- বাংলা গদ্যে প্রথম বিরাম চিহ্ন বা যতি চিহ্ন প্রচলন করেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর । - তিনি ১৮৪৭ সালে 'বেতাল পঞ্চবিংশতি' গ্রন্থের মাধ্যমে বিরাম চিহ্নের ব্যবহার শুরু করেন । - ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিত মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার বাংলা গদ্যে কিছুটা ছন্দ আনলেও সে গদ্য দূরীন্বয়ী দোষ থেকে গেছে । - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যে সুললিত শব্দবিন্যাস, পদবিভাগ ও যতি সন্নিবেশে সুবোধ্য ও শিল্পগুণান্বিত করে তোলেন । - বাংলা গদ্যকে তিনি সাহিত্য গুণসম্পন্ন ও সর্বভাব প্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছিলেন । - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে বাংলাগদ্যের 'প্রথম শিপ্লী' হিসেবে অভিহিত করেছেন ।
- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত রাজনৈতিক উপন্যাস 'পথের দাবী' (১৯২৬)। - ভারতীয় রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাসে এ উপন্যাসটি বিশেষ ভূমিকা রেখেছিলো। - ব্রহ্মদেশের এক গুপ্ত বিপ্লবী দলের নায়ক সব্যসাচী এ উপন্যাসের প্রধান চরিত্র। - এ উপন্যাসের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসনের তীব্র সমালোচনা ও সশস্ত্র বিপ্লবকে সমর্থন করার কারণে ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ হয়। - 'আমি বিপ্লবী, ভারতের স্বাধীনতাই আমার একমাত্র কাম্য, আমার একটিমাত্র সাধনা'- এ বিপ্লবাত্মক বক্তব্যের মধ্য দিয়ে উপন্যাসের সমাপ্তি ঘটে।
অন্যদিকে, - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত সামাজিক উপন্যাস 'পল্লীসমাজ' (১৯১৬); - কাজী নজরুল ইসলাম রচিত সামাজিক উপন্যাস ও বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রোপন্যাস 'বাঁধনহারা' (১৯২৭); - তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত রোমান্টিক সামাজিক উপন্যাস 'কবি' (১৯৪২)।
- সেলিনা হোসেন রচিত বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের হত্যাকাণ্ডের পটভূমিতে রচিত মানবিক ট্রাজেডির উপাখ্যান 'আগস্টের একরাত' (২০১৩)। - ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে ইতিহাসের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচারে ৬১ জন সাক্ষী আদালতে জবানবন্দি দিয়েছিলেন। - সাক্ষীদের এ জবানবন্দি কাহিনীর প্রয়োজনে উপন্যাসজুড়ে ব্যবহৃত হয়েছে। - ঔপন্যাসিক একদিকে গল্প বানিয়েছেন, অন্যদিকে জবানবন্দি উপস্থাপন করে ঘটনার বিবরণ সংযুক্ত করেছেন।
- মমতাজউদ্দীন আহমেদ রচিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক 'কি চাহ শঙ্খচিল' (১৯৮৫); - সৈয়দ শামসুল হক রচিত কাব্য 'একদা এক রাজ্যে' (১৯৬১); - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত কবিতা 'জন্মভূমি'।
- কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'অগ্নিবীণা' সেপ্টেম্বর, ১৯২২ সালে প্রকাশিত হয়। - এ কাব্যের অন্তর্ভুক্ত কবিতা 'বিদ্রোহী' ৬ জানুয়ারি, ১৯২২ সালে (২২ পৌষ, ১৩২৮ বঙ্গাব্দ; শুক্রবার) 'সাপ্তাহিক বিজলী' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। - এ কবিতার জন্যই তাকে 'বিদ্রোহী কবি' বলা হয়। - 'প্রলয়োল্লাস' এ কাব্যের প্রথম কবিতা এবং শেষ কবিতা 'মোহররম'।
- প্রমথ চৌধুরী সম্পাদিত 'সবুজপত্র' পত্রিকার প্রথম প্রকাশ ঘটে ১৯১৪ সালে। - বাংলা গদ্যরীতির বিকাশ, সাধু গদ্যরীতির পরিবর্তে চলিত গদ্যরীতি ব্যবহার ও প্রতিষ্ঠায় এটির অবদান তাৎপর্যপূর্ণ। - রবীন্দ্রনাথ নিজেও এই পত্রিকায় লেখার সুবাদে চলিত গদ্যরীতির স্বাচ্ছন্দ্য অনুভব করেন এবং পরে তা তিনি চর্চা করেন। - প্রমথ চৌধুরী 'বীরবলী রীতি' নামে যে মৌখিক ভাষারীতি সাহিত্যে প্রচলন করে যুগান্তর এনেছিলেন তার প্রচারের মাধ্যম ছিল এই সবুজপত্র।
- বাংলা গদ্যের জনক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যকে গতিশীল করে প্রাণদান করেছেন। - ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিত মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কারসহ অন্যান্য পণ্ডিতগণ এবং রাজা রামমোহন রায়ের বাংলা গদ্য রচনার প্রয়াস প্রশংসনীয়, কিন্তু তা ছিল অপূর্ণ। - বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যকে সুললিত শব্দবিন্যাস, পদবিভাগ ও যতি সন্নিবেশে সুবোধ্য ও শিল্প গুণান্বিত করে তোলেন। বাংলা গদ্যের অন্তর্নিহিত ধ্বনিঝংকার ও সুরবিন্যাস তিনিই প্রথম উপলব্ধি করেন, বাংলা গদ্যপ্রবাহ সমৃদ্ধির জন্য তিনি তাঁর গদ্যে ‘উচ্চবচ ধ্বনিতরঙ্গ’ ও ‘অনতিলক্ষ্য ছন্দস্রোত সৃষ্টি করেন এবং বাংলা গদ্যের শ্বাসপর্ব ও অর্থপূর্ব অনুসারে ভাগ করে, সেখানে যতি চিহ্ন প্রয়োগ করে বাংলা গদ্যেকে তিনি সাহিত্যগুণ সম্পন্ন ও সর্বভাব প্রকাশক্ষম করেছিলেন বলেই তাঁকে প্রথম সাহিত্যিক গদ্যের স্রষ্টা বলা হয়।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে বাংলা গদ্যের ‘প্রথম শিল্পী' বলে অভিহিত করেন। - বাংলা উপন্যাসের জনক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
- বাংলা সাহিত্যে ১২০১ - ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সময়কালকে মধ্যযুগ ধরা হয়। - মধ্যযুগের সাহিত্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল ধর্মকেন্দ্রিকতা, যেখানে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি সহ অন্যান্য বিষয়গুলি গৌণ ছিল। - মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান ধারাগুলি অন্তর্ভুক্ত ছিল বৈষ্ণব সাহিত্য, মঙ্গলকাব্য, শাক্তপদ, অনুবাদ সাহিত্য, নাথ সাহিত্য, জীবনী সাহিত্য বা চরিত সাহিত্য, এবং লোক সাহিত্যধারা ইত্যাদি। - বৈষ্ণব সাহিত্যধারা মধ্যযুগের সাহিত্যের মধ্যে পরিমাণ এবং গুণে সবচেয়ে সমৃদ্ধ ছিল। - তবে, লোক সাহিত্যধারা ছিল ব্যতিক্রমী, কারণ এতে ধর্ম বা দেব-দেবী নয়, বরং মানুষের অনুভূতি, প্রণয় এবং কামনাকে মুখ্য গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
