স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (ইলেকট্রিশিয়ান ও সার্ভেয়ার) - ০৫.০৫.২০২৩ (70 টি প্রশ্ন )
১০% ক্ষতি হলে,
১০০ টাকা ক্রয়মূল্যের দ্রব্যের বিক্রয়মূল্য = ১০০ - ১০ = ৯০ টাকা
∴ বিক্রয়মূল্য ৯০ টাকা হলে ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা
বিক্রয়মূল্য ১ টাকা হলে ক্রয়মূল্য ১০০/৯০ টাকা
বিক্রয়মূল্য ১৮০ টাকা হলে ক্রয়মূল্য = (১০০ × ১৮০)/৯০ টাকা = ২০০ টাকা।
√0.000৯ = ০.০৩

দেওয়া আছে,
a:b = 4:7
= ( 4 × 5 ) : ( 7 ×5)
= 20 : 35

আবার, 
b:c = 5:6
= (5 ×7) : (6 x 7)
= 35:42
a:b:c = 20:35:42 


ধারাটি , ৮+৩ = ১১
১১+৬ = ১৭
১৭+১২ = ২৯
২৯+২৪=৫৩
∴ পরবর্তী সংখ্যা = ৫৩+৪৮ = ১০১
সংখ্যাটি= (৩০১ + ৩৮১)/২ = ৩৪১
২৫৫ টাকায় পাওয়া যায় ১৫ কেজি
১ টাকায় পাওয়া যায় ১৫/২৫৫ কেজি
৩৪০ টাকায় পাওয়া যায় (১৫×৩৪০)/২৫৫ কেজি
                             = ২০ কেজি

আয়তক্ষেত্রটির প্রস্থ x মিটার হলে দৈর্ঘ্য ৩x মিটার

ক্ষেত্রফল = (x × ৩x) = ৩x বর্গমিটার

পরিসীমা = ২(দৈর্ঘ্য + গ্রন্থ)

= ২ (৩x + x) মিটার = ৮x মিটার

শর্তমতে, ৩x = ৩০০

বা, x = = ১০০

 x = ১০

আয়তক্ষেত্রটির পরিসীমা = (৮ × ১০) = ৮০ মিটার।


মনেকরি, সংখ্যাটি = x

প্রশ্নমতে, x এর ৮০% = ৪৮

⇒x×80/100 = 48
⇒x=48 × 100 / 80
⇒ x = 60

(a – 5)(a + x) = a 2 - 25 
⇒(a – 5)(a + x) =(a – 5)(a + 5) 
⇒a+x=a+5
⇒x=5


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
৩-২০×৩÷৩+২ = - ১৫

ল. সা. গু = ৩ ×৫ x ২ = ৩০

তাহলে, নির্ণেয় সংখ্যা = ৩০ + ১ = ৩১

 

.১×.০১×.০০১ = .০০০০০১

ল. সা. গু = ৩ × ৫ ×৩ × ৫

= ২২৫

তাহলে, নির্ণেয় সংখ্যা = ২২৫ - ১৯৭ = ২৮

 

 দেওয়া আছে, x+y = 12 এবং x-y = 2
∴xy=(x+y/2)2-(x-y/2)2

=(12/2) 2 - (2/2) 2 
= 6 2 - 1 2 = 36-1 = 35  

 ১ থেকে ২৩ পর্যন্ত বিজোড় সংখ্যার গড় = (১+২৩)/২ = ২৪/২ = ১২


LED এর পূর্ণরূপ Light Emitting Diode বা আলোক নিঃসারক ডায়োড। এটি একটি সম্মুখ ঝোঁকবিশিষ্ট p-n জাংশন ডায়োড। p-n সংযোগের n অঞ্চল হতে ইলেকট্রন প্রবাহিত হয়ে p অংশে যায় এবং P অঞ্চলের হোলের সাথে সংযোজন ঘটে। সংযোজিত হবার পর উৎপন্ন নিরপেক্ষ অণু বা পরমাণু কিছুটা উত্তেজিত অবস্থায় আলো বা তাপশক্তি নিঃসরণ করে। নিঃসৃত আলোর বর্ণ অর্ধপরিবাহী উপাদানের উপর নির্ভর করে। ইলেকট্রনের গতিশক্তি আলোক শক্তি হিসেবে নিঃসৃত হয় বলে এদেরকে আলোক নিঃসারক ডায়োড প্রস্তুতে ব্যবহার করা হয়। আলোক তন্তু প্রেরক, ইন্ডিকেটর বাতি, ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্সে LED ব্যবহৃত হয়। al

