- "আত্মঘাতী বাঙালী" গ্রন্থটির রচয়িতা নীরদচন্দ্র চৌধুরী। - নীরদচন্দ্র চৌধুরী (১৮৯৭-১৯৯৯) ছিলেন একজন প্রখ্যাত পণ্ডিত ও লেখক। তাঁর জন্ম বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলায়।
- নীরদ চৌধুরী তাঁর অটোবায়োগ্রাফি গ্রন্থটি ভারতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের স্মরণে উৎসর্গ করেন। - ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে ভারতবর্ষের জনগণ প্রজার খেতাব পেলেও ব্রিটিশ নাগরিকত্ব পায়নি। তাই নীরদ চৌধুরীর উপরিউক্ত গ্রন্থে ‘আমি ব্রিটিশ নাগরিক’ (Civis Britannicus sum) এই উক্তিকে প্রায় প্রত্যেক সমালোচকই চ্যালেঞ্জ করেন। - নীরদ চৌধুরী তাঁর লেখনীতে ভারতবর্ষের যা কিছু ভাল, যা এ দেশের মানুষের জীবন-পদ্ধতিকে উন্নত করেছে, জীবনধারায় গতি এনেছে বা প্রগতিকে দ্রুততর করেছে, তার সবকিছুকেই ব্রিটিশ শাসনের সুফল বলে দাবি করেন। - ব্রিটিশদের প্রতি এই অনুরাগ ও প্রশংসা তাঁকে ভারতীয়দের কাছে বিতর্কিত এবং অপ্রিয় করে তোলে।
- ১৯৬৮ সালে তিনি "বাঙালি জীবনে রমণী" শিরোনামে তাঁর প্রথম বাংলা গ্রন্থ প্রকাশ করেন। - সাহিত্য ও গবেষণায় অনন্য অবদানের জন্য তিনি ডাফ কুপার মেমোরিয়াল পুরস্কার (১৯৫৬), আনন্দ পুরস্কার (১৯৮৯), বিদ্যাসাগর পুরস্কার (১৯৯৭)-সহ বহু সম্মাননা লাভ করেন। - ১৯৮৯ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সম্মানসূচক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত করে। - নীরদচন্দ্র চৌধুরীর মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র তাঁর সমস্ত পুস্তক ও চিত্রকর্ম ক্যালকাটা ক্লাব-কে দান করেন। পরবর্তীতে ক্লাব তাঁর প্রতি মরণোত্তর সম্মান জানিয়ে "নীরদ চৌধুরী কর্নার" স্থাপন করে।
• প্রথম বাংলায় টি. এস. এলিয়টের কবিতা অনুবাদ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। • টি. এস. এলিয়টের The Journey of the Magi কবিতার অনুবাদ করা হয়েছিলো। • রবীন্দ্রনাথ তার "পুনশ্চ" কাব্যে "তীর্থযাত্রী" কবিতা নামে এটি সংকলন করেছিলেন।
• তবে, বিষ্ণু দে ১৯৫০ সালে এলিয়েটের কবিতা অনুবাদ করেন। • বুদ্ধদেব বসুও পরবর্তীতে ‘এলিয়টের কবিতা’ নামে তার কবিতা অনুবাদ করেন।
- ১ মিটার = ৩৯.৩৭ ইঞ্চি - ১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সেন্টিমিটার - ১ মিটার = ১০০ সেন্টিমিটার - ১ গজ = ০.৯১৪৪ মিটার - ১ মাইল = ১৬০৯ মিটার - ১ মাইল = ১.৬০৯ কিলোমিটার - ১ কিলোমিটার = ০.৬২১ মাইল - ১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট - ১ কাঠা = ১.৬৫ শতক - ১ লিটার =১০০০ মিলিলিটার।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- যে সমস্ত উদ্ভিদ পানিতে বা পানি যুক্ত স্থানে জন্মে তাদেরকে জলজ উদ্ভিদ বলে। - এসব জলজ উদ্ভিদ নদী-নালা, খাল-বিল, ডোবা-পুকুর, হ্রদ-জলাশয় ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে জন্মে। - যেমন- করচ, হিজল, খুলা, ডুমুর, জলকলমি, কচুরিপানা ইত্যাদি।
- গজারি মূলত বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। - এর অপর নাম শাল। - গাছ কাটার পর গোড়া থেকে চারা গজানোর কারণে এর নাম গজারি হয়েছে মনে করা হয়। - বাংলাদেশের ভাওয়াল ও মধুপুরের গাজারি বনই দেশের বৃহত্ পত্রঝরা বনাঞ্চল। - লাল মাটির পাহাড়, ছোট ছোট টিলা জমিতে গজারি ভালো জন্মে।
