প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক মন্ত্রণালয় (কম্পিউটার অপারেটর/সাঁটলিপিকার/উচ্চমান সহকারী) - ২৩.০৯.২০২৩ (70 টি প্রশ্ন )
ধরি,
বৃত্ত দুইটির ব্যাসার্ধ 3x/2 এবং 2x/2

∴ বৃত্ত দুইটির ক্ষেত্রফলের অনুপাত,
= π(3x/2)2 : π(2x/2)2
= 9πx2/4 : 4πx2/4
= 9 : 4
১৫/১৭ = ০.৮৮২
১১/১৫ = ০.৭৩৩
৭৫/৮৩ = ০.৯০৩
১০/১১ = ০.৯০৯
ধরি,  ডালের মূল্য= ১০০ টাকা

মূল্য ২৫% বৃদ্ধিতে
ডালের বর্তমান মূল্য= ১০০+ ১০০ এর ২৫%
                       = ১০০ + ১০০ এর ২৫/১০০
                       = ১০০ + ২৫
                       = ১২৫ টাকা

১২৫ টাকায় ব্যবহার কমাতে হবে = ২৫ টাকা
১ টাকায় ব্যবহার কমাতে হবে = ২৫/১২৫ টাকা
১০০ টাকায় ব্যবহার কমাতে হবে = (২৫ × ১০০)/১২৫ টাকা
                                        = ২০ টাকা
মনেকরি, 
পুত্রের বয়স = ক বছর
পিতার বয়স = ৩ক বছর

প্রশ্নমতে,
৩ক + ক = ৭৬
⇒ ৪ক = ৭৬
∴ ক = ১৯ বছর

পুত্রের বয়স = ১৯ বছর
২৫ জন ছাত্রের বয়সের গড় = ১০ বছর
২৫ জন ছাত্রের বয়সের সমষ্টি = ১০ × ২৫ বছর
                                    = ২৫০ বছর

শিক্ষকসহ ২৫ জন ছাত্রের বয়সের গড় = ১১ বছর
শিক্ষকসহ ২৫ জন ছাত্রের বয়সের সমষ্টি = (১১ × ২৬) বছর
                                                 = ২৮৬ বছর

∴ শিক্ষকের বয়স = (২৮৬ - ২৫০) বছর
                     = ৩৬ বছর
৪ ÷ ২ + ২ × ১.৫ - ০.৫ + ০.২৫
= ২ + ২ × ১.৫ - ০.৫ + ০.২৫
= ২ + ৩ - ০.৫ + ০.২৫
= ৫.২৫ - ০.৫
= ৪.৭৫
বর্গাকার মাঠের এক বাহুর দৈর্ঘ্য = x মিটার
বর্গাকার মাঠের পরিসীমা = ৪x মিটার

প্রশ্নমতে, 
    ৪x = ৮
বা, x = ৮/৪
∴ x = ২

ক্ষেত্রফল = x বর্গমিটার
            = ২ বর্গমিটার
            = ৪ বর্গমিটার
গাড়ীর চাকার পরিধি = ২ মিটার
১০ কিলোমিটার = (১০০০ × ১০) মিটার
                   = ১০০০০মিটার

২ মিটার যেতে গাড়ির চাকা ঘুরে ১ বার
১ মিটার যেতে গাড়ির চাকা ঘুরে ১/২ বার
১০০০০ মিটার যেতে গাড়ির চাকা ঘুরে ১০০০০/২ বার
                                          = ৫০০০ বার
১০০ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে ছাত্র ৪০ জন
১ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে ছাত্র ৪০/১০০ জন
৬৪০ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে ছাত্র (৪০ × ৬৪০)/১০০ জন
                                      = ২৫৬ জন

ক্লাসে ছাত্রীর সংখ্যা = ৬৪০ - ২৫৬ জন
                        = ৩৮৪ জন

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 ০.১ × ০.০১ × ০.০০১
= ০.০০০০০১
ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি ১৮০ ডিগ্রি।

একটি সমকোণী ত্রিভুজের দুটি কোণের সমষ্টি ১৭০ ডিগ্রি।

∴ অপর কোণের মান = ১৮০ - ১৭০ = ১০°
দেওয়া আছে, 
               a + b = 4
               a - b = 2