কারেন্টের একক - অ্যাম্পিয়ার

তড়িৎ বিভবের একক - ভোল্ট

রোধের একক - ওহম


 

 

 


ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

সার্কিট ব্রেকার এমন একটি বৈদ্যুতিক স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র যা নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। অর্থাৎ শট সার্কিট থেকে অতিরিক্ত কারেন্ট এর কারণে হওয়া ক্ষতি থেকে ইলেকট্রিক্যাল সার্কিটকে রক্ষা করে। এটি সেইফটি ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

ক্যাপাসিটর এমন একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা দুটি পরিবাহী পাতের মাঝে ডাই-ইলেকট্রিক অপরিবাহী পদার্থ নিয়ে এটি গঠিত। বৈদ্যুতিক পাখার সংযোগের পর পাখাটি উল্টোদিক ঘুরলে ক্যাপাসিটর সংযোগ পরীক্ষা করতে হবে।
বিভব = তড়িৎ প্রবাহ x  রোধ
       = ২.২ x ১০০
       = ২২০ 
Alternating Current (AC) হচ্ছে পরিবর্তী তড়িৎ প্রবাহ যা নির্দিষ্ট সময় পর পর বিপরীতগামী হয়। অন্যদিকে, Direct Current (DC) হচ্ছে একমুখী তড়িৎ প্রবাহ যার কোনো দিকের পরিবর্তন হয় না। AC কে DC করা হয়। রেক্টিফায়ারের সাহায্যে এবং DC কে AC করা হয় অসিলেটরের সাহায্যে।
যে মোটরে স্ট্যাটর এবং রোটরে ২টি তার কুণ্ডলী থাকে এবং স্ট্যাটর থেকে রোটরে ভোল্টেজ আবেশিত হয় তাকে ইন্ডাকশন মোটর বলে। ১৮৮৭ সালে নিকোলা টেসলা সর্ব প্রথম ইন্ডাকশন মোটর আবিষ্কার করেন। বৈদ্যুতিক সংযোগের ওপর ভিত্তি করে ইন্ডাকশন মোটর দুই প্রকার। যথা: থ্রি-ফেজ ইন্ডাকশন মোটর ও সিঙ্গেল ফেজ ইন্ডাকশন মোটর।
শর্ট সার্কিটের মধ্য দিয়ে অতিরিক্ত তড়িৎ প্রবাহিত হয়। এর ফলে উত্তাপ ও বিদ্যুতের ফুলকির সৃষ্টি হয়। নিরাপত্তা ফিউজ বা সার্কিট ব্রেকার না থাকলে ঐ বর্তনীতে অধিক উত্তাপের ফলে আগুন ধরে যায়।
যেসব পদার্থের তড়িৎ পরিবাহিকতা অন্তরক ও পরিবাহীর মাঝামাঝি সেসব পদার্থকে অর্ধপরিবাহী বলে। জার্মেনিয়াম সিলিকন, গ্যালিয়াম, আর্সেনাইড, ইন্ডিয়াম, ক্যাডমিয়াম ইত্যাদি সেমিকন্ডাক্টর জাতীয় পদার্থ।
- শর্ট সার্কিটের মধ্য দিয়ে অতিরিক্ত তড়িৎ প্রবাহিত হয়। - এর ফলে উত্তাপ ও বিদ্যুতের ফুল্কির সৃষ্টি হয়। - সার্কিট ব্রেকার না থাকলে ঐ বর্তনীতে অধিক উত্তাপের ফলে আগুন ধরে যায়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
আধানের বা ইলেকট্রনের প্রবাহের হারকে 'তড়িৎ প্রবাহ' বলে।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0