ATEO - ১২.০৯.২০২৫ (100 টি প্রশ্ন )
ধাপ ১: লগারিদমের বিয়োগের সূত্র প্রয়োগ
লগারিদমের সূত্র অনুযায়ী, logₐ(m) - logₐ(n) = logₐ(m/n)। এই সূত্রটি সমীকরণের বাম পক্ষে প্রয়োগ করে পাই:
log₁₀((x + 6) / (x + 2)) = logx

ধাপ ২: উভয় পক্ষ থেকে লগারিদম অপসারণ
যেহেতু সমীকরণের উভয় পক্ষে লগারিদমের ভিত্তি একই (এখানে ১০), আমরা উভয় পক্ষ থেকে লগারিদম তুলে দিতে পারি। এর ফলে আমরা পাই:
(x + 6) / (x + 2) = x

ধাপ ৩: সমীকরণ সমাধান
এখন আমরা একটি বীজগাণিতিক সমীকরণ পেয়েছি। এই সমীকরণটি সমাধান করার জন্য:
x(x + 2) = x + 6
x² + 2x = x + 6
x² + 2x - x - 6 = 0
x² + x - 6 = 0

ধাপ ৪: দ্বিঘাত সমীকরণের উৎপাদকে বিশ্লেষণ
উপরের দ্বিঘাত সমীকরণটিকে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করলে আমরা পাই:
x² + 3x - 2x - 6 = 0
x(x + 3) - 2(x + 3) = 0
(x + 3)(x - 2) = 0

এখান থেকে আমরা x এর দুটি সম্ভাব্য মান পাই:
x + 3 = 0 => x = -3
x - 2 = 0 => x = 2

ধাপ ৫: সমাধান যাচাই
লগারিদমের সংজ্ঞা অনুযায়ী, লগারিদমের আর্গুমেন্ট (অর্থাৎ যে সংখ্যার লগারিদম নেওয়া হচ্ছে) সর্বদা ধনাত্মক হতে হবে। তাই আমাদের প্রাপ্ত x এর মানগুলো মূল সমীকরণে বসিয়ে দেখতে হবে যে তারা এই শর্ত পূরণ করে কিনা।

যদি x = -3 হয়, তাহলে log₁₀(x + 6) = log₁₀(-3 + 6) = log₁₀(3) এবং log₁₀(x + 2) = log₁₀(-3 + 2) = log₁₀(-1)। যেহেতু ঋণাত্মক সংখ্যার লগারিদম সংজ্ঞায়িত নয়, তাই x = -3 গ্রহণযোগ্য সমাধান নয়।

যদি x = 2 হয়, তাহলে log₁₀(x + 6) = log₁₀(2 + 6) = log₁₀(8), log₁₀(x + 2) = log₁₀(2 + 2) = log₁₀(4) এবং logx = log(2)। সবগুলো আর্গুমেন্টই ধনাত্মক, তাই এটি একটি বৈধ সমাধান।

সুতরাং, প্রদত্ত সমীকরণের একমাত্র সমাধান হলো x = 2।
নিউজিল্যান্ড বিশ্বের প্রথম দেশ যারা জাতীয় নির্বাচনে মহিলাদের ভোট দেওয়ার অধিকার দেয়। ১৮৯৩ সালে, নিউজিল্যান্ড সরকার নির্বাচনী আইন পাস করে, যা দেশের সকল নারীকে সংসদীয় নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকার দেয়। এই ঐতিহাসিক অর্জন নিউজিল্যান্ডকে বিশ্বের প্রথম স্ব-শাসিত দেশ হিসেবে নারীদের ভোটের অধিকার প্রসারিত করেছে।

