বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (হিসাবরক্ষক) - ২৯.১০.২০২২ (60 টি প্রশ্ন )

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণকারী একমাত্র বিদেশি নেদারল্যান্ডস-অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক উইলিয়াম এ.এস ওডারল্যান্ড। তিনি ২ নং সেক্টরের অধীনে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ‘বীর প্রতীক' খেতাবে ভূষিত করেন।
যে সব প্রতিষ্ঠান সংবিধানের সুস্পষ্ট বিধি মোতাবেক প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত, তাকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান বলে। আর এ প্রতিষ্ঠানের পদগুলো সাংবিধানিক পদ নামে অভিহিত।
সাংবিধানিক পদ ও প্রতিষ্ঠান হলোঃ
- কমিশনার (বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন),
- চেয়ারম্যান (বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন),
- অ্যাটর্নি জেনারেল (অ্যাটর্নি জেনারেল এর কার্যালয়),
- জাতীয় সংসদ সচিবালয়,
- কম্পট্রোলার ও অডিটর জেনারেল (মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়)।

এ ছাড়া আরোও কিছু সাংবিধানিক পদ হলো- রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রীগণ, স্পীকার, সংসদ সদস্য ও বিচারপতি।
- বাংলাদেশ ১৯৭৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার সহযোগী সদস্য দেশ হিসেবে সদস্য পদ লাভ করে।
- ১৯৭৯ সালে সহযোগী দেশ হিসেবে প্রথম আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করে।
- ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জেতার পর বাংলাদেশ ওয়ানডে মর্যাদা পায়।
- এরপর ১৭ মে, ১৯৯৮ সালে কেনিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রথম ওয়ানডে জয়লাভ করে। আর ১৯৯৯ সালে বিশ্বকাপে প্রথম অংশগ্রহণ করে।
- ২৬ জুন ২০০০ সালে ১০ম টেস্ট খেলুড়ে দেশ হিসেবে আইসিসির পূর্ণ সদস্য পদ লাভ করে।
- ১০ নভেম্বর, ২০০০ নাইমুর রহমান দুর্জয় এর নেতৃত্বে ভারতের বিরুদ্ধে ঢাকায় প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ।
- আর ২০০৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্ট ম্যাচ জয়লাভ করে।
- মুনীর চৌধুরী রচিত ঐতিহাসিক নাটক ‘রক্তাক্ত প্রান্তর' (১৯৬২)। ১৭৬১ সালের পানিপথের ৩য় যুদ্ধের কাহিনী এর উপজীব্য। নাট্যকার ইতিহাস থেকে এর কাহিনী গ্রহণ করেননি, কায়কোবাদ রচিত ‘মহাশশ্মশান' থেকে এর কাহিনী গ্রহণ করেছেন।
- মহাভারতের দেবযানী-যযাতি উপাখ্যান অবলম্বনে পাশ্চাত্য রীতিতে রচিত পৌরাণিক নাটক ‘শর্মিষ্ঠা' (১৮৫৯)।
- হিন্দুর বাহুবল ও বীরত্ব রূপায়িত করার লক্ষ্যে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচনা করেন ঐতিহাসিক উপন্যাস ‘রাজসিংহ' (১৮৮২)।
- নবীনচন্দ্র সেন রচিত কাব্যগ্রন্থ ‘পলাশীর যুদ্ধ।
- তড়িচ্চুম্বকীয় বর্ণালির যে অংশ মানুষের চোখে দৃশ্যমান হয় তাকে দৃশ্যমান বর্ণালি বলে। এর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য ৪০০০-৮০০০ (À) পর্যন্ত বস্তৃত।
- দৃশ্যমান বর্ণালির মধ্যে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি লাল আলোর এবং সবচেয়ে কম বেগুনি আলোর ।
- বর্ণালির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অনুসারে সাজালে পাই বেগুনি → নীল আসমানি → সবুজ হলুদ → কমলা → লাল (বেনিআসহকলা)।
পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধিকার প্রশ্নে ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলগুলোর এক সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ‘ছয় দফা দাবি পেশ করেন। পরবর্তীতে ২৩ মার্চ ১৯৬৬ সালে লাহোরের এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ছয় দফা’ ঘোষণা করা হয়। ছয় দফা' বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ (ম্যাগনাকার্টা) হিসেবে পরিচিত। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘ছয় দফা’ দাবিকে ‘পূর্ব পাকিস্তানের বাঁচার দাবি' বলে অভিহিত করেন।
অনুচ্ছেদ ২১ → নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য।
অনুচ্ছেদ ২২ → নির্বাহী বিভাগ হতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ।
অনুচ্ছেদ ২৩ → জাতীয় সংস্কৃতি।
অনুচ্ছেদ ২৪ → জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি ।
২০১৫ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় সুদূরপ্রসারী পদক্ষেপের স্বীকৃতিস্বরূপ 'পলিসি লিডারশিপ ক্যাটাগরিতে জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সর্বোচ্চ সম্মাননা 'চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ' পুরস্কার লাভ করেন।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
Zero-Sum-game (শূন্য অংকের খেলা) এমন একটি খেলা, যেখানে প্রতিযোগী দুটি পক্ষ। এ খেলায় একজনের অর্জন বা লাভ, অন্য জনের হারানো বা লোকসানের সমান। অর্থাৎ একজনের অর্জন থেকে অন্য জনের অর্জন বাদ দিলে সব সময় ফলাফল শূন্য হয়। এটি সাম্য ও মুক্তির উপর ভিত্তি করে সৃষ্ট এক ধরনের বৈশ্বিক রাজনৈতিক দর্শন। এ দুটি নীতির ওপর ভিত্তি করে উদারতাবাদকে অনেক বিস্তৃত আকার দেওয়া হয়েছে। Zero-Sum-game এর মধ্যে উদারতাবাদ এ অর্থে পাওয়া যায় যে, এ প্রতিযোগিতায় যে কেউ সফল বা ব্যর্থ হওয়ার সমান সম্ভাবনা থাকে।
একটি সমাপিকা ও একটি অসমাপিকা ক্রিয়া যদি একত্রে একটি বিশেষ বা সম্প্রসারিত অর্থ প্রকাশ করে, তবে তাকে যৌগিক ক্রিয়া বলে। যেমন: ঘণ্টা বেজে উঠল । প্রদত্ত বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়া ‘উঠা’ এবং অসমাপিকা ক্রিয়া ‘বেজে’ একত্রে আকস্মিকতা অর্থে বিশেষ বা সম্প্রসারিত অর্থ প্রকাশ করে।
ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপের নাম অনুবর্ণ। অনুবর্ণের মধ্যে রয়েছে ফলা, রেফ ও বর্ণসংক্ষেপ। স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলা হয় কার। যেমন: ‘ম’ এর সাথে ‘আ’ এর সংক্ষিপ্ত রূপ ‘↑’ যুক্ত হয়ে হয় ‘মা’। স্বরবর্ণের মোট ১০টি সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে, এগুলোর নাম কারবর্ণ।

