পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি (কারিগরি সহায়ক/অফিস সহায়ক) - ১৫.১১.২০২৪ (80 টি প্রশ্ন )
- সুনামি (Tsunami) শব্দটি জাপানি ভাষা থেকে এসেছে; যার অর্থ পোতাশ্রয়ের ঢেউ।
- সুনামি (Tsunami) সৃষ্টির প্রধান কারণ হচ্ছে সমুদ্রের তলদেশে ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত।
- ২৬ ডিসেম্বর, ২০০৪ সালে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রার নিকটে সংঘটিত সুনামির গতি ছিল ৭০০-৮০০ কি. মি.।
• যেসকল শব্দের লিঙ্গান্তর হয় না সেগুলো নিত্য পুরুষবাচক অথবা নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ।

নিত্য পুরুষবাচক শব্দ- কবিরাজ, কেরানী, দরবেশ, সরকার, জামাতা, রাষ্ট্রপতি, পীর, সেনাপতি, সভাপতি ইত্যাদি।

নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ- সতীন, দাই, সধবা, পরী, অপ্সরা, এয়ো, বিধবা, কুলটা ইত্যাদি।
পাশ করে = (৬০ - ৪২) জন = ১৮ জন

৬০ জন ছাত্রের মধ্যে পাশ করে = ১৮ জন
১ জন ছাত্রের মধ্যে পাশ করে = ১৮/৬০ জন
∴ ১০০ জন ছাত্রের মধ্যে পাশ করে = (১৮ × ১০০)/৬০ = ৩০ জন
ধরি,
বড় সংখ্যা ক
ছোট সংখ্যা খ

শর্তমতে,
ক + খ = 15
ক - খ = 13

∴ 2ক = 28
বা, ক = 14

∴ ছোট সংখ্যা খ = 1 
৮, ১২, ১৬ ও ২৪ এর ল.সা.গু = ৪৮ 
ঘণ্টা চারটি ৪৮ মিনিট পর তারা একসঙ্গে বাজবে। 
১ থেকে n পর্যন্ত স্বাভাবিক সংখ্যার সমষ্টি = n(n + ১)/২
১ থেকে ৪৯ পর্যন্ত সংখ্যার সমষ্টি = ৪৯(৪৯ + ১)/২
= ৪৯ × ২৫

১ থেকে ৪৯ পর্যন্ত ক্রমিক সংখ্যার গড় = (৪৯ × ২৫)/৪৯
= ২৫
কোনো বৃত্তের ব্যাসার্ধ যত গুণ বৃদ্ধি পাবে ক্ষেত্রফল (তত) গুণ বৃদ্ধি পাবে।
∴ বৃত্তের ব্যাসার্ধ ২ গুণ বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল ২ = 8 গুণ বৃদ্ধি পাবে।
১ম নল (যা চৌবাচ্চা পূর্ণ করে) ১ মিনিটে চৌবাচ্চার ১/১০ অংশ পূর্ণ করে।
২য় নল (যা চৌবাচ্চা খালি করে) ১ মিনিটে চৌবাচ্চার ১/১২ অংশ খালি করে।

উভয় নল একসাথে খোলা থাকলে,

১ মিনিটে চৌবাচ্চা পূর্ণ হয় = (১/১০) - (১/১২) অংশ
= (৬ - ৫)/৬০ অংশ
= ১/৬০ অংশ

সম্পূর্ণ চৌবাচ্চা পূর্ণ হতে সময় লাগবে = ১ ÷ (১/৬০) মিনিট
= ৬০ মিনিট
মাতার বয়স = 40 বছর
পিতা ও ৩ পুত্রের বয়সের গড় = মাতা ও ৩ পুত্রের বয়সের গড় + 2

ধরি, প্রতিটি পুত্রের বয়স = x

পিতা ও ৩ পুত্রের গড় = (পিতার বয়স + 3x) ÷ 4

মাতা ও ৩ পুত্রের গড় = (40 + 3x) ÷ 4

শর্ত অনুযায়ী,
(পিতার বয়স + 3x) ÷ 4 = (40 + 3x) ÷ 4 + 2
পিতার বয়স + 3x = 40 + 3x + 8 [উভয় পক্ষে 4 দিয়ে গুণ]
পিতার বয়স = 40 + 8 [উভয় পক্ষ থেকে 3x বিয়োগ] 
পিতার বয়স = 48
∴ পিতার বয়স = 48 বছর