নিউজিল্যান্ডের পরে, অন্যান্য দেশগুলিও অনুসরণ করতে শুরু করে। অস্ট্রেলিয়া ১৯০২ সালে ফেডারেল নির্বাচনে নারীদের ভোট দেওয়ার অধিকার দেয়, তারপরে ফিনল্যান্ড (১৯০৬), নরওয়ে (১৯১৩), ডেনমার্ক (১৯১৫) এবং অন্যান্য দেশ রয়েছে।
ল্যাকটিক এসিড হলো অম্ল যা প্রধানত ফারমেন্টেশনের মাধ্যমে তৈরি হয়। দই তৈরির সময় দুধে থাকা ল্যাকটোজ (milk sugar) ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাকটেরিয়া (যেমন Lactobacillus) দ্বারা ভেঙে ল্যাকটিক এসিডে পরিণত হয়। ফলে দইতে এই এসিড থাকে যা এর স্বাদ ও সংরক্ষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

- দই (yogurt) একটি ল্যাকটিক অ্যাসিড ফারমেন্টেড খাদ্য, যেখানে ল্যাকটিক এসিড প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়।
- পালংশাক (পালং শাক) একটি সবজি, এতে ল্যাকটিক এসিড সাধারণত থাকে না।
- লেবুতে থাকে সাইট্রিক এসিড, যা লেবুর টক স্বাদের মূল উৎস।
- ভিনেগার (সারাব) প্রধানত অ্যাসেটিক এসিড থেকে তৈরি হয়, ল্যাকটিক এসিড নয়।

অতএব, ল্যাকটিক এসিড পাওয়া যায় দইতে।
The word 'decadent' এর অর্থ হলো এমন কিছু যা নৈতিকভাবে অবক্ষয় বা পতনের পর্যায়ে রয়েছে। এটি সাধারণত এমন অবস্থাকে বোঝায় যেখানে সমাজ, সংস্কৃতি বা ব্যক্তির মূল্যবোধ দুর্বল বা নষ্ট হয়ে গেছে।

- Option 1: rotten মানে পচা বা নষ্ট, যা মূলত শারীরিক অবস্থা নির্দেশ করে।
- Option 2: morally declined মানে নৈতিকভাবে পতিত বা অবক্ষিত, যা 'decadent' শব্দের সঠিক অর্থ।
- Option 3: dissident মানে ভিন্নমতাবাদী বা বিরোধী।
- Option 4: defiant মানে অমান্যকারী বা বিদ্রোহী।

অতএব, 'decadent' শব্দের সঠিক অর্থ হলো morally declined, অর্থাৎ নৈতিক দুর্বলতা বা অবক্ষয়ের অবস্থা।
মানুষের চোখের লেন্স একটি স্বচ্ছ, স্থিতিস্থাপক এবং দ্বি-উত্তল (biconvex) গঠনবিশিষ্ট। এর মধ্যভাগ মোটা এবং প্রান্তভাগ সরু। এই আকৃতির কারণে এটি আলোক রশ্মিকে প্রতিসরণ ঘটিয়ে রেটিনার উপর সঠিকভাবে কেন্দ্রীভূত করতে সাহায্য করে।
হুমায়ুন কবির রচিত তিনভাগে বিভক্ত উপন্যাস 'নদী ও নারী ' । পদ্মপাড়ের মানুষের জীবিকার পাশাপাশি প্রকৃতির সাথে তাদের যে সংগ্রাম ,মানুষে মানুষে হিংসা -দ্বেষ , প্রেম এবং মানবিকতা উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু ।
- তার সম্পাদিত বিখ্যাত ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকা “চতুরঙ্গ” ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত হয়।
তাঁর রচিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য গ্রন্থঃ
- স্বপ্নসাধ (কবিতা),
- সাথী (কবিতা),
- ইমানুয়েল কান্ট (১৯৩৬),
- শরৎ সাহিত্যের মূলতত্ত্ব (১৯৪২),
- বাংলার কাব্য (১৯৪৫)(সমালোচনা গ্রন্থ),
- মার্ক্সবাদ (১৯৫১),
- মীর্জা আবু তালিব খান (১৯৬১),
- Poetry, Monads and Society (1941),
- Muslim Politics in Bengal (1943),
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৯৪৫),
- " শিক্ষক ও শিক্ষার্থী " ( প্রবন্ধ)
সমবাহু ত্রিভুজের বাহু a = 4  
   ''          ''    ক্ষেত্রফল =(√3/4)a2
                                     