- ইস্ট সাধারণত ফার্মেন্টেশন প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়, যা বিভিন্ন খাদ্য ও পানীয় উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ। - এটি বিশেষ করে মধ্য শিল্পে এবং কুটি শিল্পে ব্যবহৃত হয়, যেখানে এটি অ্যালকোহল এবং অন্যান্য পণ্য উৎপাদনে সহায়তা করে। - এককোষীয় প্রোটিন ভাঙতে ইস্টের ব্যবহার হতে পারে, কারণ এটি প্রোটিনের ভাঙনে সহায়তা করে।
- তবে সাইট্রিক এসিড উৎপাদনে সাধারণত ব্যাকটেরিয়া বা অন্যান্য মাইক্রোঅর্গানিজম ব্যবহৃত হয়, যা সাইট্রিক এসিডের প্রাকৃতিক উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বেশি কার্যকর। - তাই সঠিক উত্তর হলো সাইট্রিক এসিড উৎপাদনে।
- জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে বিক্রিয়াটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাকে জারক পদার্থ বলে। - কয়েকটি জারক পদার্থ হলো- নাইট্রিক এসিড, অক্সিজেন, ওজোন, ক্লোরিন, ব্রোমিন, গাড় সালফিউরিক এসিড, পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট।
অন্যদিকে, - বিজারক পদার্থ রাসায়নিক বিক্রিয়ার সময় ইলেকট্রন ত্যাগ করে। - কয়েকটি বিজারক পদার্থ কার্বন, হাইড্রোজেন, সোডিয়াম, অ্যামোনিয়া, অ্যালুমিনিয়াম।
- গামা রশ্মি (Gamma rays) জীব জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি হিসেবে বিবেচিত হয়। - এর কারণ গামা রশ্মি অত্যন্ত শক্তিশালী এবং তীক্ষ্ণ হয়, যা জীবের কোষে প্রবেশ করতে সক্ষম এবং কোষের ডিএনএ-কে নষ্ট করতে পারে, ফলে ক্যান্সার বা অন্যান্য জেনেটিক সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
এখন, অন্যান্য রশ্মির তুলনায়: - আলফা রশ্মি (Alpha rays): এটি তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতিকর, কারণ এটি বড় আণবিক আকারের এবং বায়ুতে খুব সহজেই থেমে যায় বা শোষিত হয়। - বিটা রশ্মি (Beta rays): এটি মাঝারি শক্তির রশ্মি, তবে গামা রশ্মির মতো তীক্ষ্ণ ও গভীরভাবে প্রভাবিত করতে পারে না। - আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি (Ultraviolet rays): যদিও এটি ত্বকে ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে, তবে গামা রশ্মির তুলনায় কম ক্ষতিকর।
- 'সুপার বাষ্প' একটি প্রযুক্তি যা সমুদ্রের গভীর থেকে তেল উত্তোলনের জন্য ব্যবহৃত হয়। - এটি উচ্চ তাপমাত্রা এবং চাপের মাধ্যমে তেলকে তরল অবস্থায় রূপান্তরিত করে, যা উত্তোলন প্রক্রিয়াকে সহজতর করে। - সুপার বাষ্পের ব্যবহার তেলের উৎপাদন বৃদ্ধি করে এবং এটি তেল উত্তোলনের জন্য একটি কার্যকরী পদ্ধতি হিসেবে পরিচিত।
- অন্যান্য অপশন যেমন তেল অপসারণ, গর্তীরতা নির্ণয়, এবং সীমানা নির্ণয়ে সুপার বাষ্পের সরাসরি ব্যবহার নেই, তাই সঠিক উত্তর হলো সমুদ্রের তেল উত্তোলনে।
- যে তাপমাত্রায় কোন কঠিন পদার্থ তরলে পরিণত হয় তাকে ঐ পদার্থের গলনাঙ্ক বলে। - আর কোন কঠিন পদার্থ বিশুদ্ধ নাকি অবিশুদ্ধ তা গলনাঙ্কের মাধ্যমে নির্ণয় করা যায়। - কারণ প্রত্যেক বিশুদ্ধ কঠিন পদার্থের একটি নির্দিষ্ট গণনাঙ্ক থাকে।