বাংলা কৃৎ প্রত্যয়ের বিশেষ নিয়মে ‘অক’ প্রত্যয় দ্বারা গঠিত শব্দ √মুড়+অক = মোড়ক, √ঝল+অক = ঝলক ।
সঠিক বিপরীত শব্দ: দোষী-নির্দোষ।
ব্যাসবাক্যের মাঝের পদ লোপ পেয়ে যে সমাস হয়, তাই মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস। যেমন: সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন; প্রাণ যাওয়ার ভয় = প্রাণভয় ।
কতগুলো শব্দে স্বভাবতই মূর্ধন্য-ষ হয়। যেমন: আষাঢ় শেষ ঈষৎ মেষ
ভাষা কলুষ ভাষ্য মানুষ।
ষোড়শ কোষ পৌষ রোষ
ষট্ পুরুষ মানুষ পাষণ্ড ষণ্ড প্রত্যূষ।
আভাষ ভাষণ অভিলাষ পোষণ
ঊষর তোষণ ঊষা শোষণ।
ঔষধ বিষাণ ষড়যন্ত্র পাষাণ
বিশেষ ভূষণ সরিষা দূষণ।

হুমায়ূন আহমেদ রচিত উপন্যাস ‘নীল অপরাজিতা' (১৯৯১)। এ উপন্যাসে কেন্দ্রিয় চরিত্র শওকত নামে একজন ঔপন্যাসিক। তিনি গ্রামে গিয়ে গ্রাম্য পরিবেশে সাহিত্য রচনায় প্রবৃত্ত হন। তাকে গ্রাম্য একটি মেয়ে পুষ্প উদাস করে দেয় তার প্রেমের আহ্বানে। কিন্তু শওকত সাহেব তার স্ত্রীর ভালোবাসাকেও উপেক্ষা করতে পারেন না।
‘অগ্নি’ শব্দের সমার্থক শব্দ: কৃশানু, অনল, আগুন, দহন, পাবক, পাবন, বহ্নি, হুতাশন, বৈশ্বানর, শিখা, সর্বশুচি, সর্বভুক। সবিতা ও ভানু অর্থ সূর্য; প্রভা অৰ্থ আলো।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

