- শব্দটির মূল সংস্কৃত রূপ 'नीर' থেকে উদ্ভূত; এর মানে জল/পানি। - কাব্যিক প্রসঙ্গে এটি তরল বা প্রবাহিত পদার্থকে নির্দেশ করে, বিশেষত নদীর জলে উপস্থিত তরঙ্গ/প্রবাহ। - 'অম্বু'র সমার্থক হিসেবে 'নীর' ব্যবহার করা হয় — উদাহরণস্বরূপ বারি, জল, সলিল, নীর, পয়ঃ, অপ, উদক, জীবন, অম্বু ইত্যাদি সবই পানির প্রতিশব্দ। - তাই এখানে শব্দটি নৌকা বা ঘর নয়, বরং সরাসরি পানি বোঝায়।
- কাজী নজরুল ইসলামের রচনাবিশ্বে উপন্যাস রচনারও স্থান ছিল; উল্লেখযোগ্য উপন্যাসগুলোর মধ্যে কুহেলিকা অন্যতম। - তার অন্যান্য উপন্যাসের নামগুলোর মধ্যে বাঁধনহারা ও মৃত্যুক্ষুধা রয়েছে, যা উপন্যাস রূপে প্রকাশিত হয়েছে।
কাজী নজরুল ইসলাম: - কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি এবং অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব। - কাজী নজরুল ইসলাম ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। - নজরুলের ডাক নাম ছিল ‘দুখু মিয়া’। - বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে তিনি ‘বিদ্রোহী কবি’। - কাজী নজরুল ইসলাম আধুনিক বাংলা গানের জগতে ‘বুলবুল’ নামে খ্যাত।
- মূর্ধা হলো উপরের সামনে তালুর সেই উঁচু অংশ যা দাঁতের ঠিক পিছনে থাকে এবং উচ্চারণে জিভের ডগা সেখানে লেগে কাজ করে। - যখন জিভের ডগা মূর্ধার সঙ্গে লেগে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, তখন সেই ধ্বনিগুলোকে মূর্ধন্য ব্যঞ্জন বলা হয়। - বাংলা ভাষায় ট ও ড হল মূর্ধন্য ব্যঞ্জন; অন্যান্য সাধারণ মূর্ধন্য বর্ণগুলো ঠ, ঢ, ণ। - মূর্ধন্য বর্ণগুলোর উচ্চারণ তালু বা কন্ঠ থেকে ভিন্ন কারণ উচ্চারণস্থল মূর্ধা হওয়ায় এদের স্পর্শবিন্দু ও স্বর ভিন্ন হয়।
- বাগ্মী বলতে বোঝায় এমন ব্যক্তি যার বক্তৃতা-দানে দক্ষতা থাকে; তিনি বক্তব্যকে স্পষ্ট, সাজানো ও প্রভাবশালীভাবে উপস্থাপন করতে পারেন। - বক্তা হলো সাধারণত কোনো বিষয় উপস্থাপনকারী বা বক্তব্য রাখার ব্যক্তি; বক্তা হওয়া মানেই বক্তৃতা-দানে পারদর্শী হওয়া নয়। - বাচাল শব্দটি বোঝায় এমন কাউকে যে অকারণে বেশি কথা বলে এবং কথার পরিমাণ বেশি কিন্তু শৈলী বা প্রভাব কম থাকে। - মিতভাষী হলো এমন ব্যক্তি যে সংযত ও কম কথা বলে, সংক্ষিপ্তভাবে বলা পছন্দ করে এবং সাধারণত অল্প কথায় কার্যকরী হয়ে থাকে।
- এটি বিশেষণ পদ যার অর্থ নিরপেক্ষ ভাবে প্রকাশিত, স্বপ্রবৃত্ত, আত্মপ্রকাশিত। - শব্দটি গঠিত স্বতঃ + স্ফূর্ত থেকে, যেখানে মূলের বিশর্গ (ঃ) রক্ষা পায়। - বানান নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী অংশে সংঘবদ্ধ ধ্বনি (যেমন "স্ফ") থাকলে বিশর্গ (ঃ) বাদ দেয়া যায় না; তাই বিশর্গসহ লিখতে হবে। - অর্থ-wise এটি হচ্ছে নিজে থেকেই উদ্ভূত/স্বতঃস্ফূর্ত, অর্থাৎ 'নিজে থেকেই উদ্ভূত'। - সাধারণ নিয়ম: সংস্কৃত সূত্রাধীন শব্দে বিশর্গ ধরে রাখলে শব্দের মূল রক্ষা হয়, তাই স্বতঃস্ফূর্ত হল শুদ্ধ বানান।
