শিশু দিবস শিশুদের নিয়ে উদযাপিত একটি দিবস। এটি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় পালিত হয়ে থাকে। শিশু দিবসটি প্রথমবার তুরস্কে পালিত হয়েছিল সাল ১৯২০ সালের ২৩ এপ্রিল।
- বিশ্ব শিশু দিবস ২০ নভেম্বর-এ উদ্যাপন করা হয়,
- আন্তর্জাতিক শিশু দিবস জুন ১ তারিখে উদ্যাপন করা হয়।
- বাংলাদেশে শিশু দিবস পালন করা ১৭ মার্চ।
বঙ্গবন্ধুর স্মরণে রাষ্ট্রীয় দিবসসমূহঃ » ১ মার্চ : জাতীয় বীমা দিবস : ১ মার্চ ১৯৬০ একটি বীমা কোম্পানিতে যোগদান করেন।
» ৭ মার্চ : ঐতিহাসিক দিবস : ৭ মার্চ ১৯৭১ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন।
» ১৭ মার্চ : জাতীয় শিশু দিবস : ১৭ মার্চ ১৯২০ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।
» ৩ এপ্রিল : জাতীয় চলচ্চিত্র দিবস : ৩ এপ্রিল ১৯৫৭ চলচ্চিত্র আইন পাশ করান ।
» ৪ জুন : জাতীয় চা দিবস : ৪ জুন ১৯৫৭ বাঙালি চেয়ারম্যান হিসেবে চা বোর্ডে যোগ দেন।
» ৯ আগস্ট : জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস : ৯ আগস্ট ১৯৭৫ রাষ্ট্রীয় মালিকানায় জ্বালানি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
» ১৫ আগস্ট : জাতীয় শোক দিবস : ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ বিপথগামী সেনাসদস্যের হাতে সপরিবারে নিহত হন।
- ডিকোডিং হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কম্পিউটারের ভিতরে প্রসেস হওয়া বাইনারি ডেটা (0 এবং 1 এর সিকুয়েন্স) কে মানুষের বোধগম্য তথ্যে রূপান্তরিত করা হয়। - কম্পিউটার সব তথ্য বাইনারি আকারে প্রসেস করে। কিন্তু মানুষের পক্ষে এই বাইনারি ডেটা সরাসরি পড়া বা বোঝা সম্ভব নয়। তাই এই তথ্যকে মানুষের বোধগম্য রূপে পরিবর্তন করা প্রয়োজন। - ডিকোডিং এর ব্যবহার মনিটরে তথ্য প্রদর্শন, প্রিন্টারে ডকুমেন্ট প্রিন্ট, স্পিকারে শব্দ উৎপাদন ও নেটওয়ার্ক কমিউনিকেশন। - ডিকোডিং প্রক্রিয়া কম্পিউটার এবং মানুষের মধ্যে যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুবন্ধন তৈরি করে, যা আধুনিক ডিজিটাল যুগে অপরিহার্য।
- মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র - হুলিয়া । এটি নির্মাণ করেন তানভীর মোকাম্মেল। - ষাটের দশকে প্রগতিশীল সংগঠনের কর্মীদের ওপর পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতনের মধ্যে হুলিয়া বুকে নিয়ে ঘরছাড়া এক তরুণকে নিয়ে লেখা কবি নির্মলেন্দু গুণের কবিতাকে ক্যামেরার ফ্রেমে তুলে এনেছেন তানভীর মোকাম্মেল।
- পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধিকার প্রশ্নে ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলগুলোর এক সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি পেশ করেন । - পরবর্তীতে ২৩ মার্চ ,১৯৬৬ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে 'ছয় দফা ' ঘোষণা করেন । - জাতির জনক একে ' পূর্ব পাকিস্তানের বাঁচার দাবি 'বলে অভিহিত করেন । ছয় দফার দাবিসমুহ হল - ১. শাসনতান্ত্রিক কাঠামো ও রাষ্ট্রের প্রকৃতি নির্ধারণ ২. কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে ক্ষমতা ৩. স্বতন্ত্র মুদ্রা ব্যবস্থার প্রচলন ৪. বৈদেশিক বাণিজ্য ৫. রাজস্ব ,কর ও শুল্ক বিষয়ক ক্ষমতা ৬. আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য আধা সামরিক বাহিনী গঠনে ক্ষমতা ।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ - আয়তন: ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি - মোট জনসংখ্যা: ১৭১.০০ মিলিয়ন বা ১৭ কোটি (২০২৩ সালের শুমারি অনুসারে) - জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.৩৩% - জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১৭১ জন/বর্গ কি.মি - গড় আয়ু/প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল: ৭২.৩ বছর - সাক্ষরতার হার (৭ বছরের অধিক): ৭৭.৯% (নারী-৮০.১%) (পুরুষ-৭৫.৮%)। - মাথাপিছু জাতীয় আয় - ২৭৮৪ মার্কিন ডলার
