সামরিক ভূমি ও ক্যান্টনমেন্ট অধিদপ্তর (প্রভাষক, প্রদর্শক ও জুনিয়র শিক্ষক) - ০৭-০২-২০২৫ (60 টি প্রশ্ন )
- "আত্মঘাতী বাঙালী" গ্রন্থটির রচয়িতা নীরদচন্দ্র চৌধুরী
- নীরদচন্দ্র চৌধুরী (১৮৯৭-১৯৯৯) ছিলেন একজন প্রখ্যাত পণ্ডিত ও লেখক। তাঁর জন্ম বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলায়।

- নীরদ চৌধুরী তাঁর অটোবায়োগ্রাফি গ্রন্থটি ভারতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের স্মরণে উৎসর্গ করেন।
- ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে ভারতবর্ষের জনগণ প্রজার খেতাব পেলেও ব্রিটিশ নাগরিকত্ব পায়নি। তাই নীরদ চৌধুরীর উপরিউক্ত গ্রন্থে ‘আমি ব্রিটিশ নাগরিক’ (Civis Britannicus sum) এই উক্তিকে প্রায় প্রত্যেক সমালোচকই চ্যালেঞ্জ করেন।
- নীরদ চৌধুরী তাঁর লেখনীতে ভারতবর্ষের যা কিছু ভাল, যা এ দেশের মানুষের জীবন-পদ্ধতিকে উন্নত করেছে, জীবনধারায় গতি এনেছে বা প্রগতিকে দ্রুততর করেছে, তার সবকিছুকেই ব্রিটিশ শাসনের সুফল বলে দাবি করেন।
- ব্রিটিশদের প্রতি এই অনুরাগ ও প্রশংসা তাঁকে ভারতীয়দের কাছে বিতর্কিত এবং অপ্রিয় করে তোলে।

- ১৯৬৮ সালে তিনি "বাঙালি জীবনে রমণী" শিরোনামে তাঁর প্রথম বাংলা গ্রন্থ প্রকাশ করেন।
- সাহিত্য ও গবেষণায় অনন্য অবদানের জন্য তিনি ডাফ কুপার মেমোরিয়াল পুরস্কার (১৯৫৬), আনন্দ পুরস্কার (১৯৮৯), বিদ্যাসাগর পুরস্কার (১৯৯৭)-সহ বহু সম্মাননা লাভ করেন।
- ১৯৮৯ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত করে।
- নীরদচন্দ্র চৌধুরীর মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র তাঁর সমস্ত পুস্তক ও চিত্রকর্ম ক্যালকাটা ক্লাব-কে দান করেন। পরবর্তীতে ক্লাব তাঁর প্রতি মরণোত্তর সম্মান জানিয়ে "নীরদ চৌধুরী কর্নার" স্থাপন করে।

উৎস: বাংলাপিডিয়া। 
• প্রথম বাংলায় টি. এস. এলিয়টের কবিতা অনুবাদ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। 
• টি. এস. এলিয়টের The Journey of the Magi কবিতার অনুবাদ করা হয়েছিলো।
• রবীন্দ্রনাথ তার "পুনশ্চ" কাব্যে "তীর্থযাত্রী" কবিতা নামে এটি সংকলন করেছিলেন।

• তবে, বিষ্ণু দে ১৯৫০ সালে এলিয়েটের কবিতা অনুবাদ করেন।
• বুদ্ধদেব বসুও পরবর্তীতে ‘এলিয়টের কবিতা’ নামে তার কবিতা অনুবাদ করেন।

 উৎসঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য - ড সৌমিত্র শেখর
(১৫ ÷ ১৫ × ১৫) / (১৫ ÷ ১৫ এর ১৫)

= (১৫ ÷ ১৫ × ১৫) / (১৫ ÷ ২২৫)

= (১ × ১৫) / (১৫ ÷ ২২৫)

= ১৫ / (১৫ ÷ ২২৫)

= ১৫ / (১৫/২২৫)

= ১৫ × (২২৫/১৫)

= ২২৫
গহনার ওজন = ১৬ গ্রাম
অনুপাতের যোগফল = ৩ + ১ = ৪
∴ সোনার পরিমাণ = (১৬ × ৩)/৪ = ১২ গ্রাম
∴ তামার পরিমাণ = (১৬ × ১)/৪ = ৪ গ্রাম

