নাইট্রোজেনের প্রধান উৎস হল বায়ুমণ্ডল । বাতাসে নাইট্রোজেনের পরিমাণ শতকরা ৭৮.০২ ভাগ । রাইজোবিয়াম নামক ব্যাকটেরিয়া মাটিতে কিছু পরিমাণ নাইট্রোজেন সংবন্ধন করে এবং উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহে সামান্য পরিমাণ নাইট্রোজেন পাওয়া যায় । - মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে নাইট্রোজেন। বাতাসের নাইট্রোজেন পানিতে মিশিয়ে মাটিতে শোষিত হওয়ার পরে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে। নাইট্রেট হিসাবে উদ্ভিদ মাটি থেকে নাইট্রোজেন গ্রহণ করে। তাই উদ্ভিদ নাইট্রোজেনকে মাটি থেকে বেশি পরিমাণে গ্রহণ করে।
প্রাচীন বাংলার জনপদগুলোর মধ্যে একটি ক্ষুদ্র জনপদ চন্দ্রদ্বীপ। এর অবস্থান ছিল বলেশ্বর ও মেঘনা নদীর মধ্যবর্তী স্থানে। বর্তমান বরিশাল জেলাই ছিল চন্দ্রদ্বীপের মূল ভূখণ্ড। দক্ষিণ-পূর্ব বাংলায় মুসলিম আধিপত্য বিস্তারকালে রাজা দনুজমর্দন 'চন্দ্রদ্বীপ' নামের একটি স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
বিভিন্ন জেলার পূর্ব ও বর্তমান নামঃ » ঢাকা জেলার পূর্ব নাম ===> জাহাঙ্গীরনগর » চট্টগ্রাম জেলার পূর্ব নাম ===> ইসলামাবাদ » মুজিবনগর জেলার পূর্ব নাম ===> বৈদ্যনাথতলা » খুলনা জেলার পূর্ব নাম ===> জাহানাবাদ » সিলেট জেলার পূর্ব নাম ===> জালালাবাদ » যশোর জেলার পূর্ব নাম ===> খিলাফাতাবাদ » বাগেরহাট জেলার পূর্ব নাম ===> খলিফাবাদ » ময়মনসিংহ জেলার পূর্ব নাম ===> নাসিরাবাদ » ফরিদপুর জেলার পূর্ব নাম ===> ফাতেহাবাদ » বরিশাল জেলার পূর্ব নাম ===> ইসমাইলপুর/চন্দ্রদ্বীপ » নোয়াখালী জেলার পূর্ব নাম ===> সুধারাম/ভুলুয়া » কুমিল্লা জেলার পূর্ব নাম ===> ত্রিপুরা » কুষ্টিয়া জেলার পূর্ব নাম ===> নদীয়া » ফেনী জেলার পূর্ব নাম ===> শমসের নগর » কক্সবাজার জেলার পূর্ব নাম ===> ফালকিং » জামালপুর জেলার পূর্ব নাম ===> সিংহজানী
নীলনদ শব্দটি এসেছে আরবি আন-নীল হতে। নীল নদ আফ্রিকা মহাদেশের একটি নদ। পূর্ব আফ্রিকা থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত এর বিস্তৃতি। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম নদ। পানি প্রবাহের দিক থেকে এটি দ্বিতীয়। নীলনদ উগান্ডার জিনজা থেকে উৎপত্তি হয়ে ৬৬৫০ কিলোমিটার (৪১৩০ মাইল) দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে অবশেষে ভূমধ্যসাগরে সাথে মিলিত হয়েছে। ভিক্টোরিয়া হ্রদ তানজানিয়া, কেনিয়া এবং উগান্ডার মধ্যবর্তী একটি সুউচ্চ মালভূমির উপর এটি অবস্থিত।
নীলের উপ-নদী: নীল নদের দুটি উপনদী আছে একটি শ্বেত নীল নদ আরেকটি নীলাভ নীল নদ। এর মধ্যে শ্বেত নীল নদ দীর্ঘতর। শ্বেত নীলের উৎপত্তি আফ্রিকার গ্রেট লেক থেকে আর নীলাভের উৎপত্তি ইথিওপিয়ার তানা লেক থেকে। নীলের উৎপত্তি: নীল নদের সর্ব উত্তরের উৎপত্তি স্থল হল আফ্রিকার রুয়ান্ডা। আর বর্হিগামী উৎস হল উগান্ডার জিনজা। তারপর এটি ১১ টি দেশ তানজানিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, কেনিয়া, কঙ্গো, ইরিত্রিয়া, ইথিওপিয়া, উগান্ডা, দক্ষিণ সুদান, সুদান ও মিশরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
অন্যদিকে, - পৃথিবীর প্রশস্ততম নদী- আমাজন। এটি আন্দিজ পর্বতমালা থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে।
বাংলাদেশ জাতিসংঘের স্থায়ী পর্যবেক্ষক হয় ১৭ অক্টোবর, ১৯৭২ সালে। পূর্ণ সদস্যপদ লাভ করে ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে। - ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর জাতিসংঘ সনদ কার্যকরের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। - জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ৫১টি। - এর বর্তমান সদস্য ১৯৩টি। - ৫টি স্থায়ী সদস্য এবং ১০টি অস্থায়ী সদস্য। - ৫ টি স্থায়ী সদস্য -যুক্তরাষ্ট্র ,যুক্তরাজ্য ,রাশিয়া ,চীন ও ফ্রান্স। - অস্থায়ী সদস্যরা ২ বছরের জন্য নির্বাচিত হয় । - দক্ষিণ সুদান হল সর্বশেষ সদস্য, ১৪ জুলাই ২০১১ সালে দেশটি অন্তর্ভূক্ত হয়। - জাতিসংঘের মূল অঙ্গ সংস্থা ছয়টি ও বিশেষায়িত সংস্থার সংখ্যা ১৫টি।