আমরা জানি, 
 4ab = (a + b)2 - (a - b)2
বা, 4ab = 42 - 22
বা, 4ab = 16 - 4
বা, 4ab = 12
বা, ab = 12/4
∴ ab = 3
২০টি স্বাভাবিক সংখ্যার যোগফল,
= {২০(২০ + ১)}/২
= ১০ × ২১
= ২১০
ধরি,
সংখ্যাটি ক

প্রশ্নমতে, 
৩ক + ২ক = ৮৫
⇒ ৫ক = ৮৫
⇒ ক = ১৭
১৫% ছাড়ে, বইটির বিক্রয়মূল্য
= ১২০ - ১২০ এর ১৫%
= ১২০ - ১২০ এর ১৫/১০০
= ১২০ - ১৮
= ১০২ টাকা
- কোনো প্রতিষ্ঠান, কোম্পানি’র বা ব্যক্তির নিজস্ব ওয়েব পেইজকে ওয়েবসাইট বলে।

- ওয়েবসাইট হল ইন্টারনেটে একটি ডিজিটাল ঠিকানা যা একটি প্রতিষ্ঠান, কোম্পানি, বা ব্যক্তির অনলাইন উপস্থিতি প্রতিনিধিত্ব করে।
- এটি একাধিক ওয়েব পেজের সমন্বয়ে গঠিত, যেগুলি একটি সাধারণ ডোমেইন নাম বা URL-এর অধীনে সংগঠিত থাকে।

ওয়েবসাইটের বৈশিষ্ট্য:

১. তথ্য প্রদান: এটি ব্যবহারকারীদের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করে।

২. অনলাইন উপস্থিতি: ইন্টারনেটে একটি স্থায়ী উপস্থিতি নিশ্চিত করে।

৩. যোগাযোগের মাধ্যম: গ্রাহক বা দর্শকদের সাথে যোগাযোগের একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে।

৪. পণ্য বা সেবা প্রদর্শন: ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলি তাদের পণ্য বা সেবা প্রদর্শন ও বিক্রয় করতে পারে।

৫. ব্র্যান্ডিং: প্রতিষ্ঠানের পরিচয় ও ব্র্যান্ড ইমেজ তুলে ধরে।


ওয়েবসাইটের প্রধান অংশ:

১. হোম পেইজ: ওয়েবসাইটের প্রথম পৃষ্ঠা, যা দর্শকদের স্বাগত জানায় ও মূল তথ্য প্রদান করে।

২. অন্যান্য পৃষ্ঠা: বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য সম্বলিত অতিরিক্ত পৃষ্ঠা।

৩. নেভিগেশন মেনু: ওয়েবসাইটের বিভিন্ন অংশে সহজে যাতায়াতের জন্য লিংক।

৪. যোগাযোগের তথ্য: ব্যবহারকারীরা যেভাবে প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করতে পারে তার বিবরণ।

সুতরাং, ওয়েবসাইট হল ডিজিটাল দুনিয়ায় একটি প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির পরিচয় ও তথ্যের কেন্দ্রবিন্দু, যা তাদের অনলাইন উপস্থিতি নিশ্চিত করে এবং বিশ্বব্যাপী দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ করে দেয়।
- ডাটাবেজের ভিত্তি হলো ফিল্ড। 

- ফিল্ড হল ডাটাবেজের সবচেয়ে ছোট এবং মৌলিক তথ্য একক। এটি একটি নির্দিষ্ট ধরনের তথ্য সংরক্ষণ করে, যেমন নাম, বয়স, ঠিকানা ইত্যাদি।

ফিল্ডের গুরুত্ব:
- ফিল্ড ডাটাবেজের সবচেয়ে মৌলিক গঠন। এর উপর ভিত্তি করেই অন্যান্য উপাদানগুলি তৈরি হয়।
- প্রতিটি ফিল্ড একটি নির্দিষ্ট ধরনের তথ্য ধারণ করে, যা ডাটাবেজকে সুসংগঠিত রাখতে সাহায্য করে।