- স্মার্ট বাংলাদেশ বলতে মূলত প্রযুক্তি নির্ভর জীবনব্যবস্থাকে বোঝায়, যেখানে সব ধরনের নাগরিক সেবা থেকে শুরু করে সবকিছুই স্মার্টলি করা যাবে। যেখানে ভোগান্তি ছাড়া প্রতিটি নাগরিক পাবে অধিকারের নিশ্চয়তা এবং কর্তব্য পালনের সুবর্ণ সুযোগ। - ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে সরকার ৭ এপ্রিল, ২০২২ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন করে 'স্মার্ট বাংলাদেশ নামকরণ করে। - আর এটি বাস্তবায়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সভাপতি করে ২১ আগস্ট, ২০২২ সালে ৩০ সদস্যবিশিষ্ট 'স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এছাড়া এ টাস্কফোর্সের অধীনে একটি নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়, যারা 'স্মার্ট বাংলাশে ২০৪১' প্রতিষ্ঠার জন্য নীতিনির্ধার্থী সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নে সুপারিশ প্রদান করবে।
• স্মার্ট বাংলাদেশ চারটি (স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট ও স্মার্ট সোসাইটি) ভিত্তির ওপর গড়ে উঠবে।
- স্মার্ট সিটিজেন- দেশের প্রতিটি নাগরিক প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হবে। - স্মার্ট ইকোনমি অর্থনীতির সকল কার্যক্রমে প্রযুক্তির ছোঁয়া থাকবে। - স্মার্ট গভর্নমেন্ট সরকারের সকল কার্যক্রমে প্রযুক্তির ব্যবহার। - স্মার্ট সোসাইটি- পুরো সমাজব্যবস্থাই পরিচালিত হবে প্রযুক্তির হাত ধরে।
• মোবাইল ফোন: - ১৯৪০ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মার্কিন সামরিক বাহিনী প্রথম মোবাইল ফোনের ব্যবহার শুরু করেন। - যুক্তরাষ্ট্রে সর্বপ্রথম Motorola Dyna TACS (Total Access Communication System নামে হ্যান্ড মোবাইল সেট চালু করে। - ১৯৭৯ সালে জাপানের NTTC (Nippon Telegraph and Telephone Corporation) প্রথম বাণিজ্যিকভাবে অটোমেটেড সেলুলার নেটওয়ার্ক চালু করার মাধ্যমে 1G এর সূচনা করে। - মোবাইল ফোনের প্রজন্মকে পাঁচটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়ে থাকে। যথা - প্রথম প্রজন্ম, দ্বিতীয় প্রজন্ম, তৃতীয় প্রজন্ম, চতুর্থ প্রজন্ম এবং পঞ্চম প্রজন্ম।
• দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য: - ১৯৯০ সালে GSM এবং CDMA স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করে দ্বিতীয় প্রজন্মের (2G) মোবাইল সিস্টেমের যাত্রা শুরু হয়। - এতে ডিজিটাল ট্রান্সমিশন সিস্টেমের ব্যবহার চালু হয় এবং ভয়েস ও ডেটা প্রেরণ সম্ভব হয়। - দ্বিতীয় প্রজন্মকে ডিজিটাল সেলুলার নেটওয়ার্ক বলা হয়ে থাকে। - দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইলে প্রিপেইড পদ্ধতি, এসএমএস, এমএমএস, টেক্সট মেসেজিং ব্যবস্থা সেবা চালু হয়। - ভয়েস প্রেরণের সুবিধা চালু হয়। - মোবাইল ফোনে পেমেন্ট সিস্টেমের প্রবর্তন হয়। - আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা এবং মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার সুবিধা চালু হয়।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।