- NORTH Atlantic Treaty Organization (NATO) ১৯৪৯ সালের ৪ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত একটি সামরিক সহযোগিতার জোট - ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোর পারস্পারিক সামরিক সহযোগিতা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ - ন্যাটোর বর্তমান সদস্য ৩২ টি দেশ এবং প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য ছিল ১২ টি । - এর বর্তমান সদর দপ্তর বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে (পূর্বে ছিল প্যারিসে ) - ন্যাটোভুক্ত ৩২ টি দেশের মধ্যে মুসলিম দেশ ২ টি (তুর্কিয়ে ও আলবেনিয়া ) - সুইডেন ন্যটোর সর্বশেষ সদস্য। - বর্তমান মহাসচিব জেনস স্টলেনবার্গ।
থাইল্যান্ড কখনো কোন দেশের উপনিবেশ ছিল না ।এ কারণে এর নাম হয়েছে থাইল্যান্ড বা স্বাধীন ভূমি । পূর্বে এটি শ্যামদেশ নামে পরিচিত ছিল .২৩ জুন ১৯৩৯ শ্যামদেশের নাম পরিবর্তন করে 'কিংডম অব থাইল্যান্ড ' রাখা হয় । থাইল্যান্ডকে বলা হয় 'সাদা হাতির 'দেশ।
কিছু দেশের প্রাচীন নামঃ - চীনে : ক্যাথে - মিয়ানমারে : বার্মা - তাইওয়ান : ফরমোজা - কম্বোডিয়া : কম্পুচিয়া
মেয়ে শিশুদের শিক্ষার অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে সাহসী ভূমিকা রাখার জন্য ২০১৪ সালে সবচেয়ে কম বয়সে মালালা ইউসুফজাঈ (পাকিস্তান ),ভারতের কৈলাশ সত্যার্থীর সাথে যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করে।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ,১৯৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন ,১৯৫৬ এর ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন ,১৯৬২ এর শিক্ষা আন্দোলন ,১৯৬৬ এর ছয়দফা আন্দোলন ,১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান ,১৯৭১ সালের মহান মুক্তিজুদ্ধ এই সাতটি ঘটনাকে বিবেচনা করে সৈয়দ মাইনুল হোসেন এটি নির্মাণ করেন । এটি ঢাকা শহরের উপকণ্ঠে সাভারের নবীনগরে অবস্থিত ।এর উচ্চতা ১৫০ ফুট .১৬ ডিসেম্বর ,১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন ও ১৯৮২ সালের ১৬ ডিসেম্বর হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ উদ্বোধন করেন ।
বাংলাদেশ সংবিধানের তৃতীয় ভাগের মৌলিক অধিকারের ২৭ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে -সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয়লাভের অধিকারী। - ২৬ নং অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকারের সাথে অসামঞ্জস্য আইন বাতিল , - ২৪ নং অনুচ্ছেদে জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন সংরক্ষণ ও - ২৫ নং অনুচ্ছেদে আন্তর্জাতিক শান্তি ,নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়নের কথা বলা হয়েছে।
১৯১২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য 'নাথান কমিশন' গঠন করা হয় ।এ কমিশনের সদস্য ছিল ১৩ জন । ১৯১৩ সালে নাথান কমিশনের সুপারিশ জমা দেন কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে কমিশনের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় ।পরবর্তীতে ১৯১৭ সালে ড.মাইকেল ই-সেডলার এর নেতৃত্বে একটি কমিশন গঠন করা হয়। আর এ কমিশনের সুপারিশে ১৯২০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাশ হওয়ার মধ্য দিয়ে ১ জুলাই ,১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন আচার্য ও উপাচার্য ছিলেন যথাক্রমে লর্ড ডানডাস ও পি.জে হার্টজ।
আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থা ও মাইক্রোব্লগিংয়ের একটি ওয়েবসাইট, যেখানে ব্যবহারকারীরা সর্বোচ্চ ২৮০ অক্ষরের বার্তা আদান-প্রদান ও প্রকাশ করতে পারেন। ২০০৬ সালের মার্চ মাসে টুইটারের যাত্রা শুরু হয়। তবে ২০০৬ এর জুলাই মাসে জ্যাক ডর্সি আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করেন ।
১৯৭২ সালের সংবিধানে যে চারটি মৌলিক নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল, সেই চারটি মূলনীতিই প্রকাশ করে জাতীয় প্রতীকের চারটি তারকা ।
উল্লেখ্য, চারটি মূলনীতি হলোঃ ০১. জাতীয়তাবাদ; ০২. ধর্ম নিরপেক্ষতাবাদ; ০৩. সমাজতন্ত্র; ০৪. গণতন্ত্র ।
আমাদের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম হল লাল রঙের বৃত্তের মাঝে হলুদ রঙের বাংলাদেশের মানচিত্র । বৃত্তের উপর দিকে লেখা 'গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ' নিচে লেখা 'সরকার' এবং বৃত্তের দু ' পাশে দুটি করে মোট ৪ টি তারকা। এ মনোগ্রামটির ডিজাইনার হলেন এ.এন সাহা ।
বাংলাদেশের লোকশিল্পের সংরক্ষণ, বিকাশ ও সর্বসাধারণের মধ্যে লোকশিল্পের গৌরবময় দিক তুলে ধরার জন্য ১৯৭৫ সালে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের উদ্যোগে বাংলাদেশ সরকার বিশাল এলাকা নিয়ে এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭৫ সালের ১২ মার্চ সরকারের এক প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ ছিল ১ আগস্ট ১৯৭১ সালের রবিবার নিউইয়র্ক সিটির ম্যাডিসন স্কোয়ার গার্ডেনে প্রায় ৪০,০০০ দর্শকের উপস্থিততে অনুষ্ঠিত ,সাবেক বিটলস সংগীতদলের লিড গিটারবাদক জর্জ হ্যারিসন এবং ভারতীয় সেতারবাদক রবিশঙ্কর কর্তৃক সংগঠিত দুটি বেনিফিট কোনসার্ট .১৯৭১ সালের পহেলা অগাস্টের সেই আয়জনে অংশ নিয়েছিলেন পপ সঙ্গীতের তৎকালীন সুপারস্টার বব ডিলান ,জর্জ হ্যারিসন এবং এরিক ক্লেপটনের মত তারকারা ।
- 'ম্যাগনা কার্টা হল রাজার ক্ষমতা খর্ব করার একটি ঐতিহাসিক দলিল যা ১২১৫ সালের ১৫ জুন স্বাক্ষরিত হয়। - ঐতিহাসিকভাবে ম্যাগনা কার্টা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে একে বর্তমান সাংবিধানিক শাসনের সূচনা বলা যেতে পারে। - বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ৬ দফাকে ম্যাগনা কার্টা চুক্তির সাথে তুলনা করা হয়। - ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারী পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধীদলসমূহের সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম ছয়দফা দাবী উত্থাপন করেন। - একই বছরের ১৮-১৯ মার্চ আওয়ামীলীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভায় ছয়দফা গৃহীত হয় এবং ২৩শে মার্চ বঙ্গবন্ধু সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে ছয়দফা উত্থাপন করেন। - ৭ জুন ছয়দফা দিবস পালিত হয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
সুশাসন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যা একটি দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে কার্যকর ভুমিকা রাখে। ১৯৮৯ সালে বিশ্বব্যাংক সুশাসন প্রত্যয়টি ব্যাবহার করেন। জাতিসংঘের অভিমত অনুসারে, সুশাসনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো মৌলিক স্বাধীনতার উন্নয়ন।
একটি মুদ্রাকে ২বার নিক্ষেপে প্রাপ্ত ঘটনা সমূহ HH,HT,TH,TT অর্থাৎ ৪ টি অতএব, ২ বার নিক্ষেপ অন্তত ১ বার Head পড়ে ৩ বার (HH,HT,TH) তাহলে নির্ণেয় সম্ভাবনা =৩/৪
মনে করি ,সালেহ এর বয়স =5x বছর আনুর বয়স =4x বছর প্রশ্নমতে , (5x+3):(4x+30)=11:9 বা,(5x+3)/4x+3)=11/9 বা,45x+27=44x+33 বা,45x-44x=33-27 বা,x=6 অতএব , আনুর বর্তমান বয়স =4×6=24 বছর
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।