ধরি,
ক পরিমাণ সোনা মিশাতে হবে।

প্রশ্নমতে,
ক + ১২ : ৪ = ৪ : ১
(ক + ১২)/৪ = ৪/১
ক + ১২ = ১৬
ক = ১৬ - ১২
ক = ৪

∴ অতিরিক্ত সোনা মেশাতে হবে ৪ গ্রাম। 
সমকোণী ত্রিভুজের ক্ষেত্রে, পিথাগোরাসের উপপাদ্য অনুসারে অতিভুজ = লম্ব + ভুমি

এখন, প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে (ক ) অপশনটি ক্ষেত্রে, ৫ = ২৫ এবং ৩ + ৪ = ৯ + ১৬ = ২৫ ।

সুতরাং সঠিক উত্তরটি হলো (ক) ৩ : ৪ : ৫ । 
a+ 1/a= 51
⇒ (a - 1/a)2+2.a.1/a = 51
⇒ (a - 1/a)2= 49
∴ a - 1/a = √49 = ±7
০.৪৭ = ৪৭/১০০

6x2  - 7x - 4 = 0 সমীকরণটিকে ax2  + bx + c = 0 

সমীকরণের সাথে তুলনা করে পাই- 

a= 6, b = -7 এবং c = -4 

 b2 - 4ac = (-7)2 - 4 × 6 (-4) 

              = 49 + 96 

              = 145 > 0 

যেহেতু b2 - 4ac > 0 তাই সমীকরণটির মূলদ্বয় বাস্তব ও অসমান । 


- ১ মিটার = ৩৯.৩৭ ইঞ্চি
- ১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সেন্টিমিটার
- ১ মিটার = ১০০ সেন্টিমিটার
- ১ গজ = ০.৯১৪৪ মিটার
- ১ মাইল = ১৬০৯ মিটার
- ১ মাইল = ১.৬০৯ কিলোমিটার
- ১ কিলোমিটার = ০.৬২১ মাইল
- ১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট
- ১ কাঠা = ১.৬৫ শতক
- ১ লিটার =১০০০ মিলিলিটার। 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

ধরি,

∆ABC এর AB = BC = AC = ক

A বিন্দু থেকে BC এর উপর AD লম্ব অঙ্কন করি। অর্থাৎ AD ⊥ BC আঁকি।

∴ BD = ½ BC = ½ ক

সমকোণী ত্রিভুজ ABD হতে পাই, AD² = AB² - BD²

= ক² - (ক/2)²

= (4ক² - ক²)/4 

= 3ক²/4 

= ক² - (ক²/4) 

∴ AD =  (√3/2) ক

∆ABC এর ক্ষেত্রফল = ½ BC × AD

= ½ ক × (√3/2) ক

= (√3/4) ক²

সুতরাং, সমবাহু ত্রিভুজের বাহুর দৈর্ঘ্য 'ক' হলে ক্ষেত্রফল হবে (√3/4) ক²।
(x² + 2) (x⁴ - 2x² + 4)

= x²(x⁴ - 2x² + 4) + 2(x⁴ - 2x² + 4)

= x⁶ - 2x⁴ + 4x² + 2x⁴ - 4x² + 8

= x⁶ + 8

১ হালি ডিমের ক্রয়মূল্য = ২৫ টাকা

 ১ হালি ডিমের বিক্রয়মূল্য = ৫৬/২ টাকা
                                 = ২৮ টাকা 
∴ লাভ = ২৮ - ২৫ = ৩ টাকা

তাহলে, শতকরা লাভ = (৩/২৫) × ১০০% = ১২%

- যে সমস্ত উদ্ভিদ পানিতে বা পানি যুক্ত স্থানে জন্মে তাদেরকে জলজ উদ্ভিদ বলে।
- এসব জলজ উদ্ভিদ নদী-নালা, খাল-বিল, ডোবা-পুকুর, হ্রদ-জলাশয় ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে জন্মে।
- যেমন- করচ, হিজল, খুলা, ডুমুর, জলকলমি, কচুরিপানা ইত্যাদি।

- গজারি মূলত বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ।
- এর অপর নাম শাল।
- গাছ কাটার পর গোড়া থেকে চারা গজানোর কারণে এর নাম গজারি হয়েছে মনে করা হয়।
- বাংলাদেশের ভাওয়াল ও মধুপুরের গাজারি বনই দেশের বৃহত্ পত্রঝরা বনাঞ্চল।
- লাল মাটির পাহাড়, ছোট ছোট টিলা জমিতে গজারি ভালো জন্মে।
- ইস্টের সংশ্লিষ্টতা নেই সাইট্রিক এসিড উৎপাদনে ।