= (√3 x 4 x 4)/4
                                     = 4√3

- reconnaissance শব্দটি প্রধানত সামরিক ও গোয়েন্দা কাজে ব্যবহৃত হয়, যার অর্থ হলো কোনো এলাকায় বা শত্রু সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করার জন্য আগাম পর্যবেক্ষণ বা অনুসন্ধান করা।
এখানে ‘walking’ শব্দটি একটি gerund, কারণ এটি verb এর সাথে ‘-ing’ যুক্ত হয়ে বাক্যে noun-এর মত কাজ করছে। এর অর্থ ‘walking’ শুধুমাত্র একটি verb নয়, বরং বাক্যের subject হিসেবে noun-এর ভূমিকা পালন করছে।

- Gerund হলো verb এর ‘-ing’ ফর্ম যা noun-এর মত কাজ করে, যেমন subject, object বা complement হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
- Gerund একই সাথে verb এবং noun এর দুটো বৈশিষ্ট্য ধারণ করে, এজন্য একে verbal noun বা double parts of speech বলা হয়।
- বাক্যে ‘walking’ subject হিসাবে ব্যবহার হওয়ায় এটি noun-এর ভূমিকা পালন করছে, কিন্তু verb-এর মতো ‘walking’ ক্রিয়াকলাপ বোঝাচ্ছে।

অন্য option গুলো:
- Participle হলো verb এর ‘-ing’ অথবা ‘-ed’ ফর্ম যা adjective হিসেবে noun বা pronoun-এর বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করে, যেমন ‘The walking man is my uncle.’ এখানে ‘walking’ adjective।
- Infinitive হলো verb এর ‘to + base form’ (যেমন to walk), যা noun, adjective বা adverb হিসেবে কাজ করতে পারে।
- Verbal noun হচ্ছে noun যেটি verb থেকে আসলেও শুধুমাত্র noun-এর মতো ব্যবহার হয় এবং সাধারণত plural নম্বর বা article নিতে পারে (যেমন ‘The walk was long’), কিন্তু gerund verb-এর কিছু বৈশিষ্ট্য ধরে রাখতে পারে।

সুতরাং, ‘Walking is beneficial to a healthy life.’ বাক্যে ‘walking’ হল verb-এর ‘-ing’ ফর্ম যা subject হিসেবে noun-এর কাজ করছে, তাই এটি gerund।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

পদ্ধতি ১: শতকরা হিসাব

১. ধরি, পণ্যটির পূর্বের বিক্রয়মূল্য ছিল ১০০%।
২. ২০% ছাড় দেওয়ায় পণ্যটির বর্তমান বিক্রয়মূল্য হলো (১০০% - ২০%) = ৮০%।
৩. প্রশ্ন অনুযায়ী, এই ৮০% মূল্য হলো ১২৮০ টাকা।

সুতরাং,
৮০% = ১২৮০ টাকা
১% = (১২৮০ / ৮০) টাকা = ১৬ টাকা
১০০% = (১৬ × ১০০) টাকা = ১৬০০ টাকা

অতএব, পণ্যটির পূর্বের বিক্রয়মূল্য ছিল ১৬০০ টাকা।

পদ্ধতি ২: বীজগাণিতিক সমাধান

১. ধরি, পণ্যটির পূর্বের বিক্রয়মূল্য 'ক' টাকা।
২. ২০% ছাড়ে বিক্রয়মূল্য হবে = ক - (ক এর ২০%)
= ক - (ক × ২০/১০০)
= ক - (ক / ৫)
= (৫ক - ক) / ৫
= ৪ক / ৫

৩. প্রশ্ন অনুযায়ী, বর্তমান বিক্রয়মূল্য ১২৮০ টাকা।
সুতরাং,
৪ক / ৫ = ১২৮۰
বা, ৪ক = ১২৮০ × ৫
বা, ৪ক = ৬৪০০
বা, ক = ৬৪০০ / ৪
বা, ক = ১৬০০