অন্যান্য উপাদানের সাথে সম্পর্ক:
- রেকর্ড: একাধিক ফিল্ডের সমন্বয়ে একটি রেকর্ড তৈরি হয়।
- টেবিল: অনেকগুলি রেকর্ড নিয়ে একটি টেবিল গঠিত হয়।
- ইনডেক্স: ফিল্ডের উপর ভিত্তি করে ইনডেক্স তৈরি করা হয়, যা ডাটা খোঁজার কাজকে দ্রুত করে।

উদাহরণ: একটি ছাত্রের তথ্য সংরক্ষণের ক্ষেত্রে- 
- "নাম" একটি ফিল্ড
- "রোল নম্বর" আরেকটি ফিল্ড
- "ক্লাস" অন্য একটি ফিল্ড

- এই ফিল্ডগুলি একত্রে একটি ছাত্রের রেকর্ড তৈরি করে। অনেকগুলি ছাত্রের রেকর্ড নিয়ে "ছাত্র" নামে একটি টেবিল তৈরি হতে পারে।

সুতরাং, ফিল্ড হল ডাটাবেজের ভিত্তি কারণ এটি সবচেয়ে মৌলিক উপাদান যার উপর ভিত্তি করে অন্যান্য জটিল কাঠামোগুলি তৈরি হয়। ফিল্ড ছাড়া ডাটাবেজের অন্য কোনো উপাদান কল্পনা করা যায় না।

- রোবটিক্স হল একটি বহুমুখী প্রযুক্তি ক্ষেত্র যা রোবট ডিজাইন, নির্মাণ, প্রোগ্রামিং এবং নিয়ন্ত্রণের সাথে সম্পর্কিত।
- এই প্রযুক্তির মূল লক্ষ্য হল এমন মেশিন তৈরি করা যা মানুষের মতো চিন্তা করতে, সিদ্ধান্ত নিতে এবং কাজ করতে পারে।

রোবটিক্সে চিন্তা করার ক্ষমতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ:
- স্বায়ত্তশাসন: রোবটগুলি নিজে থেকে সিদ্ধান্ত নিতে এবং পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে।
- সমস্যা সমাধান: জটিল পরিস্থিতিতে রোবটগুলি তথ্য বিশ্লেষণ করে সমাধান খুঁজে বের করতে পারে।
- শেখার ক্ষমতা: অভিজ্ঞতা থেকে শিখে রোবটগুলি তাদের কর্মক্ষমতা উন্নত করতে পারে।
- প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ: মানুষের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ভাষা বোঝা ও ব্যবহার করতে পারে।
- প্যাটার্ন স্বীকৃতি: ছবি, শব্দ বা অন্যান্য ডেটা থেকে প্যাটার্ন চিনতে ও বিশ্লেষণ করতে পারে।

- রোবটিক্সে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ও মেশিন লার্নিং ব্যবহার করে এই চিন্তা করার ক্ষমতা অর্জন করা হয়।
- এর ফলে রোবটগুলি শিল্প, চিকিৎসা, অন্বেষণ, ও দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্রমশ বেশি কার্যকর ও উপযোগী হয়ে উঠছে।
- Hypertext Transfer Protocol Secure (HTTPS) হচ্ছে ওয়েব ডাটা ট্রান্সফার প্রটোকল ।
- এটি ওয়েবসাইটের মধ্যে ডেটা ট্রান্সফারে নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য encrypted করে।
- এর ফলে ক্লায়েন্ট ও সার্ভারের মধ্যে কোন ব্যক্তি ডেটা পড়তে পারে না।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হচ্ছে একটি প্রযুক্তি যেখানে হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সমন্বয়ে কম্পিউটার সিস্টেমের মাধ্যমে কোনো বস্তু, ঘটনা বা পরিবেশের বাস্তবসম্মত বা ত্রিমাত্রিক চিত্রভিত্তিক উপস্থাপনা করা হয়।
- অর্থাৎ, এটি প্রকৃত অর্থে বাস্তব না হলেও বাস্তবের অনুভূতি প্রদানকারী বিজ্ঞাননির্ভর কল্পনা।

- ভার্চুয়াল রিয়েলিটি মূলত কম্পিউটার প্রযুক্তি এবং সিমুলেশন তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে কাজ করে।
- এই প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃত্রিম পরিবেশকে এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়, যা ব্যবহারকারীর কাছে বাস্তব মনে হয়।
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে ত্রিমাত্রিক ইমেজের সাহায্যে এমন অনেক কিছুই করা সম্ভব যা বাস্তবে অসম্ভব।

