নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (সাব-স্টেশন অ্যাটেনডেন্ট) - ২৭.০১.২০২৪ (70 টি প্রশ্ন )
'গা লাগা' এর অর্থ- মনোযোগ দেওয়া।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ শব্দের অর্থঃ
‘কুমুদ’ - পদ্ম
‘কুন্জর’ - হাতি
‘সাদী’ - অশ্বারোহী সেনা
‘শূর’ - বীর
‘মকর’ - সমুদ্র
‘প্রভন্জ’ - প্রবল বায়ু
‘নিগর’ - শৃঙ্খল
‘বীতংস’ - পাখি ধরার ফাঁদ
‘ভাল’ - কপাল
‘বারীন্দ্র’ - সমুদ্র
‘নীবার’ - উড়িধান / তৃণধান্য
‘আতপ’ - সূর্য কিরণ
‘বহুব্যীহি’ - বহুধান
‘কেওয়াট’ - কপাট
‘বিরাগী’ - উদাসীন
‘প্রাকৃত’ - স্বাভাবিক। 


- শিক্ষকের অসীম মর্যাদা বোঝাতে কবি কাজী কাদের নেওয়াজ লিখেছিলেন ‘শিক্ষাগুরুর মর্যাদা’ কবিতাটি।

- কাজী কাদের নেওয়াজ (১৯০৯-১৯৮৩) শিক্ষাবিদ, কবি।
- ১৯০৯ সালের ১৫ জানুয়ারি মুর্শিদাবাদের তালেবপুরে মাতুলালয়ে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
- তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার মঙ্গলকোট গ্রামে।
- দেশ বিভাগের পর পূর্ববঙ্গের সাহিত্যচর্চার ধারাকে স্বতন্ত্র মর্যাদায় সুসংগঠিত রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- প্রেম ও পল্লীর শ্যামল প্রকৃতি তাঁর কবিতায় মনোজ্ঞভাবে প্রকাশিত হয়েছে।

- তিনি প্রেসিডেন্ট পুরস্কার, শিশুসাহিত্যের জন্য বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৬৩) এবং মাদার বক্শ পুরস্কার লাভ করেন।

- ১৯৮৩ সালের ৩ জানুয়ারি স্বগ্রামে তাঁর মত্যু হয়।

কাজী কাদের নেওয়াজের গুরুত্বপূর্ণ রচনাবলি হলো:
- মরাল (১৯৩৬),
- দাদুর বৈঠক (১৯৪৭),
- নীল কুমুদী (১৯৬০),
- মণিদীপ,
- কালের হাওয়া,
- মরুচন্দ্রিকা,
- দুটি পাখি দুটি তারা (১৯৬৬),
- উতলা সন্ধ্যা ইত্যাদি।

সোর্সঃ বাংলা পিডিয়া । 
- এ, ঐ, ও, ঔ-কারের পর এ, ঐ স্থানে অয়, আয় এবং ও, ঔ স্থানে যথাক্রমে অব ও আব হয়।
যেমন-
নৈ + অক = নায়ক,
গৈ + অক = গায়ক,
পো + অন = পবন,
গো + এষণা = গবেষণা,
নৌ + ইক = নাবিক,
পো + ইত্র = পবিত্র,
গো + আদি = গবাদি ইত্যাদি।

উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি
• যেসকল শব্দের লিঙ্গান্তর হয় না সেগুলো নিত্য পুরুষবাচক অথবা নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ।

• নিত্য পুরুষবাচক শব্দ- কবিরাজ, কেরানী, দরবেশ, সরকার, জামাতা, রাষ্ট্রপতি, পীর, সেনাপতি, সভাপতি ইত্যাদি।

• নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ- সতীন, দাই, সধবা, পরী, অপ্সরা, এয়ো, বিধবা ইত্যাদি।
'স্মৃতি' শব্দের বিপরীত শব্দ- বিস্মৃতি । 