অতএব, পণ্যটির পূর্বের বিক্রয়মূল্য ছিল ১৬০০ টাকা।


প্রশ্নটিতে দেওয়া বাক্য হলো: "The family ... their homeland during the 1960s."
এখানে বাক্যটি অতীতে সম্পন্ন ঘটনা নির্দেশ করছে যা ১৯৬০-এর দশকে ঘটেছে।

- বাক্যটি সাধারণ অতীত কাল (Past Simple tense) ব্যবহার করে থাকলে অর্থটি স্পষ্ট হয় যে পরিবারটি সেসময়েই তাদের দেশ ত্যাগ করেছিল।
- "during the 1960s" কে আমরা একটি সময়সীমা হিসেবে বিবেচনা করি, যেখানে past simple tense প্রয়োগ করা হয়।
- অতীতের একটা নির্দিষ্ট সময় পরিচিত হলে এবং সেই সময়সীমার মধ্যেই কাজটি হয়েছে, তখন সাধারণত past simple tense ব্যবহৃত হয়।

অন্য বিকল্পগুলো কেন সঠিক নয়:
- was left: এটি passive voice এর past continuous বা past simple এর সাথে মিলতে পারে, কিন্তু বাক্যের অর্থ এবং গঠন অনুযায়ী এগুলো মানানসই নয়।
- had been left: past perfect continuous/passive tense, যা সাধারণত অতীতের দুই কাজের মধ্যে আগে ঘটে যাওয়া কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়, যেহেতু এখানে এমন কোনো ক্রিয়া সম্পর্ক নেই তা প্রযোজ্য নয়।
- had left: past perfect tense, যা তখন ব্যবহৃত হয় যখন দুটি অতীত সময়ের মধ্যে একটি ক্রিয়া অন্যটির আগে ঘটে থাকে এবং বাক্যে দ্বিতীয় কাজের উল্লেখ থাকে (যেমন: after, before ইত্যাদি শব্দ দিয়ে)। কিন্তু এই বাক্যে এমন কোনো সংজ্ঞায়িত পূর্ববর্তী সময়সূচক নেই, তাই past perfect tense ব্যবহার অপর্যাপ্ত।

সুতরাং, এই বাক্যে সঠিক অংশস্থানটি হলো past simple tense "left"। এটি বাক্যের গঠন এবং অর্থের সঙ্গে সঠিক মিল রয়েছে।
- যেসব অব্যয় ধাতু বা শব্দের পূর্বে বসে নতুন নতুন শব্দের সৃষ্টি করে, তাদের উপসর্গ বলে।

- বাংলা ভাষায় তৎসম (সংস্কৃত) উপসর্গ ২০টি।
- যথা: প্র, পরা, অপ, সম, নি, অণু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অপি, অভি, উপ, আ।

- বাংলা ভাষায় খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২১টি।
- যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন (উনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।
- টেকনাফ বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলায় এবং তেঁতুলিয়া পঞ্চগড় জেলায় অবস্থিত।
- টেকনাফ দেশের সর্বদক্ষিণের উপজেলা, যা কক্সবাজার জেলার অংশ এবং বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত।
- অন্যদিকে, তেঁতুলিয়া বাংলাদেশের সর্বউত্তরের উপজেলা, যা পঞ্চগড় জেলার অন্তর্গত।
- এই দুটি স্থান ভৌগোলিকভাবে দেশের দুই প্রান্তে অবস্থিত এবং তাদের অবস্থান বাংলাদেশের ভৌগোলিক বৈচিত্র্যকে চিহ্নিত করে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ এক কথায় প্রকাশ:
- যা কষ্টে লাভ করা যায় → দুর্লভ
- যা লাভ করা যায় না → অলভ্য
- যা জয় করা কষ্টকর → দুর্জয়
- গাছে উঠতে পটু যে → গেছো
- গম্ভীর ধ্বনি → মন্দ্র
- মুক্তি পেতে ইচ্ছুক → মুমুক্ষু
- সম্মুখে অগ্রসর হয়ে → প্রত্যুদগমন
- রাত্রির শেষভাগ →পররাত্র
- যে ব্যক্তি পূর্বজন্মের কথা স্মরণ করতে পারে → জাতিস্মর
- যে বস্তি থেকে উৎখাত হয়েছে → উদ্বাস্তু। 
পরম মান বা Absolute Value (| |) কোনো সংখ্যা থেকে শূন্যের দূরত্ব নির্দেশ করে। যেমন, |a| < b এর অর্থ হলো 'a' এর মান -b থেকে বড় এবং b থেকে ছোট। গাণিতিকভাবে একে লেখা যায়: -b < a < b।