- ইস্ট সাধারণত ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়, যা বিভিন্ন খাদ্য ও পানীয় উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ।
- এটি বিশেষ করে মধ্য শিল্পে  এবং কুটি শিল্পে  ব্যবহৃত হয়, যেখানে এটি অ্যালকোহল এবং অন্যান্য পণ্য উৎপাদনে সহায়তা করে।
- এককোষীয় প্রোটিন ভাঙতে ইস্টের ব্যবহার হতে পারে, কারণ এটি প্রোটিনের ভাঙনে সহায়তা করে।

- তবে সাইট্রিক এসিড উৎপাদনে সাধারণত ব্যাকটেরিয়া বা অন্যান্য মাইক্রোঅর্গানিজম ব্যবহৃত হয়, যা সাইট্রিক এসিডের প্রাকৃতিক উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বেশি কার্যকর।
- তাই সঠিক উত্তর হলো সাইট্রিক এসিড উৎপাদনে।
- জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে বিক্রিয়াটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে জারক পদার্থ বলে।
- কয়েকটি জারক পদার্থ হলো- নাইট্রিক এসিড, অক্সিজেন, ওজোন, ক্লোরিন, ব্রোমিন, গাড় সালফিউরিক এসিড, পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট।

অন্যদিকে,
- বিজারক পদার্থ রাসায়নিক বিক্রিয়ার সময় ইলেকট্রন ত্যাগ করে।
- কয়েকটি বিজারক পদার্থ কার্বন, হাইড্রোজেন, সোডিয়াম, অ্যামোনিয়া, অ্যালুমিনিয়াম।
- গামা রশ্মি (Gamma rays) জীব জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি হিসেবে বিবেচিত হয়।
- এর কারণ গামা রশ্মি অত্যন্ত শক্তিশালী এবং তীক্ষ্ণ হয়, যা জীবের কোষে প্রবেশ করতে সক্ষম এবং কোষের ডিএনএ-কে নষ্ট করতে পারে, ফলে ক্যান্সার বা অন্যান্য জেনেটিক সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

এখন, অন্যান্য রশ্মির তুলনায়:
- আলফা রশ্মি (Alpha rays): এটি তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতিকর, কারণ এটি বড় আণবিক আকারের এবং বায়ুতে খুব সহজেই থেমে যায় বা শোষিত হয়।
- বিটা রশ্মি (Beta rays): এটি মাঝারি শক্তির রশ্মি, তবে গামা রশ্মির মতো তীক্ষ্ণ ও গভীরভাবে প্রভাবিত করতে পারে না।
- আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি (Ultraviolet rays): যদিও এটি ত্বকে ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে, তবে গামা রশ্মির তুলনায় কম ক্ষতিকর।

তাহলে, সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি গামা রশ্মি।
- 'সুপার বাষ্প' একটি প্রযুক্তি যা সমুদ্রের গভীর থেকে তেল উত্তোলনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এটি উচ্চ তাপমাত্রা এবং চাপের মাধ্যমে তেলকে তরল অবস্থায় রূপান্তরিত করে, যা উত্তোলন প্রক্রিয়াকে সহজতর করে।
- সুপার বাষ্পের ব্যবহার তেলের উৎপাদন বৃদ্ধি করে এবং এটি তেল উত্তোলনের জন্য একটি কার্যকরী পদ্ধতি হিসেবে পরিচিত।

- অন্যান্য অপশন যেমন তেল অপসারণ, গর্তীরতা নির্ণয়, এবং সীমানা নির্ণয়ে সুপার বাষ্পের সরাসরি ব্যবহার নেই, তাই সঠিক উত্তর হলো সমুদ্রের তেল উত্তোলনে।
- যে তাপমাত্রায় কোন কঠিন পদার্থ তরলে পরিণত হয় তাকে ঐ পদার্থের গলনাঙ্ক বলে।
- আর কোন কঠিন পদার্থ বিশুদ্ধ নাকি অবিশুদ্ধ তা গলনাঙ্কের মাধ্যমে নির্ণয় করা যায়।
- কারণ প্রত্যেক বিশুদ্ধ কঠিন পদার্থের একটি নির্দিষ্ট গণনাঙ্ক থাকে।
- আলোকবর্ষ (Light Year) হলো একটি দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক।
- এটি দ্বারা পৃথিবী ও নক্ষত্রদের মধ্যে এবং নক্ষত্রদের পরস্পরের মধ্যে দূরত্ব পরিমাপ করা হয়
- আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কি.মি. পথ অতিক্রম করে।
- এই বেগে এক বছরে আলো যে পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে এক আলোকবর্ষ বলে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- 'রন্টজেন' (Röntgen) হলো এক ধরনের একক যা এক্স-রে এবং গামা রশ্মির তেজস্ক্রিয়তা মাপার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এটি জার্মান পদার্থবিদ উইলহেল্ম কনরাড রন্টজেনের নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছে, যিনি এক্স-রে রশ্মির আবিষ্কারক।
- রন্টজেন এককের মাধ্যমে এক্স-রে বা গামা রশ্মির বিকিরণ শক্তি বা তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ পরিমাপ করা হয়।