- বাক্য বিশ্লেষণে প্রথমে খুঁজতে হয় কর্তা, যাকে খুঁজতে প্রশ্ন করা হয় "কে/কারা?" — যে ব্যক্তি বা পদটি ক্রিয়া করে, সেটিই কর্তা। - এরপর নির্ণয় করতে হয় কর্ম, অর্থাৎ কার উপর কাজ হচ্ছে; এটি নির্ণয়ের প্রশ্ন "কাকে/কীকে?" দিয়ে পাওয়া যায়। - বাংলা ভাষায় যেসব শব্দ এই "কাকে/কীকে?" প্রশ্নের উত্তর দেয়, সাধারণত তাদের সঙ্গে '-কে' যোগ হয়; এই চিহ্নকে বলা হয় দ্বিতীয় বিভক্তি। - অতএব যে শব্দটি ক্রিয়ার প্রত্যক্ষ উদ্দেশ্য নির্দেশ করে এবং '-কে' বর্ণ দেয়, সেটি কর্মকারক (দ্বিতীয় বিভক্তি)।
- 'ঢাকের কাঠি' বাগধারা দ্বারা বোঝায় তোষামোদকারী বা মোসাহেব, যে ক্ষমতাবান বা প্রভাবশালী ব্যক্তির প্রতি অতিরঞ্জিত প্রশংসা করে নিজেরফায়দা দেখায়। - এমন ব্যক্তি সাধারণত সত্য কথা লুকিয়ে বা বক্রভাবে বলায় এবং সম্পর্ক গড়তে চাটুকারির ওপর নির্ভর করে। - ব্যবহারিকভাবে এটি ইঙ্গিত করে যে কেউ লেজুড়বৃত্তি/চাটুকারিতা করছে, আত্মমর্যাদা বিসর্জন দিয়ে সহজ সুবিধা নিতে চাইছে। - নৈতিক ও সামাজিক দৃষ্টিতে এই আচরণ নেতিবাচক মনে করা হয় এবং এতে ব্যক্তির বিশ্বাসযোগ্যতা ও সম্মান কমে যায়।
- যৌগিক বাক্য হলো দুই বা ততোধিক স্বাধীন বাক্য যেগুলোকে কোনো সমন্বয়কারী যোজক (যেমন: এবং, ও, আর, বা, কিন্তু, অথবা ইত্যাদি) দ্বারা সরাসরি যুক্ত করা হয়। - বাক্যটিতে মূল ভাব দুটি—"ছেলেটি গরীব" এবং "ছেলেটি মেধাবী"—উপস্থাপিত আছে; বিষয় ('ছেলেটি') দ্বিতীয় অংশে ছোট করা হলেও দুটোই স্বাধীন বাক্য এবং সেগুলোকে কিন্তু যোজকটি একত্রিত করেছে। - অন্য অপশনগুলোতে সমান্তরাল সংযোগ নেই: দ্বিতীয়টি একটি সম্পর্কবাচক (relative) বাক্য ('যিনি...'), তৃতীয়টি আশ্রিত/জটিল বাক্য ('যদিও...তবুও' দ্বারা) এবং চতুর্থটি একটি সরল প্রশ্নবোধক বাক্য। - অতএব এখানে দুটি স্বাধীন বাক্য কিন্তু দ্বারা যুক্ত হওয়ায় এটি স্পষ্টভাবে একটি যৌগিক বাক্য।
এ, ঐ, ও, ঔ এর পর এ, ঐ এর স্থানে যথাক্রমে অয়, আয় এবং ও, ঔ এর স্থানে যথাক্রমে অব্ ও আব্ হয়। অনুরূপভাবে- নে + অন = নয়ন নৈ + অক = নায়ক পো + অন = পবন পৌ + অক = পাবক ইত্যাদি।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- যে ক্রিয়া পূর্বে সম্পন্ন হয়ে এবং তার ফল বা প্রাসঙ্গিকতা এখনও বর্তমান থাকলে তাকে পুরাঘটিত বর্তমান কাল বলা হয়। - এখানে ক্রিয়া ইতোমধ্যে হয়ে গিয়েছে এবং সেই কাজের ফল-অবস্থা এখনো প্রাসঙ্গিক, অতএব এটি পুরাঘটিত বর্তমান। - যদি কাজ এখনও চলছে তবে তা ঘটমান বর্তমান; যদি অতীতে ঘটে এবং এখন ফল প্রাসঙ্গিক না থেকে শুধুই ঘটনার বর্ণনা হয় তবে সাধারণ অতীত; অতীতের অভ্যাস বোঝালে নিত্যবৃত্ত অতীত। - উদাহরণ: 'আমি এবার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গেছি।' — কাজ সম্পন্ন এবং ফল এখনো প্রাসঙ্গিক, তাই পুরাঘটিত বর্তমান।