ধাপ ১: পরম মানের সূত্র প্রয়োগ
আমরা এই মূল ধারণাটি |x-2| < 5 অসমতাটিতে প্রয়োগ করব। এখানে:
a = x - 2
b = 5

সূত্র অনুযায়ী আমরা লিখতে পারি:
-5 < (x - 2) < 5

ধাপ ২: অসমতা সমাধান

এখন আমাদের লক্ষ্য হলো মাঝখানে শুধুমাত্র 'x' কে রাখা। এর জন্য আমাদের মাঝখানের -2 কে বাদ দিতে হবে। তাই আমরা অসমতার তিনটি অংশেই 2 যোগ করব:
-5 + 2 < (x - 2) + 2 < 5 + 2

ধাপ ৩: চূড়ান্ত ফলাফল
যোগ করার পর আমরা পাই:
-3 < x < 7
এর অর্থ হলো, x-এর মান -3 এর চেয়ে বড় এবং 7 এর চেয়ে ছোট।

সুতরাং, সঠিক উত্তরটি হলো -3 < x < 7।
গোবৈদ্য শব্দটি সাধারণত একজন অদক্ষ বা দক্ষতা-বঞ্চিত ব্যক্তিকে নির্দেশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এখানে 'হাতুড়ে' শব্দের অর্থ হলো যিনি কাজ বা কাজের ধরন সম্পর্কে প্রকৃত দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা না রেখেও শব্দ কপাটিউরি বা কাজ করেন, ফলে কাজের মান কম হয়।

সুতরাং, 'গোবৈদ্য' এর প্রবাদ বাক্য হিসেবে «হাতুড়ে» শব্দটি বাছাই করা হয় কারণ-

- মূর্খ শব্দটি ব্যক্তির বুদ্ধিহীনতা বোঝায়, কিন্তু 'গোবৈদ্য' মূলত দক্ষতার অভাবের প্রতীক।
- চালাক শব্দটি দক্ষতা ও বুদ্ধিমত্তার প্রতীক, যা 'গোবৈদ্য' এর বিপরীত।
- অলস শব্দটি কর্মহীনতা বা পরিশ্রমহীনতা বোঝায়, যা এখানে প্রযোজ্য নয়।

অতএব, গোবৈদ্য শব্দের প্রবাদ বাক্য হিসেবে ‘হাতুড়ে’ শব্দটি সঠিক ও অর্থবহ।
যেকোনো ত্রিভুজের তিনটি অভ্যন্তরীণ কোণের সমষ্টি সর্বদা 180° হয়।

ধাপ ১: অনুপাত অনুযায়ী কোণগুলোকে ধরা
যেহেতু কোণগুলোর অনুপাত 3: 4: 5, আমরা ধরতে পারি কোণ তিনটি হলো যথাক্রমে 3x, 4x, এবং 5x ডিগ্রি, যেখানে 'x' একটি সাধারণ গুণিতক।
প্রথম কোণ = 3x
দ্বিতীয় কোণ = 4x
তৃতীয় কোণ = 5x

ধাপ ২: ত্রিভুজের কোণের সমষ্টির সূত্র প্রয়োগ
আমরা জানি, একটি ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি 180°। সুতরাং, আমরা লিখতে পারি:
3x + 4x + 5x = 180°

ধাপ ৩: সমীকরণ সমাধান
বাম পাশের পদগুলো যোগ করে পাই:
12x = 180°

এখন 'x' এর মান বের করি:
x = 180° / 12
x = 15°

ধাপ ৪: প্রতিটি কোণের মান নির্ণয়
এখন আমরা 'x' এর মান (15°) ব্যবহার করে তিনটি কোণের প্রতিটির প্রকৃত মান বের করতে পারি:

ক্ষুদ্রতর কোণ = 3x = 3 × 15° = 45°

দ্বিতীয় কোণ = 4x = 4 × 15° = 60°

বৃহত্তর কোণ = 5x = 5 × 15° = 75°

(যাচাই: 45° + 60° + 75° = 180°)

ধাপ ৫: ক্ষুদ্রতর কোণ শনাক্তকরণ
উপরের হিসাব থেকে দেখা যাচ্ছে যে, কোণ তিনটির মধ্যে ক্ষুদ্রতর কোণটি হলো 45°।

সুতরাং, সঠিক উত্তর হলো 45°।
- ভূ- পৃষ্ঠের কোন উঁচু স্থান থেকে একটি বস্তুকে ছেড়ে দিলে দেখা যায় যে , এটি যতই নিকটবর্তী হয় ততই এর বেগ বৃদ্ধি পায় ।অর্থাৎ অভিকর্ষ বলের ক্রিয়ার ফলে পড়ন্ত বস্তুর বেগের পরিবর্তন হয়।
- অভিকর্ষ বলের ক্রিয়ার ফলে পড়ন্ত বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হারকে অভিকর্ষীয় ত্বরণ বলে।
- একে g দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।
 ভূপৃষ্ঠে g এর মান শূন্য ।
- চন্দ্রপৃষ্ঠে g এর মান ভূ- পৃষ্ঠে এর মানের ছয় ভাগের এক ভাগ
দুটি বিন্দুর মধ্যে সরলরেখার ঢাল নির্ণয়ের সূত্র: ঢাল = (y₂ - y₁) / (x₂ - x₁)

এখানে: (2, 3) এবং (4, 9) বিন্দুর জন্য
ঢাল = (9 - 3) / (4 - 2) = 6 / 2 = 3

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
এখানে ভিটামিন B₁₂ এর রাসায়নিক নাম জানতে চাওয়া হয়েছে। ভিটামিন B₁₂ হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ জলবিষয়ক ভিটামিন যা রক্তের সফল গঠনে এবং স্নায়ুতন্ত্রের ঠিকঠাক কাজের জন্য অপরিহার্য।

- ভিটামিন B₁₂ এর রাসায়নিক নাম হল কোবালমিন (Cobalamin), যা এর মধ্যে কোবল্ট (Cobalt) ধারণ করে।
- রাইবোফ্লভিন (Riboflavin) হল ভিটামিন B₂, যা অন্যান্য শারীরিক কার্যক্রমে ভূমিকা রাখে।
- থিয়ামিন (Thiamine) ভিটামিন B₁ এর রাসায়নিক নাম।
- নিয়াসিন (Niacin) বা ভিটামিন B₃ মূলত নিকোটিনিক অ্যাসিড।

অতএব, ভিটামিন B₁₂ এর সঠিক রাসায়নিক নাম হল কোবালমিন, যা অন্য B কমপ্লেক্স ভিটামিন থেকে আলাদা এবং এই নামটি ভিটামিন B₁₂ এর বৈজ্ঞানিক এবং শিল্পিক পরিচিতি।
- প্রথম বাঙালি মুসলিম উপাচার্য স্যার এ. এফ রহমান।
- তিনি ১৯৩৪ থেকে ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেন।
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে প্রথম ড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন ১৯৪৮ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেন। 
কবি জসীমউদ্দীনের রচিত ভ্রমণকাহিনীঃ
- চলে মুসাফির (১৯৫২),
- হলদে পরীর দেশ (১৯৬৭),
- যে দেশে মানুষ বড় (১৯৫৮)।

তার রচিত কাব্যগ্রন্থঃ
- নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯),
- সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৪) ,
- ধানক্ষেত ,(১৯৩৩) ,
- বালুচর (১৯৩৯) ইত্যাদি ।