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিপরীত শব্দ:
• আবশ্যিক - ঐচ্ছিক,
• তেজী - নিস্তেজ,
• অনুমোদিত - অননুমোদিত
• সিক্ত - শুষ্ক,
• তীব্র - মৃদু,
• উচাটন - প্রশান্ত,
• উত্থান - পতন,
• অধিতক্য - উপাত্যকা,
• আর্দ্র - শুষ্ক,
• আবশ্যক - অনাবশ্যক,
• অমৃত - গরল,
• গুপ্ত - ব্যাপ্ত,
• স্থাবর - জঙ্গম,
• গৃহী - সন্ন্যাসী।
কিছু গুরুত্তপুর্ণ বাগধারাঃ
- ছকড়া নকড়া = সস্তা দর 
- নয় ছয় = অপচয় 
- হুকো-নাপিত বন্ধ করা = সমাজচ্যুত করা
- তালকানা = কাণ্ডজ্ঞানহীন।
- অন্ধের যষ্ঠি = একমাত্র অবলম্বন
- অষ্টরম্ভা = ফাঁকি
- হরি ঘোষের গোয়াল = বহু অপদার্থ ব্যক্তির সমাবেশ
- হ য ব র ল = বিশৃঙ্খল
- হাড় হাভাতে = হতভাগ্য
- আদায় কাঁচকলায় = তিক্ত সম্পর্ক, শত্রুতা
- গলগ্রহ = পরের বোঝা স্বরুপ 
- অকাল কুষ্মাণ্ড = অপদার্থ 


- যাকে আশ্রয় করে কর্তা ক্রিয়া সম্পন্ন করে, তাকেই কর্মকারক বলে।
- ক্রিয়ার সাথে কি বা কাকে যোগ করে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, তাই কর্মকারক।
- যেমন: আমারে তুমি করিবে ত্রাণ এ নহে মোর প্রার্থনা। এখানে যদি প্রশ্ন করা হয়, কাকে তুমি করিবে ত্রাণ? তাহলে উত্তর পাই 'আমারে'।
- সুতরাং, 'আমার' কর্মকারক এবং এর সাথে ২য়া বিভক্তি (আমা+রে) যোগ হওয়ায় এটি কর্মকারকে ২য়া বিভক্তি।
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত পর্তুগিজ শব্দ: আনারস, গির্জা, আতা, আলপিন, আলকাতরা, আলমারি, কেদারা, কামরা, কেরানী, গুদাম, চাবি, জানালা, পেয়ারা, পাউরুটি, পাদ্রি, বালতি, ইংরেজ, তোয়ালে ইত্যাদি।
- দুই বা তার চেয়ে বেশি ব্যঞ্জনধ্বনির মধ্যে কোনো স্বরধ্বনি না থাকলে সে ব্যঞ্জনধ্বনি দুটি বা ধ্বনি কয়টি একত্রে উচ্চারিত হয়। এরূপ যুক্ত ব্যঞ্জনধ্বনির দ্যোতনার জন্য দুটি বা অধিক ব্যঞ্জনবর্ণ একত্রিত হয়ে সংযুক্ত বর্ণ (Ligature) গঠিত হয়।
- ‘হ্ম’ এখানে এরূপ একটি সংযুক্ত বর্ণ।
- কারণ, হ্ + ম = হ্ম।

- উল্লেখ্য,
ক্ + ষ = ক্ষ,
ক্ + ষ + ণ = ক্ষ্ণ এবং
ক্ + ষ + ম= ক্ষ্ম।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
• অদ্বৈত মল্লবর্মণ রচিত উপন্যাস ‘তিতাস একটি নদীর নাম' (১৯৫৬)।
• এটি ১৯৪৫ সালে প্রথমে ‘মাসিক মোহাম্মদী' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
• কয়েকটি অধ্যায় মুদ্রিত হওয়ার পর এ গ্রন্থের পাণ্ডুলিপি হারিয়ে যায়। পরে বন্ধুবান্ধব ও পাঠকদের আগ্রহের কারণে পুনরায় কাহিনীটি লেখেন।
• লেখকের মৃত্যুর পর ১৯৫৬ সালে এটি ৪ খণ্ডে গ্রন্থাকারে প্রকাশ পায়।
• ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অন্তর্গত তিতাস নদীর তীরবর্তী অঞ্চলের দরিদ্র, শ্রমজীবী ‘মালো’ সম্প্রদায়ের আশা-নিরাশা, আনন্দ-বেদনা, শ্রম-বিশ্রাম, সংকীর্ণতা ও ঔদার্যকে লেখক এ উপন্যাসে শিল্পরূপ দিয়েছেন।
• এ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র রক্তমাংসময় কোনো ব্যক্তি নয়, তিতাস নদী। কিশোর, কিশোরের স্ত্রী, সুবল, বাসন্তী প্রভৃতি চরিত্রগুলো তিতাসকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত।
• ১৯৬৩ সালে উৎপল দত্ত উপন্যাসটির নাট্যরূপ দেন।
• ঋত্বিক ঘটক ১৯৭৩ সালে এ উপন্যাস নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।