এছাড়া:
- লেন্সের ক্ষমতা: এটি লেন্সের ফোকাল দৈর্ঘ্য বা অপটিক্যাল গুণগত ক্ষমতা পরিমাপের একক নয়।
- তেজস্ক্রিয়তা: এটি সাধারণভাবে 'বেকেরেল' বা 'কিউরি' দিয়ে মাপা হয়।
- দীপন ক্ষমতা: এটি আলো বা উজ্জ্বলতার পরিমাপের একক, যা 'ক্যান্ডেলা' দ্বারা মাপা হয়।
- সবচেয়ে হালকা মৌল হাইড্রোজেন ।
- মৌলিক গ্যাস এর মধ্যে সবচেয়ে ভারী র‍্যাডন ।
- সবচেয়ে ভারী ধাতু প্লাটিনাম ।
- সবচেয়ে ভারী তরল ধাতু পারদ ।
- সোডিয়াম ও পটাসিয়াম পানির থেকেও হালকা।
সর্বাপেক্ষা হালকা ধাতু লিথিয়াম

- লোহার ক্ষয়রোধ প্রক্রিয়াটি গ্যালভানাইজেশন (Galvanization) নামে পরিচিত। এই প্রক্রিয়ায় লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেওয়া হয়।
- দস্তা লোহার চেয়ে বেশি ক্রিয়াশীল ধাতু।
- দস্তা নিজে জারিত হয়ে লোহাকে সুরক্ষা দেয়।
- ধাতু বা সংকর ধাতু যদি বাতাসের অক্সিজেন এবং পানির সংস্পর্শে না আসে তবে ধাতু ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না।এটা বিভিন্নভাবে করা যায়, যেমন- রঙ করা, ইলেকট্রোপ্লেটিং, গ্যালভানাইজিং ইত্যাদি।
- গ্যালভানাইজেশন বা গ্যালভানিকরণ হলো মরিচা প্রতিরোধ করার জন্য ইস্পাত বা লোহাতে দস্তার প্রলেপ প্রয়োগ করার প্রক্রিয়া।
- হাওরের গেটওয়ে হিসেবে কিশোরগঞ্জকে উল্লেখ করা হয় কারণ এটি বাংলাদেশের বৃহত্তর হাওর অঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত।
- কিশোরগঞ্জের ইটনা, মিঠামইন এবং অষ্টগ্রাম উপজেলাগুলো হাওর অঞ্চলের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত এবং এই এলাকাগুলোতে নির্মিত "অলওয়েদার সড়ক" হাওরের যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটিয়েছে।
- এই সড়ক কিশোরগঞ্জকে সিলেটসহ অন্যান্য হাওর অঞ্চলের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে, যা পর্যটন, কৃষি এবং স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
- এছাড়া, রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের উদ্যোগে এই অঞ্চলের উন্নয়ন প্রকল্পগুলো কিশোরগঞ্জকে হাওরের প্রবেশদ্বার হিসেবে আরও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে।
- আইএসবিএন (ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড বুক নাম্বার) বই ও প্রকাশনার সাথে জড়িত একটি অনন্য সংখ্যায়ন পদ্ধতি।
- এটি মূলত বইয়ের সঠিক পরিচিতি নিশ্চিত করতে ব্যবহৃত হয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে বইয়ের বাণিজ্যিক লেনদেন ও সনাক্তকরণে সহায়তা করে।
- ১৯৬৬ সালে যুক্তরাজ্যে এটি প্রবর্তিত হয় এবং ১৯৭০ সালে আন্তর্জাতিক মান সংস্থা (ISO) এটিকে স্বীকৃতি দেয়।
- আইএসবিএন ১০ বা ১৩ ডিজিটের একটি সংখ্যা, যা বইয়ের প্রকাশক, দেশ, এবং নির্দিষ্ট বইয়ের তথ্য নির্দেশ করে।
- বাংলাদেশে আইএসবিএন বরাদ্দের দায়িত্ব আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের উপর ন্যস্ত। 
- 'সংগ্রাম তেল' চিত্রটি বিখ্যাত চিত্রশিল্পী এবং শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের আঁকা।
- জয়নুল আবেদিন বাংলাদেশের আধুনিক শিল্পকলার পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত এবং তার চিত্রকর্মগুলোতে সামাজিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতা গভীরভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।
- বিশেষত, তার চিত্রকর্মগুলোতে ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়ের সংগ্রামের চিত্র ফুটে ওঠে।
- 'সংগ্রাম' চিত্রটি তার অন্যতম বিখ্যাত কাজ, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের চেতনা ও প্রতিরোধের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।
- মঙ্গল গ্রহের নতুন নাম হিসেবে "নিউ ওয়ার্ল্ড" প্রস্তাব করেছেন মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক।
- তার মতে, মঙ্গল গ্রহে টেকসই মানববসতি গড়ে তোলা মানবজাতির ভবিষ্যৎ রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- তিনি এই নামটি ১৪৯২ সালে আমেরিকা মহাদেশকে "নিউ ওয়ার্ল্ড" নামে ডাকার ঐতিহাসিক ধারণা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রস্তাব করেছেন।
- ইলন মাস্ক মনে করেন, পৃথিবীর বাইরে মানবজাতির বিকল্প আশ্রয়স্থল হিসেবে মঙ্গলকে প্রস্তুত করা হলে এটি মানব সভ্যতার জন্য একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।