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- যে ত্রিভুজের তিন কোণ সমান, তার বাহুগুলোও সমান হয় বলে তাকে সমবাহু ত্রিভুজ বলে।
- সমবাহু ত্রিভুজের প্রতিটি কোণের মান ৬০° ।
- তবে সমবাহু ত্রিভুজ সবসময় সূক্ষকোণী হয়। 
দেওয়া আছে, 
x + y = 12
x - y = 2

আমরা জানি
4xy = (x + y)2 - (x - y)2
বা, 4xy = (12)2 - 22
বা, 4xy = 144 - 4
বা, 4xy = 140
∴ xy = 35
Q12. x° = ?
যখন কোন সংখ্যার ঘাত শূন্য (০) হয়, তখন:
- x⁰ = ১ (যেখানে x ≠ ০)

এটি একটি গাণিতিক নিয়ম যে:
1. যে কোন সংখ্যাকে ০ দিয়ে উন্নীত করলে উত্তর ১ হয়
2. এই নিয়মটি শূন্য (০) ব্যতীত সব সংখ্যার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য

উদাহরণ:
- 2⁰ = 1
- 5⁰ = 1
- 10⁰ = 1
- (-3)⁰ = 1

তাই x⁰ = 1 হবে, যেখানে x যে কোন সংখ্যা (শূন্য বাদে)।
৫টির ক্রয়মূল্য ১ টাকা
∴ ১টির ক্রয়মূল্য ১/৫ টাকা

আবার,
৪টির বিক্রয়মূল্য ১ টাকা
∴ ১টির বিক্রয়মূল্য ১/৪ টাকা

লাভ হয় = (১/৪) - (১/৫) = ১/২০ টাকা

১/৫ টাকায় লাভ হয় ১/২০ টাকা
১ টাকায় লাভ হয় ৫/২০ টাকা
∴ ১০০ টাকায় লাভ হয় (৫ × ১০০)/২০ টাকা = ২৫ টাকা

∴ লাভ হয় = ২৫%
সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের একটি কোণ ৮০
সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের সমান সমান বাহু ভূমির সাথে সমান সমান কোণ উৎপন্ন করে

ধরি, 
অপর যেকোনো একটি কোণের মান = ক

প্রশ্নমতে, 
ক + ক + ৮০° = ১৮০°
বা, ২ক = ১৮০° - ৮০°
বা, ২ক = ১০০°
∴ ক = ৫০°
সম্পূরক কোণের সমষ্টি = ১৮০ ডিগ্রি।
৪৫° কোণের সম্পূরক কোণ = (১৮০ - ৪৫)° = ১৩৫°
সুষম বহুভুজের বাহুর সংখ্যা n হলে তার কোণগুলোর সমষ্টি (2n - 4) সমকোণ।

সুতরাং পঞ্চভুজের পাঁচটি কোণের সমষ্টি = (2 × 5 - 4) সমকোণ
= (10 - 4) × 90°
= 6 × 90°
= 540°

পঞ্চভুজের পাঁচটি কোণের সমষ্টি  = ৬ সমকোণ
- যদি কোনো কোণ অর্ধবৃত্তে অবস্থান করে, তবে সেটি সর্বদা একটি সমকোণ হয়।
- অর্থাৎ, অর্ধবৃত্তস্থ কোণের মান = ৯০ ডিগ্রি।
✔ CPU এর পূর্ণরূপ হল Central Processing Unit , বাংলা ভাষায় যার অর্থ কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরন ইউনিট ।

✔ এটি কম্পিউটারের মস্তিষ্ক হিসাবেও পরিচিত। যেখানে কম্পিউটার এর সমস্ত বেসিক গাণিতিক এবং যৌক্তিক ক্রিয়াকলাপ সম্পাদন হয় ।

✔ CPU- এর তিনটি অংশ যথা- গাণিতিক যুক্তি ইউনিট (ALU), রেজিস্টার মেমোরি ও নিয়ন্ত্রণ ইউনিট (CU) ।

✔ CPU এর দুটি প্রধান অংশ হলো ALU (Arithmetic Logic Unit) এবং CU (Control Unit)।
- অপারেটিং সিস্টেম এমন কতগুলো প্রোগ্রাম এর সমষ্টি যেগুলোর সাহায্যে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার নিয়ন্ত্রণ, তত্ত্বাবধান এবং কার্যকর করতে সাহায্য করে।
- কয়েকটি Operating System এর উদাহরণ হলো- UNIX, CP/M, XENIX, LINUX, MS DOS, Windows, OS/2, Ubuntu.