- কম্পিউটার সিস্টেমে ক্ষতি করে এমন ও অনাকাঙ্ক্ষিত প্রোগ্রামকে সাধারণত ম্যালওয়্যার বলা হয়; এর মধ্যে ভাইরাস, ওয়ার্ম ও ট্রোজান অন্তর্ভুক্ত। - Norton ও AVG হলো পরিচিত অ্যান্টিভাইরাস/সিকিউরিটি সফটওয়্যার — এগুলো ভাইরাস নয়, বরং ভাইরাস সনাক্ত ও নির্মূলে ব্যবহৃত হয়। - 'Avasi' কোনও পরিচিত কম্পিউটার ভাইরাসের নাম নয়; সম্ভবত এটি কোনো সফটওয়্যার নাম বা টাইপোগ্রাফিক ত্রুটি, তাই এটিকে ভাইরাস বলে ধরা ঠিক হবে না। - উদাহরণস্বরূপ, বিখ্যাত CIH (চেরনোবিল) ভাইরাস ১৯৯৯ সালে অনেক কম্পিউটারের বায়োস মুছে দিয়ে সিস্টেমকে অচল করে দিয়েছিল — এরকম ঘটনা ম্যালওয়্যারের ক্ষতি বোঝায়।
- চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মূলত সেই প্রযুক্তিগুলোর সমন্বয় যার মাধ্যমে শিল্পে স্বয়ংক্রিয়তা, স্মার্ট কন্ট্রোল ও ডেটা-চালিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ উঠে আসে; উদাহরণস্বরূপ AI, IoT, Robotics, ব্লকচেইন, থ্রিডি প্রিন্টিং, VR/AR ইত্যাদি। - GSM হলো একটি পুরনো মোবাইল যোগাযোগের স্ট্যান্ডার্ড (প্রধানত 2G) যা কণ্ঠ ও বেসিক ডেটা সার্ভিসের জন্য তৈরি; এটি উন্নত কমিউনিকেশনে সহায়ক ছিল কিন্তু নিজেই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের মূল চালক নয়। - AI, IoT ও Robotics সরাসরি স্বয়ংক্রিয়তা, স্মার্ট কনক্রিটাইজেশন ও বড় পরিসরে ডেটা-অ্যানালিটিক্স তৈরি করে, ফলে এগুলোই 4IR-এর মূল প্রভাবক হিসেবে বিবেচিত। - GSM মতো যোগাযোগ ইনফ্রাসট্রাকচার 4IRকে সুবিধা দেয় এবং সহায়ক, কিন্তু প্রধান প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য (স্বয়ংক্রিয়তা ও স্মার্ট-ডিভাইস ইকোসিস্টেম) সরবরাহ করা প্রযুক্তিগুলোই 4IR নির্ধারণ করে।
- ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩-এ দক্ষিণ আফ্রিকা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (ICJ)-এ মামলা করে, অভিযোগ — গাজায় গণহত্যা ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন। - মামলার আইনি ভিত্তি হলো ১৯৪৮ সালের জেনোসাইড কনভেনশন, যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকা দাবি করে ইসরায়েল ওই কনভেনশন লঙ্ঘন করেছে। - কনভেনশনের সংজ্ঞা অনুযায়ী গণহত্যা বলতে বোঝায়: কোনো গোষ্ঠীর সদস্যদের হত্যা, শারীরিক বা মানসিক মারাত্মক ক্ষতি, তাদের জন্ম বাধা, পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংসযজ্ঞ ঘটানো, বা তাদের জোরপূর্বক নির্বাসন/স্থানান্তর করার মতো কার্যক্রম। - পরে ICJ প্রোভিশনাল মেজারস জারি করে (২৬ জানুয়ারি ২০২৪) ইসরায়েলকে গণহত্যামূলক কাজ রোধ ও মানবিক সাহায্য অবাধে পৌঁছানো নিশ্চিত করার নির্দেশ দেয়।
