ্য রাখা, সতর্ক থাকা ও যত্নশীলতা, যেগুলো উপেক্ষার বিপরীত বা ভিন্ন ধারণা প্রকাশ করে।
- অতএব, সবচেয়ে উপযুক্ত প্রতিশব্দ হলো যত্নহীনতা / অবহেলা
- যখন প্রতিবেদনকারী ক্রিয়া ভূতকালের (যেমন said) হয়, তখন সাহায্যকারী ক্রিয়া "may" পরিবর্তিত হয়ে "might" হয় — এটাই মূল নিয়ম।
- সরাসরি বাক্য থেকে উদ্ধৃতি চিহ্ন ও কমা সরিয়ে সাধারণত "that" বসানো হয় যাতে বাক্যটি উপযুক্ত অনাবৃত্তি রূপে পরিণত হয়।
- "might" হল "may"-এর অতীতরূপ যা কোনো সম্ভাবনা বা অনুমান রিপোর্ট করার সময় ব্যবহার করা হয়, তাই এখানে এটি উপযুক্ত।
- যদি প্রতিবেদনকারী ক্রিয়া বর্তমানকালীন থাকত, তাহলে "may" অপরিবর্তিতেই থেকে যেতে পারত; কিন্তু ভূতকালে_SHIFT_ থাকায় পরিবর্তন জরুরি।
- মূল বাক্যটি ছিল অতীত প্রবাহমান কাল (past continuous), তাই প্যাসিভেও একই সময়বাচকতা বজায় রাখতে হবে।
- প্যাসিভ ফর্মের সঠিক গঠন হল was/were being + past participle, একবচনের জন্য was being + past participle ব্যবহৃত হয়।
- Simple past প্যাসিভ (যেখান থেকে শুধুমাত্র 'was + পাস্ট পার্টিসিপল' হয়) ক্রিয়ার ধারাবাহিকতা দেখায় না, ফলে এখানে উপযুক্ত নয়।
- অন্য বিকল্পগুলো present perfect বা imperative/request ধরনের, সেগুলো মূল বাক্যের past continuous অর্থ বজায় রাখে না।
- সমষ্টিনাম হল এমন একটি শব্দ যা একই ধরনের ব্যক্তি বা বস্তুদের একটি গোষ্ঠীকে একক একক ইউনিট হিসেবে বোঝায়।
- প্রাসঙ্গিক শব্দটি শিক্ষার্থীদের বা শ্রেণির সদস্যদের একটি গোষ্ঠীকে একক ইউনিট হিসেবে নির্দেশ করে, তাই এটি সমষ্টিনাম হিসেবে কাজ করে।
- অন্য অপশনগুলো ভিন্ন প্রকারের: 'Teacher' হল একক ব্যক্তি, 'Plants' হল বহুবচন বস্তুনাম, এবং 'Love' হল বিমূর্ত নাম
- সুতরাং, কারণ—এটি সদস্যদের একটি একক গোষ্ঠীকে নির্দেশ করে, তাই এটি সমষ্টিনাম হিসেবে গণ্য।
- ইংরেজিতে সাধারণত f বা fe দিয়ে শেষ হওয়া শব্দের বহুবচন তৈরির সময় 'f'/'fe' → 'ves' হয়; উদাহরণ: loaf → loaves
- 'leaf' ও 'leaves' পূর্ণতাই অন্য শব্দ (পাতা), সেগুলো loaf-এর বহুবচন নয়; অর্থগত বিভ্রান্তিতে সতর্ক থাকতে হবে।
- কিছু শব্দ এই নিয়ম মানে না; যেমন cliff → cliffs, roof → roofs — তাই সব ক্ষেত্রে নিয়ম একইভাবে প্রয়োগ হয় না।
- উচ্চারণগত কারণে পরিবর্তন ঘটে; 'loaf' /loʊf/ থেকে বহুবচনে 'loaves' /loʊvz/ হয়, কারণ শেষ ধ্বনি 'f' থেকে voiced 'v' এ পরিবর্তিত হয়।
ধরি, রিতার কাছে আছে 'ক' টাকা।
প্রশ্ন অনুযায়ী, গীতার কাছে রিতার চেয়ে ৬ টাকা কম আছে, সুতরাং গীতার টাকার পরিমাণ (ক - ৬) টাকা।
আবার, রিতার চেয়ে মিতার ১২ টাকা বেশি আছে, সুতরাং মিতার টাকার পরিমাণ (ক + ১২) টাকা।
তিনজনের মোট টাকা হলো ১৮০, তাই আমরা লিখতে পারি: ক + (ক - ৬) + (ক + ১২) = ১৮০।
সমীকরণটি সমাধান করলে হয়, ৩ক + ৬ = ১৮০, যা থেকে পাই ৩ক = ১৭৪।
সুতরাং, ক = ৫৮ টাকা, যা রিতার টাকার পরিমাণ।
অতএব, গীতার কাছে আছে (৫৮ - ৬) = ৫২ টাকা।
প্রদত্ত রাশিটি হলো a³b² + 2a²b³।
এই রাশি থেকে সাধারণ উৎপাদক হিসেবে a²b² কমন নেওয়া যায়।
কমন নিলে রাশিটি দাঁড়ায় a²b²(a + 2b)।
এখন, a²b²(a + 2b) কে (a + 2b) দ্বারা ভাগ করতে হবে।
ভাগ করলে [(a²b²(a + 2b)) / (a + 2b)], এখানে লব ও হর থেকে (a + 2b) কাটাকাটি যায়।
সুতরাং, ভাগফল হিসেবে অবশিষ্ট থাকে a²b²।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
পাড়সহ পুকুরের দৈর্ঘ্য ১০০ মিটার এবং প্রস্থ ৫০ মিটার।
সুতরাং, পাড়সহ পুকুরের মোট ক্ষেত্রফল হলো (১০০ × ৫০) = ৫০০০ বর্গমিটার।
পাড়ের বিস্তার প্রত্যেক দিকে ৫ মিটার হওয়ায়, পাড় বাদে শুধু পুকুরের দৈর্ঘ্য হবে (১০০ - ২×৫) = ৯০ মিটার।
একইভাবে, পাড় বাদে শুধু পুকুরের প্রস্থ হবে (৫০ - ২×৫) = ৪০ মিটার।
এখন, শুধু পুকুরের ক্ষেত্রফল হলো (৯০ × ৪০) = ৩৬০০ বর্গমিটার।
অতএব, পুকুরপাড়ের ক্ষেত্রফল হবে (পাড়সহ ক্ষেত্রফল - শুধু পুকুরের ক্ষেত্রফল) = (৫০০০ - ৩৬০০) = ১৪০০ বর্গমিটার।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0