- ভার্চুয়াল জগতে প্রবেশের সময়, একজন ব্যবহারকারীকে সাধারণত মাথায় হেড-মাউন্টেড ডিসপ্লে (HMD) পরতে হয়, হাতে ডাটা গ্লোভ (Data Glove) বা কখনও পুরো বডি স্যুইট (Body Suit) ব্যবহার করতে হয়।
- এই প্রযুক্তি ব্যবহারকারীর জন্য কোনো শারীরিক ঝুঁকি ছাড়াই বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
- সুনীল অর্থনীতি বা Blue Economy হলো সমুদ্রের সম্পদের উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা অর্থনৈতিক ব্যবস্থা।
- এটি সমুদ্রের বিশাল জলরাশি ও এর তলদেশের সম্পদগুলিকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের একটি পদ্ধতি।

- সমুদ্র থেকে আহরণ করা যেকোনো সম্পদ যখন দেশের অর্থনীতিতে যুক্ত হয়, তা সুনীল অর্থনীতির অন্তর্ভুক্ত হয়।
- বিশ্বব্যাংকের মতে, সুনীল অর্থনীতি হচ্ছে এমন একটি অর্থনৈতিক মডেল যা অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, উন্নত জীবিকা এবং সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য সমুদ্র সম্পদের টেকসই ব্যবহারের উপর জোর দেয়।

- এই অর্থনীতি আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে, সমুদ্র সম্পদের টেকসই ব্যবস্থাপনার জন্য বিভিন্ন অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সীমান্ত এবং সেক্টর জুড়ে সহযোগিতা প্রয়োজন।
- বিশেষ করে, ক্ষুদ্র দ্বীপ উন্নয়নশীল রাষ্ট্র (SIDS) এবং স্বল্পোন্নত দেশগুলির (LDCs) জন্য, যারা বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার সম্মুখীন হচ্ছে, এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
- সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (SDG) ধারাবাহিকতায়, ২০১৫ সালের ২৫-২৭ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সম্মেলনে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল (SDG) গ্রহণ করা হয়।
- এসডিজির মূলনীতি হলো: "Leaving no one behind," অর্থাৎ কাউকে পেছনে ফেলে না রাখা।

- এসডিজিতে ১৭টি প্রধান লক্ষ্যমাত্রা এবং ১৬৯টি নির্দিষ্ট টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে.
- যা ২০৩০ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের জন্য লক্ষ্যস্থির করা হয়।
- এর মেয়াদকাল নির্ধারণ করা হয়েছে ২০১৬ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত।

- এসডিজির বাস্তবায়ন শুরু হয় ১ জানুয়ারি, ২০১৬ সালে এবং এটি শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর, ২০৩০ সালে।

এসডিজির ১৭ লক্ষ্যসমূহ হলো: 
- প্রথম : দারিদ্র্য নির্মূল 
- দ্বিতীয় : ক্ষুধামুক্তি
- তৃতীয় : সুস্বাস্থ্য
- চতুর্থ : মানসম্মত শিক্ষা 
- পঞ্চম : লিঙ্গ সমতা 
- ষষ্ঠ : বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশন 
- সপ্তম : সাশ্রয়ী ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি 
- অষ্টম : কর্মসংস্থান ও অর্থনীতি 
- নবম : শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠামো 
- দশম : বৈষম্য হ্রাস
- একাদশ : টেকসই শহর ও জনগণ 
- দ্বাদশ : পরিমিত ভোগ ও উৎপাদন 
- ত্রয়োদশ : জলবায়ু বিষয়ে পদক্ষেপ 
- চতুর্দশ : সামুদ্রিক বাস্তুসংস্থান 
- পঞ্চদশ : স্থলভাগের জীবন 
- ষোড়শ : শান্তি, ন্যায়বিচার ও শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং
- সপ্তদশ : অভিষ্টের জন্যে অংশীদারিত্ব।