তার অন্যন্যা রচিত উপন্যাসঃ
- সাদা হাওয়া,
- রাঙ্গামাটি,
- জীবনতৃষা ইত্যাদি।
- 'Um' যুক্ত singular number-কে plural করতে 'um' এর পরিবর্তে a বসাতে হয়।
- যেমন:
Spectrum→ spectra,
Agendum→ agenda.
- পাওয়ার ফ্যাক্টর (Power Factor) হল একটি নির্ধারক মান, যা প্রকৃত শক্তি (Real Power) এবং আপাত শক্তি (Apparent Power) এর অনুপাত প্রকাশ করে।
- এটি সরলীকৃতভাবে সার্কিটের ভোল্টেজ ও কারেন্টের মধ্যে কোণের (θ) কোসাইন হিসেবে প্রকাশ করা হয়, অর্থাৎ Power Factor = cosθ।
- ট্রান্সফর্মারের ক্ষমতা MVA (Mega Volt-Ampere) এককে প্রকাশ করা হয়।
- এটি ট্রান্সফর্মারের আপাত ক্ষমতা (Apparent Power) নির্দেশ করে, যা ভোল্টেজ ও কারেন্টের গুণফল।

KW (Kilo Watt):
- এটি Real Power বা কার্যকর শক্তি নির্দেশ করে।
- ট্রান্সফর্মার শুধু Real Power নিয়ে কাজ করে না; এটি Reactive Power সহ পুরো Apparent Power বহন করে।

MVAR (Mega Volt-Ampere Reactive):
- এটি শুধুমাত্র Reactive Power নির্দেশ করে, যা ট্রান্সফর্মারের শক্তির একটি অংশ।
- ট্রান্সফর্মারের সামগ্রিক ক্ষমতা নির্দেশ করার জন্য শুধুমাত্র Reactive Power যথেষ্ট নয়।

MVA (Mega Volt-Ampere):
- এটি ট্রান্সফর্মারের আপাত ক্ষমতা প্রকাশ করে, যেখানে Real Power এবং Reactive Power উভয়ই অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- ট্রান্সফর্মারের নকশা এবং ক্ষমতা নির্ধারণে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একক।

ট্রান্সফর্মারের ক্ষমতা MVA (Mega Volt-Ampere) এককে প্রকাশ করা হয় কারণ এটি পুরো সিস্টেমের Real এবং Reactive Power উভয়ের জন্য দায়ী।
- ইলেকট্রিক্যাল লোড তিন ধরণের হতে পারে, যথা:

Resistive Load:
- এটি বিদ্যুৎ শক্তিকে তাপ শক্তিতে রূপান্তর করে।
- উদাহরণ: ইলেকট্রিক হিটার, বাল্ব, টোস্টার ইত্যাদি।
- এই ধরনের লোডে ভোল্টেজ এবং কারেন্ট একই পর্যায়ে থাকে (In Phase)।

Inductive Load:
- এটি বিদ্যুৎ শক্তিকে চুম্বকীয় শক্তিতে রূপান্তর করে।
- উদাহরণ: মোটর, ট্রান্সফরমার, ফ্যান ইত্যাদি।
- এই ধরনের লোডে কারেন্ট ভোল্টেজের থেকে পিছিয়ে থাকে (Lagging)।

Capacitive Load:
- এটি বিদ্যুৎ শক্তিকে চার্জ সংরক্ষণে ব্যবহার করে।
- উদাহরণ: ক্যাপাসিটার ব্যাংক, পাওয়ার ফ্যাক্টর কারেকশন ডিভাইস।
- এই ধরনের লোডে কারেন্ট ভোল্টেজের থেকে এগিয়ে থাকে (Leading)।