- তৎসম স্বরসন্ধির নিয়মানুসারে, উ-কার কিংবা ঊ- কারের পর উ ও ঊ ভিন্ন অন্য স্বর থাকলে উ বা ঊ স্থানে ব- ফলা হয় এবং ব-ফলা লেখার সময় পূর্ববর্তী বর্ণের সাথে লেখা হয়। যেমন: - সু+আগত (উ+আ= ব+আ) = স্বাগত; - পশু+আচার = পশ্বাচার।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- মুনীর চৌধুরী প্রণীত নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ অনুসারে, শ, ষ, স, হ- এ ৪টি বর্ণে দ্যোতিত ধ্বনির উচ্চারণের সময় আমরা শ্বাস যতক্ষণ খুশি রাখতে পারি। তাই এগুলোকে বলা হয় উষ্মধ্বনি বা শিশধ্বনি। - নবম-দশম শ্রেণির নতুন ব্যাকরণ অনুসারে, স এবং শ-কে শিস ধ্বনি বলা হয়। কারণ স, শ উচ্চারণে শ্বাস অনেকক্ষণ ধরে রাখা যায় এবং শিসের মতো আওয়াজ হয়।
- মোতাহের হোসেন চৌধুরী রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ 'সংস্কৃতি কথা' (১৯৫৮)। - তিনি এ গ্রন্থে সংস্কৃতি সম্পর্কে ধর্মনিরপেক্ষ ও মানববাদী সংজ্ঞার্থ প্রদান করেছেন এবং সুন্দরভাবে বাঁচার মধ্যে মহত্তম জীবনের সন্ধান করেছেন। - এ গ্রন্থের বিখ্যাত উক্তি- 'ধর্ম সাধারণ লোকের কালচার, আর কালচার শিক্ষিত মার্জিত লোকের ধর্ম।'
তাঁর রচিত অন্যান্য প্রবন্ধ: - 'সভ্যতা' (১৯৬৫) - 'সুখ' (১৯৬৮)।
- কবিতার পঙ্ক্তির শেষে মিলহীন ছন্দকে অমিত্রাক্ষর ছন্দ বলে। - অমিত্রাক্ষর ছন্দের কবিতায় চরণের অন্ত্যমিল থাকে না। - প্রতি পঙ্ক্তিতে ১৪ অক্ষর থাকে, যা ৮+৬ পর্বে বিভক্ত। - একে প্রবাহমান অক্ষরবৃত্ত ছন্দও বলে। - বাংলা সাহিত্যে মাইকেল মধুসূদন দত্ত অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তন ঘটান।
মাইকেল মধুসূদন দত্তের- • তাঁর রচিত কাব্য: - The Captive Lady (১৮৪৯), - 'চতুর্দশপদী কবিতাবলী' (১৮৬৬), - 'বীরাঙ্গনা' (১৮৬২), - 'ব্রজাঙ্গনা' (১৮৬১), - 'Visions of the Past' (১৮৪৯)।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাটক 'রক্তকরবী'। এটি ১৯২৬ সালে প্রকাশিত হয়। তাঁর রচিত অন্যান্য নাটক- - চিত্রাঙ্গদা, - বিদায় অভিশাপ, - মালিনী, - রাজা, - ডাকঘর, - অচলায়তন, - মুক্তধারা ইত্যাদি।
- বিশেষ্য ও বিশেষণ পদ মিলে যে সমাস হয় এবং বিশেষ্য বা পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকেই কর্মধারয় সমাস বলে। - এ সমাসে যে, যিনি, যেটি ইত্যাদি ব্যাসবাক্যে বসে। - পূর্বপদে 'কু' বিশেষণ থাকলে এবং পরপদের প্রথমে স্বরধ্বনি থাকলে 'কু' স্থানে 'কৎ' হয়। - যেমন: কু যে অর্থ = কদর্থ, কু যে আচার = কদাচার।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- মধ্যযুগে রচিত কাব্য 'পদ্মাবতী' (১৬৪৮) মহাকবি আলাওলের প্রথম রচনা, যা ইতিহাস আশ্রিত রোমান্টিক প্রেমকাব্য। - মালিক মুহম্মদ জায়সীর হিন্দি ভাষায় রচিত 'পদুমাবৎ' অবলম্বনে আলাওল মাগন ঠাকুরের অনুপ্রেরণায় 'পদ্মাবতী' কাব্য রচনা করেন। - পদ্মাবতী কাব্য দুটি পর্বে বিভক্ত। - প্রথম পর্ব হচ্ছে সিংহলের রাজকন্যা পদ্মাবতীকে লাভ করার জন্য চিতোররাজ রত্নসেনের সফল অভিযান এবং দ্বিতীয় পর্বে আছে রানি পদ্মাবতীকে লাভ করার জন্য দিল্লির সুলতান আলাউদ্দিন খিলজীর ব্যর্থ সামরিক অভিযানের বিবরণ।