- কিয়োটো প্রোটোকল একটি বহুরাষ্ট্রীয় আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা পরিবেশের সুরক্ষার লক্ষ্যে গৃহীত হয়।
- ১৯৯৭ সালের ১১ই ডিসেম্বর জাপানের কিয়োটো শহরে এই চুক্তি প্রথম গৃহীত হয় এবং ২০০৫ সালের ১৬ই ফেব্রুয়ারি এটি কার্যকরী হয়।
- এই চুক্তির মাধ্যমে স্বাক্ষরকারী রাষ্ট্রগুলোকে গ্রীনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাসের জন্য দায়বদ্ধ করা হয়েছে, যা বৈশ্বিক উষ্ণতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

- কিয়োটো প্রোটোকলের উল্লেখযোগ্য একটি নীতি হলো "Polluter Pays Principle," যার মাধ্যমে পরিবেশ দূষণকারীকে তার কর্মকাণ্ডের জন্য মূল্য পরিশোধ করতে হয়।
- বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি ইন্সটিটিউট উদ্ভাবিত একটি উন্নত জাতের ধানের নাম ইরাটম । 
- আরো কিছু উন্নত জাতের ধানের নাম -মালা, দুলাভোগ, সুফলা, চান্দিনা, বিপ্লব এবং বিনা ১১ ,১২,১৩,১৪ । 

- বস্তুর ওজন অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর ওপর নির্ভরশীল কেননা বস্তুর ভর m তার মৌলিক ধর্ম।
- তাহলে কোন কারণে অভিকর্ষজ ত্বরণ পরিবর্তিত হলে বস্তুর ওজনেও পরিবর্তন আসবে।
- বিষুবীয় অঞ্চল বরাবর পৃথিবীর ব্যসার্ধ সর্বাধিক বলে g এর মান সবচেয়ে কম।
- এ অঞ্চল থেকে যতই মেরু অঞ্চলের দিকে যাওয়া হবে পৃথিবীর ব্যাসার্ধ তত কমতে থাকে তথা g এর মান বাড়ে।
- এর ফলে বস্তুর ওজনও বাড়তে থাকে।
- আবার মেরু অঞ্চলে ব্যাসার্ধ সবচেয়ে কম হওয়ায় g এর মান এ অঞ্চলে সর্বাধিক ফলে এখানে বস্তুর ওজনও সবচেয়ে বেশি হয়। 
- দেশের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ 'বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১' ।
- এটি ১২ মে, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্পেস-এক্স এর ফ্যালকন-৯ রকেট নিয়ে উৎক্ষেপণ করা হয়।
- এর অবস্থান ১১৯.১ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে।
- বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১ এর ৪০ ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা হলো ১৬০০ মেগাহার্ট এবং এর আয়ুষ্কাল ১৫ বছর এর প্রস্তুতকারক ফ্রান্সের থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস কোম্পানি
- এটির সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল)।
- উল্লেখ্য, 'বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১' উৎক্ষেপণের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের তালিকায় যুক্ত হয়।
- বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১ গাজীপুর ও চট্টগ্রামের বেতবুনিয়ায় অবস্থিত দুটি ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র থেকে নিয়ন্ত্রিত হবে।
- এ দুটির মধ্যে গাজীপুরের গ্রাউন্ড স্টেশনটি প্রধান কেন্দ্র এবং বেতবুনিয়ার স্টেশনটি ব্যাকমাপ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিবসঃ
- বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস : ৭ এপ্রিল
- অটিজম সচেতনতা দিবস : ২ এপ্রিল
- আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস : ১ মে
- বিশ্ব ধাত্রী দিবস : ৫ মে
- রেড ক্রস / রেড ক্রিসেন্ট দিবস : ৮ মে
- বিশ্ব পরিবেশ দিবস : ৫ জুন
- বিশ্ব নারী দিবস : ৮ মার্চ
- জাতীয় পাট দিবস : ৬ মার্চ।
- জাতীয় গণহত্যা দিবস : ২৫ মার্চ
- বিশ্ব বর্ণবৈষম্য দিবস : ২১মার্চ
- আন্তর্জাতিক পানি দিবস : ২২ মার্চ
- আন্তজার্তিক আবহাওয়া দিবস : ২৩ মার্চ
- বিশ্ব ধরিত্রী দিবস : ২২ এপ্রিল
- বিশ্ব শরণার্থী দিবস : ২০ জুন
- আন্তর্জাতিক ডিম দিবস : অক্টোবর মাসের ২য় শুক্রবার
আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস : ১৮ ডিসেম্বর
- আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস : ৯ ডিসেম্বর
- জাতীয় সড়ক দুর্ঘটনা দিবস : ২২ অক্টোবর।
- আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস : ৯ ডিসেম্বর।
- বিশ্ব ধূমপান বর্জন দিবস : ৩১ মে
- বিশ্ব মাদক বিরোধী দিবস : ২৬ জুন
- বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস : ১১ জুলাই
- ন্যাশনাল পাবলিক সার্ভিস ডে : ২৩ জুলাই
- বিশ্ব সাক্ষরতা দিবস : ৮ সেপ্টেম্বর
- জাতীয় ইনকাম ট্যাক্স দিবস : ১৫ সেপ্টম্বর
- জাতীয় ট্যাক্স দিবস : ৩০ নভেম্বর
- জাতীয় তথ্য ও প্রযুক্তি দিবস : ১২ ডিসেম্বর
- আন্তজার্তিক গণতন্ত্র দিবস : ১৫ সেপ্ট
- আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস : ২১ সেপ্টেম্বর
- আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস : ১৩ অক্টোবর
- আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস : ২ অক্টোবর
- বিশ্ব শিক্ষক দিবস : ৫ অক্টোবর
- বিশ্ব প্রাণী দিবস : ৪ অক্টোবর
- The International Day of Forests : 21 March
- বিশ্ব খাদ্য দিবস : ১৬ অক্টোবর
- আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস : ১০ ডিসেম্বর
- জাতীয় VAT দিবস : ১০ ডিসেম্বর