সূত্র: বিডি প্রতিদিন, প্রথম আলো। 
- বিশ্বের প্রথম গোয়েন্দা জাহাজের নাম হলো জাগরোস
- এটি ইরানের তৈরি একটি সিগন্যালস ইন্টেলিজেন্স (SIGINT) জাহাজ, যা ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে উন্মোচন করা হয়।
- জাহাজটি উচ্চপ্রযুক্তির বৈদ্যুতিক সেন্সর, সাইবার নজরদারি এবং ইন্টারসেপ্টর প্রযুক্তি দ্বারা সজ্জিত, যা সাইবার হামলা প্রতিরোধ এবং গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনায় সক্ষম।
- ইরানের নৌবাহিনীর কমান্ডার শাহরাম ইরানি এটিকে সাগর ও মহাসাগরে ইরানের "সদা জাগ্রত চোখ" হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
- মিশরের বর্তমান রাজধানীর নাম হলো কায়রো
- এটি আরবি শব্দ "আল-কাহিরা" থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ "বিজয়ী"।
- কায়রো মিশরের বৃহত্তম শহর এবং এটি নীল নদের ব-দ্বীপের শীর্ষভাগে অবস্থিত।
- শহরটি ১০ম শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটি মিশরের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত।
- যদিও মিশর একটি নতুন প্রশাসনিক রাজধানী নির্মাণ করছে, যা কায়রো থেকে ৪৫ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত, তবে এখনো কায়রোই মিশরের আনুষ্ঠানিক রাজধানী হিসেবে বিবেচিত। 
- কার্টাগোনা প্রোটোকল হলো জাতিসংঘের জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক চুক্তি
- এর পূর্ণ নাম "Cartagena Protocol on Biosafety to the Convention on Biological Diversity"।
- এটি ২০০০ সালের ২৯ জানুয়ারি কানাডার মন্ট্রিলে স্বাক্ষরিত হয় এবং ২০০৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর কার্যকর হয়।
- এই প্রোটোকলের মূল উদ্দেশ্য হলো জীবপ্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা জীবের (Living Modified Organisms - LMOs) পরিবেশগত ঝুঁকি হ্রাস করা এবং জৈববৈচিত্র্য রক্ষা করা।
- এটি জীবপ্রযুক্তি ও পরিবেশের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- বাংলাদেশ এই প্রোটোকলে ২০০০ সালে স্বাক্ষর করে এবং ২০০৪ সালে অনুমোদন দেয়।

সূত্র: কনভেনশন অন বায়োলজিক্যাল ডাইভার্সিটি ওয়েবসাইট

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার সদরদপ্তরঃ
- ইউরোপীয় অর্থনৈতিক কমিশন(ECE),
- আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা(ILO),
- বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা(WMO),
- বিশ্ব বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ সংস্থা(WIPO),
- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(WHO),
- বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা(WTO),
- জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশন(UNHCR),
- UNCTAD,
- ইন্টার- পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন(IPU),
- বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম(WEF),
- বিশ্ব হার্ট ফাউন্ডেশন(WHF), প্রভৃতি।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0