- বৈদ্যুতিক বাল্বে হিলিয়াম, নিয়ন, আর্গন, নাইট্রোজেন বাল্বের ভিতরে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করা হয় কিন্তু ও ক্রিপ্টন গ্যাস ব্যবহৃত হয়। - তবে সাধারণ বৈদ্যুতিক বৈদ্যুতিক বাল্বে সাধারণত আর্গন গ্যাস সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়। - এই গ্যাসগুলো নিষ্ক্রিয় এবং চূড়ান্ত রকম বিক্রিয়া প্রতিরোধক। - এই গ্যাসগুলো তাদের ধর্ম বজায় রাখতে বাল্বের মধ্যের ফিলামেন্টকে আগুনে পুড়ে যেতে বাধা দেয় বলে বাল্বের স্থায়িত্ব বৃদ্ধি পায়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- Sustainable Development Goals (SDGs) হলো টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা যা Millennium Development Goals (MDGs) এর স্থলে প্রতিস্থাপন করা হয়। - ২০১৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭০তম অধিবেশনে "Transforming our world: The 2030 Agenda for Sustainable development' শিরোনামের একটি কর্মসূচি গৃহীত হয়, যা SDGs নামে পরিচিত। - SDGs এর মেয়াদ ২০১৬ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত। এতে মোট ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা ও ১৬৯টি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এসডিজির ১৭ লক্ষ্যসমূহ হলো:
- প্রথম : দারিদ্র্য নির্মূল
- দ্বিতীয় : ক্ষুধামুক্তি
- তৃতীয় : সুস্বাস্থ্য
- চতুর্থ : মানসম্মত শিক্ষা
- পঞ্চম : লিঙ্গ সমতা
- ষষ্ঠ : বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশন
- সপ্তম : সাশ্রয়ী ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি
- অষ্টম : কর্মসংস্থান ও অর্থনীতি
- নবম : শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠামো
- দশম : বৈষম্য হ্রাস
- একাদশ : টেকসই শহর ও জনগণ
- দ্বাদশ : পরিমিত ভোগ ও উৎপাদন
- ত্রয়োদশ : জলবায়ু বিষয়ে পদক্ষেপ
- চতুর্দশ : সামুদ্রিক বাস্তুসংস্থান
- পঞ্চদশ : স্থলভাগের জীবন
- ষোড়শ : শান্তি, ন্যায়বিচার ও শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং
- নাথুলা পাস ভারত ও চীনের মধ্যে একমাত্র স্থল সীমান্ত পথ। - ভারত-চীন পথটি হিমালয়ের ১৪,৪২৫ ফুট উচুতে অবস্থিত। - পথটিতে ভারতের সিকিম রাজ্যের সীমান্তের সঙ্গে চীনের তিব্বতের সীমান্ত মিলেছে। - ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধের সময় ভারতের সাথে চীনের এই বাণিজ্যপথটি বন্ধ হয়ে যায়। - দীর্ঘ ৪৪ বছর পর ২০০৬ সালের ৮ জুলাই এই সীমান্তপথটি ভারত চীনের সাথে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে খুলে দেয়।
- তড়িৎচুম্বকীয় বর্ণালির যে অংশ মানুষের চোখে দৃশ্যমান হয় তাকে দৃশ্যমান বর্ণালি বলে। এর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য ৪০০০-৮০০০ (Aº) পর্যন্ত বিস্তৃত। দৃশ্যমান বর্ণালির মধ্যে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি লাল আলোর কিন্তু এর বিচ্যুতি সবচেয়ে কম এবং সবচেয়ে কম তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেগুনি আলোর।
- লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় আমরা বেশি দূর থেকে দেখতে পারি।
- বর্ণালির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অনুসারে সাজালে পাই বেগুনি → নীল আসমানি → সবুজ হলুদ → কমলা → লাল (বেনিআসহকলা)।
- দেশের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ 'বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১' । - এটি ১২ মে, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্পেস-এক্স এর ফ্যালকন-৯ রকেট নিয়ে উৎক্ষেপণ করা হয়। - এর অবস্থান ১১৯.১ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে। - বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১ এর ৪০ ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা হলো ১৬০০ মেগাহার্ট এবং এর আয়ুষ্কাল ১৫ বছর এর প্রস্তুতকারক ফ্রান্সের থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস কোম্পানি। - এটির সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল)। - উল্লেখ্য, 'বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১' উৎক্ষেপণের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের তালিকায় যুক্ত হয়। - বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১ গাজীপুর ও চট্টগ্রামের বেতবুনিয়ায় অবস্থিত দুটি ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র থেকে নিয়ন্ত্রিত হবে। - এ দুটির মধ্যে গাজীপুরের গ্রাউন্ড স্টেশনটি প্রধান কেন্দ্র এবং বেতবুনিয়ার স্টেশনটি ব্যাকমাপ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