যেকোনো ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেমে এই তিন ধরণের লোড একত্রে বা পৃথকভাবে উপস্থিত থাকতে পারে। তাই সঠিক উত্তর "All of above"।
- বায়ুমণ্ডল যে সমস্ত উপাদানে গঠিত তাদের প্রকৃতি, বৈশিষ্ট্য ও উষ্ণতার পার্থক্য অনুসারে ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে পর্যায়ক্রমে পাঁচটি স্তরে ভাগ করা হয়।
- ট্রপোমণ্ডল (Troposphere), স্ট্রাটোমণ্ডল (Stratosphere), মেসোমণ্ডল (Mesosphere), তাপমণ্ডল (Thermosphere) ও এক্সোমণ্ডল (Exospher)।
- এদের মধ্যে তাপমণ্ডল মেসোবিরতির উপরে প্রায় ৫০০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত।
- এই মণ্ডলে বায়ুস্তর অত্যন্ত হালকা ও চাপ ক্ষীণ।
- তাপমণ্ডলের নিম্ন অংশকে আয়োনোমণ্ডল (Ionosphere) বলে। এ স্তরে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়।
দেয়া আছে
তারের দৈর্ঘ্যের অনুপাত = 1:2
প্রথম তারের আপেক্ষিক রোধ = 1 Ω-m

সূত্র প্রয়োগ
দুইটি তারের দৈর্ঘ্য L₁ ও L₂
L₁:L₂ = 1:2
ρ₁ × L₁ = ρ₂ × L₂
1 × 1 = ρ₂ × 2

সমীকরণ সমাধান
1 = 2ρ₂
ρ₂ = 1/2
ρ₂ = 0.5 Ω-m

∴ অন্য তারের আপেক্ষিক রোধ = 0.5 Ω-m
- পোটেনশিওমিটার (Potentiometer) একটি যন্ত্র যা মূলত তড়িৎচালক শক্তি (এমএমএফ) বা ভোল্টেজ পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এটি খুবই সঠিকভাবে কোনো কোষ বা বৈদ্যুতিক উৎসের তড়িৎচালক শক্তি নির্ণয় করতে সাহায্য করে।
- পোটেনশিওমিটার একটি রেফারেন্স ভোল্টেজ বা মানের সাথে তুলনা করে কাজ করে, যার মাধ্যমে তড়িৎচালক শক্তি পরিমাপ করা হয়।
- ক্যাপাসিটর AC এবং DC উভয় সার্কিটে ব্যবহৃত হয়।

তবে তাদের কাজ আলাদা:

- DC সার্কিটে: ক্যাপাসিটর চার্জ হয়ে ব্লক করে, ফিল্টারিং ও স্মুথিং করতে সাহায্য করে, এবং DC ভোল্টেজের জন্য কাপলিং কাজ করে।

- AC সার্কিটে: এটি AC সিগন্যাল পাস করে, ইমপিডেন্স নিয়ন্ত্রণ করে, ফেজ শিফটিং করে এবং পাওয়ার ফ্যাক্টর কারেকশনে সাহায্য করে।

অতএব, ক্যাপাসিটর উভয় সার্কিটেই ব্যবহার হয়, তবে ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্যে।
- ডাই ইলেকট্রিক (Dielectric) উপাদান এমন একটি মাধ্যম, যেখানে বাহ্যিক তড়িৎ ক্ষেত্র প্রয়োগ করলে প্রতিটি পরমাণু বা আণু এক একটি তড়িৎ দ্বিমেরুতে পরিণত হয়।
- অর্থাৎ, এই উপাদানে বাহ্যিক তড়িৎ ক্ষেত্রের প্রভাবে পরমাণুর মধ্যে মেরুতা (polarization) সৃষ্টি হয়।
- ডাই ইলেকট্রিক উপাদানগুলি বৈদ্যুতিক শক্তি সঞ্চয় করতে সক্ষম, এবং এগুলি কন্ডাক্টর বা অপরিবাহী (ইনসুলেটর) থেকে আলাদা। এই কারণে ডাই ইলেকট্রিক উপাদানগুলি বৈদ্যুতিক কন্ডেনসার (capacitor) এর মতো যন্ত্রে ব্যবহৃত হয়।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- ইলেকট্রোলাইটিক ধারক (Electrolytic Capacitor) কম জায়গায় বেশি তড়িৎ সঞ্চয় করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এটি উচ্চ ক্যাপাসিট্যান্স ধারণ করতে সক্ষম, কারণ এতে দুটি কন্ডাকটিভ প্লেটের মধ্যে ইলেকট্রোলাইটিক সমাধান ব্যবহার করা হয়, যা তড়িৎ সঞ্চয়ের ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে।