- রবার্ট ওপেনহাইমার ছিলেন ম্যানহাটান প্রকল্পের বৈজ্ঞানিক পরিচালক; তাই তাকে প্রথাগতভাবে পারমাণবিক বোমার জনক বলা হয়। - ম্যানহাটান প্রকল্প ছিল যুক্তরাষ্ট্রের একটি বৃহৎ সামরিক‑বৈজ্ঞানিক উদ্যোগ যা পারমাণবিক বোমা তৈরি ও পরীক্ষা করার কাজ সমন্বয় করেছিল। - এই আবিষ্কারে অনেক বিজ্ঞানীর অবদান ছিল — যেমন অটো হ্যান (পারমাণবিক বিভাজন সম্পর্কিত প্রাথমিক পরীক্ষামূলক কাজ), নিলস বোর ও লীও সিজার্ড (তাত্ত্বিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা)। - সেই বোমা ব্যবহার করা হয়েছিল ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট হিরোশিমা ও ৯ আগস্ট নাগাসাকি-তে।
- ২০০৭ সালে আফগানিস্তান সার্কে সবচেয়ে শেষ সদস্য হিসেবে যোগ করে। - সার্ক (SAARC) হলো দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতার সংগঠন, যার লক্ষ্য অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও প্রযুক্তিগত সমন্বয় বাড়ানো। - প্রাথমিক সাত সদস্য ছিলেন: বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা। - এতে সার্কের মোট সদস্য সংখ্যা ৮টি হয়েছে এবং অঞ্চলগত সিদ্ধান্ত ক্ষেত্রে নতুন সদস্যের অংশগ্রহণ শুরু হয়েছে।
- ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অফ জাস্টিস (ICJ) এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে আন্তর্জাতিক আইনি বিরোধ নিষ্পত্তি করা এবং জাতিসংঘ ও তার সংস্থাগুলোকে আইনি পরামর্শ (advisory opinions) দেওয়া। - ICJ ১৯৪৬ সালে কার্যক্রম শুরু করে এবং এর সদরদপ্তর নেদারল্যান্ডসের হেগ শহরে অবস্থিত। - আদালতে মোট ১৫ জন বিচারক থাকেন, প্রত্যেক বিচারকের মেয়াদ ৯ বছর, এবং প্রেসিডেন্ট ও ভাইস‑প্রেসিডেন্টের মেয়াদ ৩ বছর। - বিচারকদের নির্বাচন করে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ও নিরাপত্তা পরিষদ মিলিয়ে, এবং আদালত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চুক্তি, সন্ধি ও রাষ্ট্রীয় কার্যাবলীর ব্যাখ্যা ও প্রয়োগ সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত দেয়।