- বাংলাদেশের তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে ২৯ মার্চ, ২০০৯ সালে পাস হয়েছিল। - ৫ এপ্রিল, ২০০৯ সালে মহামান্য রাষ্ট্রপতি আইনে স্বাক্ষর করেন এবং ৬ এপ্রিল, ২০০৯ সালে বাংলাদেশ গেজেটে আইনটি প্রকাশিত হয়। - ১ জুলাই, ২০০৯ সাল থেকে আইনটি সারা দেশে কার্যকর হয়।
- ঝিনুকের খোলসের অভ্যন্তরে কোন শক্ত বস্তু প্রবেশ করলে ঐ স্থানে প্রদাহের সৃষ্টি হয় এবং ঐ বস্তুকে জড়িয়ে ঝিনুকের শরীর থেকে এক ধরনের পদার্থ নির্গত হয় ,যা মুক্তায় রুপ নেয়। - তাই বলা যায় মুক্তা হল ঝিনুকের প্রদাহের ফল ।
- ১৯৭৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ জয় করে। - এই ম্যাচে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক ক্লাইভ লয়েড অপরাজিত ১০৬ রান করেন, যা ম্যাচের সেরা পার্ফরমেন্স। - এই পার্ফরমেন্স এর জন্য তিনি ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় (ম্যান অব দ্য ম্যাচ) নির্বাচিত হন।
- সিয়াচেন হিমবাহ হিমালয়ের পূর্ব কারাকোরাম পর্বতমালার ৩৫.৫° উত্তর ৭৭.০° পূর্ব অবস্থান অক্ষাংশে ভারত-পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণ রেখার ঠিক পূর্বদিকে কাশ্মীরে অবস্থিত। - ৭০ কিমি দীর্ঘ কারাকোরামের বৃহত্তম ও পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম অমেরুপ্রদেশীয়। - এই হিমবাহটি ভারতের নিয়ন্ত্রণাধীন। ভারত এখানে পৃথিবীর উচ্চতম হেলিপ্যাডটি নির্মাণ করেছে। - সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২১,০০০ ফুট উঁচুতে এই হিমবাহেই পৃথিবীর উচ্চতম যুদ্ধক্ষেত্রটি অবস্থিত। - পাকিস্তান সল্টোরিও রিজের পশ্চিমে এই অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণ করে।
- Compiler, Interpreter ও Assembler হলো অনুবাদক Program. - কম্পাইলার High level ভাষার Source Code-কে Object Code-এ রূপান্তর করে। - অন্যদিকে, Interpreter ও Assembler একই কাজ করে। - তবে পার্থক্য হলো Compiler সমস্ত প্রোগ্রামটি একবারে অনুবাদ করে কিন্তু Interpreter ও Assembler, program এর একেকটি নির্দেশকে অনুবাদ করে পরবর্তী নির্দেশকে গ্রহণ করে।
- ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি। - ৪,০৯৬.৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সীমান্ত ভারতের মোট স্থল সীমান্তের ২৫.৬%। - বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার সীমান্তটি বিশ্বের ৫ম দীর্ঘতম স্থল সীমান্ত।
- ক্রেমলিন হলো রাশিয়ার রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবন যা মস্কো শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। - এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক বেশি, কারণ এটি শুধুমাত্র বর্তমান রাষ্ট্রপতির বাসস্থান নয়, বরং রাশিয়ার ইতিহাসের বিভিন্ন যুগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। - ১৯১৭ সালের বলশেভিক বিপ্লবের আগে, ক্রেমলিন ছিল রাশিয়ার জারদের (সম্রাটদের) আবাসস্থল। এরপর সোভিয়েত যুগে এটি দেশের প্রধান ক্ষমতাকেন্দ্রে পরিণত হয়। - বর্তমানে, ক্রেমলিন রাশিয়ার রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে, যেখানে রাষ্ট্রপতি বসবাস করেন এবং অফিসিয়াল কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
