সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা হিসেবে দেশের সকল আদালতে সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন অ্যাটর্নি জেনারেল। - অ্যাটর্নি জেনারেল বিষয়ে বাংলাদেশের সংবিধানের ৬৪(৩) ধারায় বলা হয়েছে, অ্যাটর্নি জেনারেলের দায়িত্ব পালনের জন্য বাংলাদেশের সকল আদালতে তার বক্তব্য পেশ করিবার অধিকার থাকবে। - বর্তমানে অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন
Output Device: Monitor, Graphics plotter, Printer, speaker,Projector ইত্যাদি। আর Input Device: Keyboard, Mouse, Joy-stick, Light pen, Scanner, Graphics Tablet, Microphone, Magnetic Ink character Reader (MICR), Optical Character Reader (OCR), Bar Code Reader, Optical Mark reader (OMR) ইত্যাদি ।
WiMax হলো একটি উচ্চ গতির ব্রডব্যান্ড যোগাযোগ প্রযুক্তি যা বিস্তৃত অঞ্চলে দ্রুতগতির তারবিহীন ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে । WiMax এর পূর্ণরুপ হলো Worldwide Interoperability for Micreowave Access. WiMax প্রযুক্তিগতভাবে IEEE 802.16 গড়াম পরিচিতি।
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য () এর লক্ষ্যগুলো হলোঃ ১. দারিদ্র নির্মূল; ২. ক্ষুধামুক্তি; ৩. সুস্বাস্থ্য; ৪. মানসম্পন্ন শিক্ষা; ৫. লিঙ্গ সমতা; ৬. বিশুদ্ধ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন; ৭. সাশ্রয়ী ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি; ৮. উপযুক্ত কাজ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্বি; ৯.শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠমো; ১০. বৈষম্য হ্রাস; ১১. টেকসই শহর ও জনগণ; ১২. পরিমিতি ভোগ; ১৩. জলবায়ুবিষয়ক পদক্ষেপ; ১৪. পানির নিচে প্রাণ; ১৫.স্থলভাগের জীবন; ১৬. শাস্তি ও ন্যায়বিচার এবং ১৭. লক্ষ্য অর্জনে অংশীদারত্ব।
মুক্তিযুদ্ধের সময় ‘মুজিবনগর’ ৮নং সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল। উল্লেখ্য, স্বাধীনতা যুদ্ধকালে বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করেন কর্নেল এম এ জি ওসমানী ১১ জুলাই ১৯৭১ সালে।
- ঢাকা জেলা ২নং এবং ৩নং সেক্টরের আধীনে ছিলো ।
- আর মুক্তিযুদ্ধের সময় নৌ-বাহিনী ১০নং সেক্টরের আধীনে ছিলো।
‘চিত্রা নদীর পারে’ তানভীর মোকাল্লেম পরিচালিত ১৯৯৮ সালের বাংলাদেশী চলচ্চত্র । ১৯৪৭ সালের দেশবিভাগ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে হিন্দুদের জীবনে যে প্রভাব ফেলেছিল, তা এই ছবিতে দেখানো হয়েছে।
ইউনেস্কো ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ২১ ফেব্রুয়ারিকে আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস গোষণা করে। এটি ছিল ইউনেস্কোর ৩০তম সাধারণ অধিবেশন। প্রথম আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয় ২০০০ সালে ১৮৮টি দেশে ।
১৯৭৪ সালের মধে্যই বাংলাদেশ বিস্বের অধিকাংশ রাস্ট্র ও জাতিসংঘসহ প্রায় সকল আন্তর্জাতিক সংস্থার স্বীকৃতি লাভ করে । সাধারণ পরিষদের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালের বাংলাদেশ জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্য হিসেবে যোগদান করে ।
- চন্দ্র এবং সূর্য ভূপৃষ্ঠের জল ও স্থলকে অবিরাম আকর্ষণ করেছে। - চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ এবং পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠের পানি প্রত্যহ নিয়মিত স্থানবিশেষে ফুলে ওঠে এবং অন্যত্র নেমে যায় । - পানির এই ফুলে ওঠা বা স্ফীতিকে জোয়ার (High Tide) এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা (Low Tide) বলে। - জোয়ার-ভাটার প্রধান কারণ পৃথিবীর উপর চন্দ্রের আকর্ষণ। - দূরত্বের কারণে সূর্যের চেয়ে জোয়ার ভাটার উপর চাঁদের আকর্ষণ বেশি । হিসেব করে দেখা গেছে যে জোয়ার উৎপাদনে সূর্যের ক্ষমতা চন্দ্রের ৪/৯ ভাগ।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- দেশের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ 'বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১' । - এটি ১২ মে, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্পেস-এক্স এর ফ্যালকন-৯ রকেট নিয়ে উৎক্ষেপণ করা হয়। - এর অবস্থান ১১৯.১ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে। - বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১ এর ৪০ ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা হলো ১৬০০ মেগাহার্ট এবং এর আয়ুষ্কাল ১৫ বছর এর প্রস্তুতকারক ফ্রান্সের থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস কোম্পানি। - এটির সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে বাংলাদেশ কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল)। - উল্লেখ্য, 'বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১' উৎক্ষেপণের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের তালিকায় যুক্ত হয়। - বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১ গাজীপুর ও চট্টগ্রামের বেতবুনিয়ায় অবস্থিত দুটি ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র থেকে নিয়ন্ত্রিত হবে। - এ দুটির মধ্যে গাজীপুরের গ্রাউন্ড স্টেশনটি প্রধান কেন্দ্র এবং বেতবুনিয়ার স্টেশনটি ব্যাকমাপ কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
বাংলাদেশ প্রথম ১,০০০ টাকার নোট চালু হয় ২৭ অক্টোবর ২০০৮ সালে।
নোটের মূল্যমান ও তারিক দেওয়া হলো-
১ টাকা চালু করে ০৪.০৪.১৯৭২
২ টাকা চালু করে ২৯.১২.১৯৮৮
৫ টাকা চালু করে ০২.০৬.১৯৭২
১০ টাকা চালু করে ০২.০৬.১৯৭২
২০ টাকা চালু করে ২০.০৮.১৯৭৯
৫০ টাকা চালু করে ০১.০৩.১৯৭২
১০০ টাকা চালু করে ০১.০৩.১৯৭২
৫০০ টাকা চালু করে ১৫.১২.১৯৭৬
ঢাকা, চট্রগ্রাম, রংপুর ও সিলেটে বাংলাদেশের ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। আবার, বাংলাদেশে ভু-উপগ্রহ কেন্দ্র রয়েছে ৪টি। এগুলো হলো তালিবাবাদ(গাজিপুর) বেতুবুনিয়া (রাঙামাটি), মহাখালী(ঢাকা), এবং সিলেট । বাংলাদেশে ৩৫ টি আবহাওয়া কেন্দ্র রয়েছে।
-বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় বা বিলুপ্ত হয় ১ আগস্ট ২০১৫ সালে (৩১ জুলাই ২০১৫ এর মধ্যরাতে)। -আর বাংলাদেশ-ভারত স্থলসীমাস্ত চুক্তি কার্যকর হয় ৬ জুন ২০১৫ সালে।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।