১৯৭২ সালের সংবিধানে যে চারটি মৌলিক নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল, সেই চারটি মূলনীতিই প্রকাশ করে জাতীয় প্রতীকের চারটি তারকা । 

উল্লেখ্য, চারটি মূলনীতি হলোঃ 
০১. জাতীয়তাবাদ;
০২. ধর্ম নিরপেক্ষতাবাদ; 
০৩. সমাজতন্ত্র;
০৪. গণতন্ত্র । 

আমাদের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম হল লাল রঙের বৃত্তের মাঝে হলুদ রঙের বাংলাদেশের মানচিত্র । বৃত্তের উপর দিকে লেখা 'গণপ্রজাতন্ত্রী  বাংলাদেশ ' নিচে লেখা 'সরকার' এবং বৃত্তের দু ' পাশে দুটি করে মোট ৪ টি তারকা। এ মনোগ্রামটির ডিজাইনার হলেন এ.এন সাহা ।
- বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ হলো হিমালয় পর্বতমালার মাউন্ট এভারেস্ট।
- এর উচ্চতা ৮৮৫০ মিটার।
- প্রথম বাংলাদেশি পুরুষ হিসাবে ২৩ মে, ২০১০ সালে মুসা ইব্রাহিম এবং প্রথম নারী হিসাবে ১৯ মে, ২০১২ সালে নিশাত মজুমদার এভারেস্ট জয় করেন।
- ওয়াসফিয়া নাজরীন ২৬ মে, ২০১২ সালে দ্বিতীয় বাংলাদেশী নারী এবং সর্বকনিষ্ঠ বাংলাদেশী হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন।
- আর এম.এ মুহিত ২১ মে, ২০১১ ও ১৯ মে,২০১২ সালে দুই প্রান্ত দিয়ে দুই বার এভারেস্ট জয় করেন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় ১৮ জানুয়ারি ,১৯৬৮ সালে।
- ২২ ফেব্রুয়ারি ,১৯৬৯ সালে আগরতলা মামলা প্রত্যাহার করা হলে তাকে মুক্তি দেওয়া হয় ।
- ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সালে রেসকোর্স ময়দানে এক বিশাল জনসভায় শেখ মুজিবুর রহমানসহ মামলায় অভিযুক্তদেড় এক গণসংবর্ধনা দেওয়া হয় এবং একই দিনে তোফায়েল আহমেদ শেখ মুজিবকে 'বঙ্গবন্ধু' উপাধিতে ভূষিত করেন
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0