- ১৮০০ সালের ৪ মে ভারতে কর্মরত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মীদের শিক্ষাদানের জন্য ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়।
- ১৮০১ সালে কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হলে উইলিয়াম কেরি, দুইজন পন্ডিত ও ছয়জন সহকারী শিক্ষকের সাথে যোগদান করেন।
- চন্ডীচরণ মুন্সী ছিলেন এই সহকারী শিক্ষকদের একজন।
- তার রচিত গ্রন্থের নাম "তোতা ইতিহাস"।
- ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ছিল ব্রিটিশ ভারতের প্রথম উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
- কলেজটি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মীদের ভারতের ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জ্ঞান দেওয়া।
- বাংলা বিভাগ ছিল কলেজের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিভাগগুলির মধ্যে একটি।
প্রশ্নে দেওয়া ‘carry on with’ idiom এর অর্থ জানতে চাওয়া হয়েছে। এই idiomটির অর্থ হলো to continue, অর্থাৎ কোনো কাজ বা কার্যক্রমকে অবিরত রাখা বা চালিয়ে যাওয়া।

বাকী অপশনগুলো যেমন ‘to progress carefully’, ‘to progress fast’, ‘to progress gradually’ এইগুলো সবই কোনো কাজ করার গতিবিধির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়, কিন্তু ‘carry on with’ idiom মূলত কাজ চালিয়ে যাওয়ার ওপরে জোর দেয়, কাজের গতি বা ধাপ নিয়ে আলোচনা করে না।

সুতরাং, ‘carry on with’ বলতে কোনো কাজ বা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা বা চালিয়ে যাওয়া বুঝায়, যা Option 3: to continue এর সাথে মিলে।

'মহিমা' শব্দের প্রকৃতি ও প্রত্যয় 'মহৎ + ইমন' । 
এটি সংস্কৃত 'ইমন' তদ্ধিত প্রত্যয় দ্বারা গঠিত শব্দ এরুপঃ
- নীলিমা (নীল + ইমন) , 
- রক্তিমা (রক্ত+ইমন) , 
- দ্রাঘিমা (দীর্ঘ + ইমন) ।
 বর্তমানে 'ইমন' প্রত্যয়কে 'ইমা' প্রত্যয়ে ও লেখা হয় । যেমন: নীল + ইমা = নীলিমা।

সরকারী কর্ম কমিশন একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা যার দায়িত্ব সরকারি চাকরিতে নিয়োগ সংক্রান্ত দায়িত্ব পালন করা। বাংলাদেশের সংবিধানের ১৩৭ অনুচ্ছেদে সরকারী কর্ম কমিশন গঠনের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা বর্ণিত আছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (বিপিএসসি) একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। এটি সংবিধানের বিধান অনুসারে, ১৯৭২ সালের ৮ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়। এই জন্য ৮ এপ্রিলকে - বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন দিবস হিসাবে পালন করা হয়।


- ইরান আরব লীগের অন্তর্ভুক্ত নয়।
- আরব লীগ আরব দেশসমূহের সংস্থা। ১৯৪৫ সালের ২২ মার্চ আরব লীগ গঠিত হয়।
- মিশরের রাজধানী কায়রোতে এর সদর দপ্তর অবস্থিত। 
- উল্লেখ্য, ৭ মে ২০২৩ সিরিয়া পুনরায় আরব লীগের সদস্যপদ ফিরে পায়। 
- বর্তমানে এর সদস্য ২২।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- 'মর্সিয়া' আরবি শব্দ; এর অর্থ শোক প্রকাশ করা। - আরবি সাহিত্যে মর্সিয়ার নানা ধরনের শোকাবহ ঘটনা থেকে হলেও পরে তা কারবালা প্রান্তরে নিহত ইমাম হোসেন ও অন্যান্য শহিদকে উপজীব্য করে লেখা কবিতা 'মর্সিয়া' সাহিত্য নামে পরিচিত। - এ সাহিত্যের প্রথম কবি শেখ ফয়জুল্লাহ। - তাঁর রচিত কাব্য 'জয়নবের চৌতিশা' (১৫৭০)। - মর্সিয়া সাহিত্যে 'জঙ্গনামা' (১৭২৩) রচনা করেন দৌলত উজির বাহরাম খান। - কারবালার বিষাদময় যুদ্ধ-বিগ্রহ এর বিষয়বস্তু।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0