আধুনিক যুগের সাহিত্য: - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস রচিত উপন্যাস 'খোয়াবনামা' (১৯৯৬), - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস 'গৃহদাহ' (১৯২০) ও - কায়কোবাদ রচিত মহাকাব্য 'মহাশ্মশান' (১৯০৪)
- বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথাশিল্পী আখতারুজ্জামান ইলিয়াস মূলত নিরীক্ষাপ্রবণ শিল্পী। - তাঁর গল্পগুলোতে পুরান ঢাকার প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে রচিত। - অনাহার, অভাব, দারিদ্র্য ও শোষণের শিকার হয়ে যারা মানবেতর জীবন-যাপন করছে, সেসব অবহেলিত মানুষের জীবনাচরণ তাঁর গল্প ও উপন্যাসে উজ্জ্বলভাবে অঙ্কিত।
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ১২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৩ সালে গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা থানার গোটিয়া গ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন।
- পৈতৃক নিবাস চেলোপাড়া, বগুড়া। ডাকনাম- মঞ্জু।
- তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮২), একুশে পদক (মরণোত্তর)- ১৯৯৯ পান।
- তিনি ১৯৬৫ সালে জগন্নাথ কলেজে বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এবং ঢাকা কলেজে আমৃত্যু অধ্যাপনা করেন।
- তিনি ৪ জানুয়ারি, ১৯৯৭ সালে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
উপন্যাস: - চিলেকোঠার সেপাই (১৯৮৭), - খােয়াবনামা (১৯৯৬)। (এই দুটি হলো তার মহাকাব্যোচিত উপন্যাস)
ছােটগল্প: - অন্য ঘরে অন্য স্বর (১৯৭৬), - খোয়ারি (১৯৮২), - দুধভাতে উৎপাত (১৯৮৫), - দোজখের ওম (১৯৮৯)।
উৎসঃ বাংলাপিডিয়া এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর।
- ১৯ শতকের শেষ ও ২০ শতকের শুরুর দিকে বাংলা ভাষা প্রমিতকরণের সময় বাংলার সাংস্কৃতিক রাজধানী ছিল কলকাতা শহর। - বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উভয় ক্ষেত্রে যেটি প্রমিত রূপ হিসেবে গৃহীত হয়েছে, তা মূলত নদীয়া জেলার পশ্চিম-মধ্য উপভাষার উপর ভিত্তি করে। - ভাষাবিদ সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় পূর্ব মাগধী ভাষার উপভাষাগুলোকে ৪টি গ্রুপে বিভক্ত করেছেন। - রাঢ়ি, বঙ্গিয়া, কামরূপী ও বরেন্দ্রী। - দক্ষিণ-পশ্চিমের রাঢ়ি বা নদীয়া অঞ্চলের উপভাষা আধুনিক প্রমিত কথ্য বাংলার ভিত্তি তৈরি করে, যা পরবর্তীতে বাংলা সাহিত্য সৃষ্টির মাধ্যম হিসেবে প্রসার লাভ করে।
- কোনো বাক্যে now, right now, at present, at this moment, today, still ইত্যাদি উল্লেখ থাকলে এবং বর্তমানে কোনো কাজ চলছে বুঝালে বাক্যটি present continuous tense এর নিয়মে হয়। - Usually I go to office by car but today I am going by bus- সাধারণত আমি গাড়িতে অফিসে যাই কিন্তু আজ বাসে যাচ্ছি।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।