অন্যদিকে
- C হচ্ছে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ভাষা।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
ইনপুট ডিভাইস:
- ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে কম্পিউটারে তথ্য প্রবেশ করানো হয়।
- উদাহরণ: কি-বোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, বারকোড রিডার, ওএমআর।

আউটপুট ডিভাইস:
- আউটপুট ডিভাইস কম্পিউটারে প্রক্রিয়াকৃত তথ্য প্রদর্শন বা প্রিন্ট করতে ব্যবহৃত হয়।
- উদাহরণ: মনিটর, প্রিন্টার, স্পিকার, প্লটার, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর।
- Motherboard এর সাথে সরাসরি যুক্ত একাধিক Chip নিয়ে গঠিত যে Memory-তে read এবং write-দুটি কাজই সম্পন্ন করা যায় তাকে RAM (Random Access Memory) বলে।
- RAM-এ তথ্য জমা থাকে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে। ফলে RAM এর তথ্য অস্থায়ীভাবে সঞ্চিত থাকে।
- কম্পিউটারে বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হলে RAM এর সব তথ্য মুছে যায়।

- ROM (Read Only Memory) হলো স্থায়ী Memory.
- এতে সংরক্ষিত তথ্যসমূহ কেবল ব্যবহার করা যায়, কিন্তু সংযোজন বা পরিবর্তন করা যায় না।
কী-বোর্ডের 'ফাংশন-কী' ১২টি।

- একটি কীবোর্ডে মোট ৮৪ থেকে ১০১টি কী, আবার কোন কীবোর্ডে ১০২টি কী থাকে।
- ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে কী বোর্ডকে মোটামুটি ৫ ভাগে ভাগ করা যায়।
- কী বোর্ডের বাম পাশের অংশে এক লাইনে F1-F12 পর্যন্ত কীগুলো ফাংশন কী।
- আর কী বোর্ডের মাঝের অংশে নীচে চারটি তীর চিহ্নিত কী আছ, এদেরকে অ্যারো কী বলে।
- কী বোর্ডের বাম পাশের A-Z অংশ পর্যন্ত ২৬টি কী হচ্ছে আলফাবেটিক কী।
- বামপাশের অংশে ফাংশন কী এর নিচের লাইনে ০ থেকে ৯ পর্যন্ত সংখ্যা এবং যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্ন সম্বলিত কীগুলোকে নিউমেরিক বা লজিক্যাল কী বলে।

- কী-বোর্ডের যে সকল বোতাম চেপে কোন অক্ষর বা বর্ণ টাইপ করা হয় না ,কিছু অক্ষর বা বর্ণ বিন্যাসের কাজ এবং অন্যান্য ধরনের কাজ করা হয় ,সে সব বোতামকে বলা হয় Modifier key.
- যেমনঃ Shift , Option, Command, Ctrl, Alt ইত্যাদি ।
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির সমন্বয়।
- মানুষ যেভাবে চিন্তা করে তেমনি কৃত্রিম উপায়ে কম্পিউটারে সেভাবে চিন্তা ভাবনার রূপদান করাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলে।
- ১৯৫৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের MIT এর John McCarthy সর্বপ্রথম আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স শব্দটির সাথে পরিচয় করিয়ে দেন।
- তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জনক হলেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ অ্যালান টুরিং (Alan Mathison Turing)।
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় Java, LISP, Python, MATLAB, PROLOG, C/C++, Elixir, Juliu প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করা হয়।
- তবে এদের মধ্যে প্রধানত Prolog ও Python কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়।

অন্যদিকে
- লোটাস হচ্ছে স্প্রেডসিট অ্যানালাইসিস সফটওয়্যার।
'Sillico Sapiens' কম্পিউটারের একটি বিশেষ নাম। এই নামের অর্থ বোঝার জন্য এটিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়:

1. Sillico = সিলিকন (কম্পিউটার চিপ তৈরির মূল উপাদান)
2. Sapiens = বুদ্ধিমান (ল্যাটিন শব্দ)

কম্পিউটারকে 'Sillico Sapiens' বলা হয় কারণ:
- এটি সিলিকন দিয়ে তৈরি
- এটি মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তার সাথে কাজ করতে পারে
- এটি জটিল সমস্যা সমাধান করতে পারে
- এটি তথ্য প্রক্রিয়া করে এবং সিদ্ধান্ত নিতে পারে

সহজ কথায়, কম্পিউটার হল একটি বুদ্ধিমান যন্ত্র যা সিলিকন দিয়ে তৈরি, তাই এটিকে 'Sillico Sapiens' বলা হয়।
- কার্বন মনোক্সাইড (Co) হচ্ছে বর্ণহীন, গন্ধহীন, স্বাদহীন গ্যাস যা বাতাসের তুলনায় হালকা।
- মানুষসহ সকল মেরুদণ্ডী ও অমেরুদণ্ডী প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর।
- এক পরমাণু কার্বন ও এক পরমাণু অক্সিজেন যুক্ত হয়ে এক অণু কার্বন মনোক্সাইড গঠন করে।
- কার্বন একটি বহুরূপী মৌল এবং এর একটি রূপভেদ হলো হীরক।
- হীরক বর্ণহীন, স্বচ্ছ, স্ফটিকার কঠিন পদার্থ।
- প্রাকৃতিক জগতে সর্বাপেক্ষা কঠিন পদার্থ হীরক।
- এর আপেক্ষিক গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি।
- হীরককে হীরক ব্যতীত অন্য কোন পদার্থ দ্বারা কাটা যায় না।
- আসল হীরা চেনার উপায় হলো এর ভেতর দিয়ে রঞ্জন রশ্মি যেতে পারে না। কাঁচ কাটার জন্য হীরক ব্যবহৃত হয়।
- জীবাশ্ম জ্বালানি এক প্রকার জ্বালানি, যা বায়ুর অনুপস্থিতিতে অবাত পচন প্রক্রিয়ায় তৈরি হয়।
- খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, পেট্রোলিয়াম ও কয়লা হলো জীবাশ্ম জ্বালানি।

অন্যদিকে,
- ইউরেনিয়াম একটি তেজস্ক্রিয় ধাতু। এর ইউরেনিয়াম-২৩৫ এ ইউরেনিয়াম-২৩৮ নামের দুটি আইসোটোপ আছে।
- আলোকবর্ষ (Light Year) হলো একটি দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক।
- এটি দ্বারা পৃথিবী ও নক্ষত্রদের মধ্যে এবং নক্ষত্রদের পরস্পরের মধ্যে দূরত্ব পরিমাপ করা হয়।
- আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কি.মি. পথ অতিক্রম করে।
- এই বেগে এক বছরে আলো যে পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে এক আলোকবর্ষ বলে।
জাপানে দুই ধরনের বিদ্যুৎ ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করা হয়:
1. পূর্ব জাপানে: 50 Hz (হার্টজ)
2. পশ্চিম জাপানে: 60 Hz (হার্টজ)

এর কারণ:
- ঐতিহাসিকভাবে, 1800 শেষের দিকে জাপানে দুটি আলাদা বিদ্যুৎ কোম্পানি কাজ শুরু করে
- টোকিওতে জার্মান জেনারেটর (50 Hz) ব্যবহার করা হয়
- ওসাকাতে আমেরিকান জেনারেটর (60 Hz) ব্যবহার করা হয়

জাপান বিশ্বের একমাত্র দেশ যেখানে একই দেশে দুই ধরনের বিদ্যুৎ ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করা হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বিদ্যুৎ জেনারেটিং স্টেশন থেকে রিসিভিং প্রান্ত পর্যন্ত দীর্ঘ অতি উচ্চ ভোল্টেজ লাইনকে প্রাইমারি ট্রান্সমিশন বলা হয়।
- প্রাইমারি ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ সাধারণত ১১০ কেভি, ১৩২ কেভি, ২৩২ কেভি ও ৪০০ কেভি পর্যন্ত বা আরো বেশি হতে পারে।
- বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ট্রান্সমিশন ভোল্টেজ ৪০০ কেভি।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0