- চাঁদপুরে পদ্মা নদীর সঙ্গে উত্তর-পূর্ব থেকে আসা মেঘনা নদী মিলিত হয়, এবং মিলিত প্রবাহকে মেঘনা বলা হয়। - মেঘনার মূল উৎস হলো ভারতের বারাক নদী, যা ভারতে বিভক্ত হয়ে বাংলাদেশে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে প্রবেশ করে এবং পরে একত্রে মেঘনা গঠন করে। - চাঁদপুরের পরে এই মিলিত নদী দক্ষিণে বইয়ে বঙ্গোপসাগরের দিকে যায় এবং শেষতঃ ভোলা জেলার চরফ্যাশন এলাকায় বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়। - মেঘনা বাংলাদেশের অন্যতম গভীর ও প্রশস্ত প্রধান নদী, এবং এটি দেশের নৌপরিবহন ও নদী-প্রণীত জীবনযাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
- চিম্বুক পাহাড় বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম পার্বত্য এলাকায় অবস্থিত, বিশেষত বান্দরবান জেলায়। - এটি বান্দরবান সদর উপজেলায় অন্তর্ভুক্ত ও জেলা সদর থেকে প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূরে। - সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা প্রায় ১৫০০ ফুট, যা সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার জন্য প্রসিদ্ধ। - পাহাড় চূড়ায় পৌঁছাতে ট্রেকিং করতে হয় এবং আশেপাশের ম্রো আদিবাসীদের সংস্কৃতি ও প্রাকৃতিক দৃশ্য পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
- হাকালুকি হাওর বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ হাওর, এর আনুমানিক আয়তন ২৪,২৯২ হেক্টর। - এটি মূলত মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা ও কুলাউড়া উপজেলা এবং সিলেট জেলার ফেঞ্ঝুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার এলাকায় বিস্তৃত। - এই হাওর জীববৈচিত্র্যের গুরুত্বপূর্ণ পানি-ভিত্তিক অঞ্চল, যেখানে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, মাছ ও জলজ উদ্ভিদ বেঁচে থাকে এবং প্রজনন হয়। - বর্ষায় ব্যাপকভাবে জলে ভরে ওঠে ও শীতকালে শুকিয়ে যায়, ফলে স্থানীয় মানুষের জীবন-জীবিকা ও মৎস্যচাষ এর উপর নির্ভরশীল; একই সঙ্গে অবৈধ দখল, অতিদ্রেন ও পরিবেশগত হুমকি রয়েছে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- এই অভিব্যক্তির অর্থ হলো কোনো সমস্যা বা অনিচ্ছিত ঘটনার প্রারম্ভিক স্তরেই থামিয়ে দেয়া বা নির্মূল করা। - উক্তির বিবরণগত উৎস ফুলের কুঁড়ি (bud) থেকে; কুঁড়িতেই কিছু কেটে ফেলা হলে ফুল ফোটে না — তাই দ্রুত প্রতিকারে সংজ্ঞা নিহিত। - কথ্যভাবে এটি বোঝাতে ব্যবহার করা হয় যে সমস্যা বড় হওয়ার আগেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। - ব্যবহারিক উদাহরণ: কোনো অনুশীলন খারাপ অভ্যাস হতে শুরু করলে প্রথমেই সমাধান করলে ভবিষ্যতে আরও বড় ক্ষতি এড়ানো যায়।