- অন্যান্য ধারক যেমন অন্ত্রধারক বা সিরামিক ধারক তুলনামূলকভাবে কম ক্যাপাসিট্যান্স ধারণ করে।
- Current Transformer (CT) তড়িৎ পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এটি উচ্চ প্রবাহের কারেন্টকে একটি ছোট ও নিরাপদ মানে রূপান্তরিত করে, যা সহজে পরিমাপ যন্ত্র (যেমন অ্যামিটার বা রিলে) দিয়ে নির্ণয় করা যায়।
- উচ্চ ভোল্টেজ ও কারেন্ট পরিবেশে সরাসরি পরিমাপ করা ঝুঁকিপূর্ণ, তাই CT ব্যবহারে নিরাপদ ও নির্ভুল পরিমাপ নিশ্চিত হয়।
log464
= log443
= 3 log44
= 3 x 1
= 3
ধারাটি ফিবোনাক্কি ধারার অন্তর্ভুক্ত। তাই,
১ + ১ = ২
২ + ১ = ৩
৩ + ২ = ৫
৫ + ৩ = ৮
৮ + ৫ = ১৩
১৩ + ৮ = ২১
২১ + ১৩ = ৩৪

সুতরাং, ধারার ১০ম পদটি = ৩৪ + ২১
                                       = ৫৫
মনে করি, ল.সা.গু = x

আমরা জানি,
দুটি সংখ্যার গুণফল = ল.সা.গু × গ.সা.গু
বা, ৩৩৮০ = x × ১৩
বা, x × ১৩ = ৩৩৮০
বা, x = ৩৩৮০/১৩
বা, x = ২৬০
আমারা জানি ,বহুভুজের অন্তঃস্থ কোণগুলোর সমষ্টি = (n - ২) × ১৮০⁰ [এখানে, n = সুষম বহুভুজের বাহুর সংখ্যা ]
= (৫ - ২) × ১৮০⁰
= ৩ × ১৮০⁰
= ৫৪০⁰
= ৫৪০⁰/৯০⁰
= ৬ সমকোণ [যেহেতু ৯০⁰ = ১ সমকোণ ]
ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি ২ সমকোণ বা ১৮০
১২ ঘন্টায় ঘণ্টার কাঁটা ঘোরে ১ বার 
১ ঘণ্টায় ঘোরে ১/১২ বার 
৭২ ঘণ্টায় ঘোরে ৭২/১২ বার 
                   = ৬ বার 
a - {a - (a + 1)}
= a - {a - a - 1}
= a - {-1}
= a + 1
3x + 3x + 3x  
= 3 . 3x 
= 3x + 1

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তির অগ্রগতির পিছনে রয়েছে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান - ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট বা আইসি।
- কম্পিউটারের মূল মেমোরি বা প্রাইমারি মেমোরি তৈরি করা হয় একটি বিশেষ পদার্থ দিয়ে, যার নাম সিলিকন।
- ইলেকট্রনিক্স শিল্পে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় যে উপাদানটি, তা হলো সিলিকন।
- কম্পিউটারের চিপ তৈরিতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় সিলিকন নামক মৌলটিকে।
- সিলিকনের বৈশিষ্ট্যগুলো তাকে করেছে অনন্য: এটি তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী, সহজেই পাওয়া যায়, এবং অন্যান্য উপাদানের সাথে সহজেই মিশ্রিত করা যায়।
- এই কারণেই কম্পিউটারের চিপ, ট্রানজিস্টর, সিলিকন ডায়োড, মেমোরি এবং বিভিন্ন ইলেকট্রনিক সার্কিট তৈরিতে সিলিকন ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0