- কম্পাইলারের কাজ উচ্চস্তরের ভাষাকে যান্ত্রিক ভাষায় রূপান্তরিত করা। - কম্পাইলার গোটা প্রোগ্রামকে একবারে পড়ে এবং এক সাথে অনুবাদ করে। - প্রোগ্রামে ভুল থাকলে সবগুলো ভুলকে একসাথে তুলে ধরে। - কম্পাইলারের সাহায্যে প্রোগ্রামকে একবার যান্ত্রিক ভাষায় রূপান্তরিত করা হলে পরবর্তীতে প্রোগ্রামটি চালনার সময় আর অনুবাদের দরকার হয় না। - কম্পাইলারের মাধ্যমে রূপান্তরিত প্রোগ্রাম পূর্ণাঙ্গ যান্ত্রিক প্রোগ্রামে রূপান্তরিত হয়। এই প্রোগ্রামকে অবজেক্ট প্রোগ্রাম বলে। - বড় ধরনের কম্পিউটারে কম্পাইলার বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রামের জন্য ভিন্ন ভিন্ন কম্পাইলার দরকার হয়। - এক ধরনের প্রোগ্রামের জন্য তৈরি কম্পাইলার অন্য ধরনের প্রোগ্রামের অনুবাদের জন্য ব্যবহার করা যায় না।
- ২০১৫ সালের ১ জুলাই বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। - বিশ্বব্যাংকের শ্রেণীবিন্যাস অনুযায়ী যেসব দেশের মাথাপিছু আয় ১০৪৫ মার্কিন ডলার বা তার নিচে সেসব দেশ নিম্ন আয়ের দেশ আর যেসব দেশের মাথাপিছু আয় ১০৪৬-৪১২৫ মা. ডলার পর্যন্ত সেসব দেশ নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ। - বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর থেকে নিম্ন আয়ের দেশের কাতারে ছিলো। - ২০১৫ সালের ১ জুলাই বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ১৩১৪ মার্কিন ডলার হওয়ায় বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
- অ্যাটর্নি জেনারেল বাংলাদেশ সরকারের প্রধান আইনজীবী। - বাংলাদেশ সংবিধানের ৬৪ (১) অনুযায়ী, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক হওয়ার যোগ্য কোন ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগদান করেন। - এটর্নি জেনারেল সংবিধানের ৬৪ (২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা হিসাবে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রদত্ত সকল দায়িত্ব পালন করেন। - ৬৪(৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, অ্যাটর্নি জেনারেল দায়িত্ব পালনের জন্য বাংলাদেশের সকল আদালতে তার বক্তব্য পেশ করার অধিকার থাকবে। - ৬৪ (৪) ধারা অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতির সন্তোষানুযায়ী সময়সীমা পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল স্বীয় পদে বহাল থাকবেন এবং রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্ধারিত পারিশ্রমিক লাভ করবেন।
- ই-মেইল ঠিকানা হল ইন্টারনেটের মাধ্যমে যোগাযোগ করার একটি পরিচয় । - ই-মেইল ঠিকানা '@' চিহ্ন দ্বারা দুইভাগে বিভক্ত । - @ চিহ্নের আগের অংশ User name এবং পরের অংশটি হল Domain name. - ১৯৭২ সালে ই-মেইল ঠিকানায় সর্বপ্রথম @ চিহ্নটি ব্যবহৃত হয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- Uninterruptible Power Supply (UPS) এমন একটি ইলেক্ট্রিক্যাল ডিভাইস, যা কিছু সময়ের জন্য বিদ্যুৎ সঞ্চয় করে রাখতে পারে। - এটি বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সাথে ব্যাক আপ দিয়ে থাকে। - UPS সাধারণত দুই ধরনের- - Offline UPS: অফলাইন ইউপিএস মূল সিস্টেমের লোড সরাসরি ইনপুট পাওয়ারের সাথে সংযুক্ত থাকে। যখন মেইন পাওয়ার সাপ্লাই সংযোগ দিতে ব্যর্থ হয় তখন এটি ৮ মিলি সেকেন্ড এর মধ্যে পাওয়ার ব্যাকআপ দেয়। অন্যদিকে, - Online UPS: অনলাইন ইউ.পি.এস ডাবল কানভার্সন পদ্ধতি ব্যবহার করে। এটি প্রথমে এসি ভোল্টেজ কে ডিসি ভোল্টেজে রূপান্তর করে। তারপর ইনভার্টিং করে ডিসি ভোল্টেজকে এসি ভোল্টেজে রূপান্তর করতে সময় নেয় না। সাধারণত অনলাইন ইউপিএস ৫ মিনিট থেকে ২ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।