- শব্দটি দুটি অংশে বিভক্ত: 'assign' (মূল ক্রিয়া) এবং 'ment' (উপসর্গ)। - মূল অংশে দ্বৈত 's' ('ss') এবং 'gn' অক্ষর-ক্রম উপস্থিত থাকে, এগুলো অপরিবর্তিত রাখতে হবে। - ভুল বিকল্পগুলোতে একটি বা একাধিক অক্ষর অনুপস্থিত বা অপ্রয়োজনীয় 'e' যোগ করা হয়েছে, ফলে ধ্বনি ও অক্ষর ক্রম ভুল হয়ে যায়। - সঠিক বানান পেতে মূল 'assign' বজায় রেখে পরে 'ment' যোগ করলে সঠিকভাবে লেখা হয়।
- ক্রিয়া বিশেষণ 'accessible' সাধারণত একটি preposition নিয়ে আসে যা কোনো কিছুকে মানুষের কাছে পৌঁছনো বা ব্যবহারের যোগ্যতা নির্দেশ করে, এবং এই ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রিপোজিশনটি to। - এখানে প্রিপোজিশনটি ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর দিকে নির্দেশ করে, অর্থাৎ কাকে/কাদের জন্য তিনি পৌঁছনো যোগ্য বা সহজলভ্য তা दर्शায়। - অন্যান্য অপশনগুলো ('of', 'on', 'into') এই ধরনের অর্থ প্রকাশে উপযুক্ত নয়, কারণ সেগুলো আলাদা সম্পর্ক বা অভিমুখ নির্দেশ করে, তাই ব্যবহার চলে না। - তাই বাক্যটিতে to ব্যবহার করলে শব্দের মানে — “সবার প্রতি সহজলভ্য/প্রাপ্য” — পরিষ্কারভাবে প্রকাশ পায়।
- উক্ত শব্দের মানে হলো কোনো ব্যক্তি, বস্তু বা দায়িত্বকে উপেক্ষা করা বা যথাযথ যত্ন না নেওয়া। - নির্বাচিত অপশনটির বাংলা অর্থ যত্নহীনতা / অবহেলা, যা উপরোক্ত সংজ্ঞার সাথে সরাসরি মিলে যায়। - অন্যান্য বিকল্পগুলোর অর্থ হলো লক্ষ্য রাখা, সতর্ক থাকা ও যত্নশীলতা, যেগুলো উপেক্ষার বিপরীত বা ভিন্ন ধারণা প্রকাশ করে। - অতএব, সবচেয়ে উপযুক্ত প্রতিশব্দ হলো যত্নহীনতা / অবহেলা।
- যখন প্রতিবেদনকারী ক্রিয়া ভূতকালের (যেমন said) হয়, তখন সাহায্যকারী ক্রিয়া "may" পরিবর্তিত হয়ে "might" হয় — এটাই মূল নিয়ম। - সরাসরি বাক্য থেকে উদ্ধৃতি চিহ্ন ও কমা সরিয়ে সাধারণত "that" বসানো হয় যাতে বাক্যটি উপযুক্ত অনাবৃত্তি রূপে পরিণত হয়। - "might" হল "may"-এর অতীতরূপ যা কোনো সম্ভাবনা বা অনুমান রিপোর্ট করার সময় ব্যবহার করা হয়, তাই এখানে এটি উপযুক্ত। - যদি প্রতিবেদনকারী ক্রিয়া বর্তমানকালীন থাকত, তাহলে "may" অপরিবর্তিতেই থেকে যেতে পারত; কিন্তু ভূতকালে_SHIFT_ থাকায় পরিবর্তন জরুরি।
- মূল বাক্যটি ছিল অতীত প্রবাহমান কাল (past continuous), তাই প্যাসিভেও একই সময়বাচকতা বজায় রাখতে হবে। - প্যাসিভ ফর্মের সঠিক গঠন হল was/were being + past participle, একবচনের জন্য was being + past participle ব্যবহৃত হয়। - Simple past প্যাসিভ (যেখান থেকে শুধুমাত্র 'was + পাস্ট পার্টিসিপল' হয়) ক্রিয়ার ধারাবাহিকতা দেখায় না, ফলে এখানে উপযুক্ত নয়। - অন্য বিকল্পগুলো present perfect বা imperative/request ধরনের, সেগুলো মূল বাক্যের past continuous অর্থ বজায় রাখে না।