অষ্টাদশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে রচিত ‘আরবি-ফারসি’ শব্দ মিশ্রিত ইসলামী চেতনাসমৃদ্ধ সাহিত্যকে পুঁথি সাহিত্য বলে। পুঁথি সাহিত্যের প্রথম ও সার্থক কবি ফকির গরীবুল্লাহ।
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ ফসল ছোটগল্প। ছোটগল্পের প্রধান বৈশিষ্ট্য স্বল্প ভাষায় ও স্বল্প পরিসরে জীবনের খণ্ডাংশের বর্ণনা, প্রারম্ভে ও পরিসমাপ্তিতে নাটকীয়তা অর্থাৎ জীবনের কোনো বিশেষ মুহূর্তের রূপায়ণ। ছোটগল্পের জনক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাঁর হাতেই ছোটগল্পের উৎকর্ষ সাধিত হয়। তিনি ‘সোনার তরী' কাব্যের ‘বর্ষাযাপন কবিতায় ছোটগল্পের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরেছেন।
ছোট প্রাণ ছোট ব্যথা,     ছোট ছোট দুঃখ কথা
               নিতান্তই সহজ সরল,
সহস্র বিস্মৃতি রাশি       প্রত্যহ যেতেছে ভাসি
             তারি দু-চারিটি অশ্রুজল।
নাহি বর্ণনার ছটা,       ঘটনার ঘনঘটা
            নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ
অন্তরে অতৃপ্তি রবে     সাঙ্গ করি মনে হবে
            শেষ হয়েও হইল না শেষ।
‘বচন’ অর্থ সংখ্যার ধারণা।
-ব্যাকরণে বিশেষ্য ও সর্বনামের সংখ্যার ধারণা প্রকাশের উপায়কে বচন বলে।
-বাংলা ভাষায় বচন দুই প্রকার।
যথা:
-একবচন (যে শব্দ দ্বারা কোনো প্রাণী, বস্তু বা ব্যক্তির একটিমাত্র সংখ্যার ধারণা হয়, তাকে একবচন বলে। যেমন: ডাক্তার রুগী দেখছে। এখানে ‘ডাক্তার’ বলতে একজন ব্যক্তিকে বোঝানো হচ্ছে।) 

-বহুবচন (যে শব্দ দ্বারা কোনো প্রাণী, বস্তু বা ব্যক্তির একের অধিক অর্থাৎ বহু সংখ্যার ধারণা হয়, তাকে বহুবচন বলে। যেমন: তারা গেল।) অনেক সময় বিশেষ্য ও বিশেষণ পদের দ্বিত্ব প্রয়োগেও বহুবচন সাধিত হয়। যেমন: হাঁড়ি হাঁড়ি সন্দেশ। কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা। পাকা পাকা আম। লাল লাল ফুল।
মাঝে মাঝে উচ্চারণের সুবিধার জন্য সংযুক্ত ব্যঞ্জন ধ্বনির মাঝখানে স্বরধ্বনি এলে তাকে মধ্য স্বরাগম, বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি বলে । যেমন: প্রথম > পরথম; প্রাণ > পরান।।
- শওকত ওসমান রচিত প্রতীকাশ্রয়ী উপন্যাস ‘ক্রীতদাসের হাসি' (১৯৬২)। উপন্যাসটি আরব্য রজনী ‘আলিফ লায়লা ওয়া লায়লা' এর শেষ গল্প ‘জাহাকুল আবদ এর অনুবাদ কিন্তু সর্বাংশে নয়। এ উপন্যাসে কেন্দ্রীয় চরিত্র তাতারী। বাগদাদের বাদশা হারুন অর রশিদ অত্যাচারী। সে ক্রীতদাস তাতারি ও বাঁদি মেহেরজানের প্রণয়ে বাঁধা সৃষ্টি এবং তাতারিকে গৃহবন্দী ও অত্যাচার করে। তাতারি আমৃত্যু বাদশা হারুনের নির্যাতনের প্রতিবাদ করে যায়। এখানে তাতারি বাঙালি জনতার এবং বাদশা হারুন আইয়ুব খানের প্রতীক।

- ‘চিলেকোঠার সেপাই' উপন্যাসের চরিত্র- ওসমান, খিজির;
- ‘লালসালু’ উপন্যাসের চরিত্র- মজিদ, রহিমা, জমিলা;
- ‘চাঁদের অমাবস্যা' উপন্যাসের চরিত্র- আরেফ আলী, কাদের মিয়া, দাদা সাহেব।
- Defense (প্রতিরক্ষা/আত্মরক্ষা) এর synonym হচ্ছে resistance (প্রতিরক্ষা)।
- Attack/assault /raid- হঠাৎ আক্রমণ করা।

'The gift of the gab' (বাক্‌পটুতা) idiom-টির অর্থ- ability to speak easily.
Tag question এর নিয়মানুযায়ী affirmative বাক্য থাকলে auxiliary verb এর সাথে not যুক্ত করতে হয়। অর্থাৎ শূন্যস্থানে hasn't it বসবে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
সাধারণত একটি principal clause এবং একটি sub-ordinate clause a complex sentence হয়। Complex sentence-এ who, whom, if, what, as, because, since, so that, till, until, though, lest ইত্যাদি দ্বারা দুটি clause যুক্ত হয়।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0