- সমষ্টিনাম হল এমন একটি শব্দ যা একই ধরনের ব্যক্তি বা বস্তুদের একটি গোষ্ঠীকে একক একক ইউনিট হিসেবে বোঝায়। - প্রাসঙ্গিক শব্দটি শিক্ষার্থীদের বা শ্রেণির সদস্যদের একটি গোষ্ঠীকে একক ইউনিট হিসেবে নির্দেশ করে, তাই এটি সমষ্টিনাম হিসেবে কাজ করে। - অন্য অপশনগুলো ভিন্ন প্রকারের: 'Teacher' হল একক ব্যক্তি, 'Plants' হল বহুবচন বস্তুনাম, এবং 'Love' হল বিমূর্ত নাম। - সুতরাং, কারণ—এটি সদস্যদের একটি একক গোষ্ঠীকে নির্দেশ করে, তাই এটি সমষ্টিনাম হিসেবে গণ্য।
- ইংরেজিতে সাধারণত f বা fe দিয়ে শেষ হওয়া শব্দের বহুবচন তৈরির সময় 'f'/'fe' → 'ves' হয়; উদাহরণ: loaf → loaves। - 'leaf' ও 'leaves' পূর্ণতাই অন্য শব্দ (পাতা), সেগুলো loaf-এর বহুবচন নয়; অর্থগত বিভ্রান্তিতে সতর্ক থাকতে হবে। - কিছু শব্দ এই নিয়ম মানে না; যেমন cliff → cliffs, roof → roofs — তাই সব ক্ষেত্রে নিয়ম একইভাবে প্রয়োগ হয় না। - উচ্চারণগত কারণে পরিবর্তন ঘটে; 'loaf' /loʊf/ থেকে বহুবচনে 'loaves' /loʊvz/ হয়, কারণ শেষ ধ্বনি 'f' থেকে voiced 'v' এ পরিবর্তিত হয়।
ধরি, রিতার কাছে আছে 'ক' টাকা। প্রশ্ন অনুযায়ী, গীতার কাছে রিতার চেয়ে ৬ টাকা কম আছে, সুতরাং গীতার টাকার পরিমাণ (ক - ৬) টাকা। আবার, রিতার চেয়ে মিতার ১২ টাকা বেশি আছে, সুতরাং মিতার টাকার পরিমাণ (ক + ১২) টাকা। তিনজনের মোট টাকা হলো ১৮০, তাই আমরা লিখতে পারি: ক + (ক - ৬) + (ক + ১২) = ১৮০। সমীকরণটি সমাধান করলে হয়, ৩ক + ৬ = ১৮০, যা থেকে পাই ৩ক = ১৭৪। সুতরাং, ক = ৫৮ টাকা, যা রিতার টাকার পরিমাণ। অতএব, গীতার কাছে আছে (৫৮ - ৬) = ৫২ টাকা।
প্রদত্ত রাশিটি হলো a³b² + 2a²b³। এই রাশি থেকে সাধারণ উৎপাদক হিসেবে a²b² কমন নেওয়া যায়। কমন নিলে রাশিটি দাঁড়ায় a²b²(a + 2b)। এখন, a²b²(a + 2b) কে (a + 2b) দ্বারা ভাগ করতে হবে। ভাগ করলে [(a²b²(a + 2b)) / (a + 2b)], এখানে লব ও হর থেকে (a + 2b) কাটাকাটি যায়। সুতরাং, ভাগফল হিসেবে অবশিষ্ট থাকে a²b²।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
পাড়সহ পুকুরের দৈর্ঘ্য ১০০ মিটার এবং প্রস্থ ৫০ মিটার। সুতরাং, পাড়সহ পুকুরের মোট ক্ষেত্রফল হলো (১০০ × ৫০) = ৫০০০ বর্গমিটার। পাড়ের বিস্তার প্রত্যেক দিকে ৫ মিটার হওয়ায়, পাড় বাদে শুধু পুকুরের দৈর্ঘ্য হবে (১০০ - ২×৫) = ৯০ মিটার। একইভাবে, পাড় বাদে শুধু পুকুরের প্রস্থ হবে (৫০ - ২×৫) = ৪০ মিটার। এখন, শুধু পুকুরের ক্ষেত্রফল হলো (৯০ × ৪০) = ৩৬০০ বর্গমিটার। অতএব, পুকুরপাড়ের ক্ষেত্রফল হবে (পাড়সহ ক্ষেত্রফল - শুধু পুকুরের ক্ষেত্রফল) = (৫০০০ - ৩৬০০) = ১৪০০ বর্গমিটার।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।