- আলোকবর্ষ (Light Year) হলো একটি দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক। - এটি দ্বারা পৃথিবী ও নক্ষত্রদের মধ্যে এবং নক্ষত্রদের পরস্পরের মধ্যে দূরত্ব পরিমাপ করা হয়। - আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কি.মি. পথ অতিক্রম করে। - এই বেগে এক বছরে আলো যে পরিমাণ দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে এক আলোকবর্ষ বলে।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- 'রন্টজেন' (Röntgen) হলো এক ধরনের একক যা এক্স-রে এবং গামা রশ্মির তেজস্ক্রিয়তা মাপার জন্য ব্যবহৃত হয়। - এটি জার্মান পদার্থবিদ উইলহেল্ম কনরাড রন্টজেনের নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছে, যিনি এক্স-রে রশ্মির আবিষ্কারক। - রন্টজেন এককের মাধ্যমে এক্স-রে বা গামা রশ্মির বিকিরণ শক্তি বা তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ পরিমাপ করা হয়।
এছাড়া: - লেন্সের ক্ষমতা: এটি লেন্সের ফোকাল দৈর্ঘ্য বা অপটিক্যাল গুণগত ক্ষমতা পরিমাপের একক নয়। - তেজস্ক্রিয়তা: এটি সাধারণভাবে 'বেকেরেল' বা 'কিউরি' দিয়ে মাপা হয়। - দীপন ক্ষমতা: এটি আলো বা উজ্জ্বলতার পরিমাপের একক, যা 'ক্যান্ডেলা' দ্বারা মাপা হয়।
- লোহার ক্ষয়রোধ প্রক্রিয়াটি গ্যালভানাইজেশন (Galvanization) নামে পরিচিত। এই প্রক্রিয়ায় লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেওয়া হয়। - দস্তা লোহার চেয়ে বেশি ক্রিয়াশীল ধাতু। - দস্তা নিজে জারিত হয়ে লোহাকে সুরক্ষা দেয়। - ধাতু বা সংকর ধাতু যদি বাতাসের অক্সিজেন এবং পানির সংস্পর্শে না আসে তবে ধাতু ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না।এটা বিভিন্নভাবে করা যায়, যেমন- রঙ করা, ইলেকট্রোপ্লেটিং, গ্যালভানাইজিং ইত্যাদি। - গ্যালভানাইজেশন বা গ্যালভানিকরণ হলো মরিচা প্রতিরোধ করার জন্য ইস্পাত বা লোহাতে দস্তার প্রলেপ প্রয়োগ করার প্রক্রিয়া।
- হাওরের গেটওয়ে হিসেবে কিশোরগঞ্জকে উল্লেখ করা হয় কারণ এটি বাংলাদেশের বৃহত্তর হাওর অঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত। - কিশোরগঞ্জের ইটনা, মিঠামইন এবং অষ্টগ্রাম উপজেলাগুলো হাওর অঞ্চলের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত এবং এই এলাকাগুলোতে নির্মিত "অলওয়েদার সড়ক" হাওরের যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটিয়েছে। - এই সড়ক কিশোরগঞ্জকে সিলেটসহ অন্যান্য হাওর অঞ্চলের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে, যা পর্যটন, কৃষি এবং স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। - এছাড়া, রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের উদ্যোগে এই অঞ্চলের উন্নয়ন প্রকল্পগুলো কিশোরগঞ্জকে হাওরের প্রবেশদ্বার হিসেবে আরও সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে।
- আইএসবিএন (ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড বুক নাম্বার) বই ও প্রকাশনার সাথে জড়িত একটি অনন্য সংখ্যায়ন পদ্ধতি। - এটি মূলত বইয়ের সঠিক পরিচিতি নিশ্চিত করতে ব্যবহৃত হয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে বইয়ের বাণিজ্যিক লেনদেন ও সনাক্তকরণে সহায়তা করে। - ১৯৬৬ সালে যুক্তরাজ্যে এটি প্রবর্তিত হয় এবং ১৯৭০ সালে আন্তর্জাতিক মান সংস্থা (ISO) এটিকে স্বীকৃতি দেয়। - আইএসবিএন ১০ বা ১৩ ডিজিটের একটি সংখ্যা, যা বইয়ের প্রকাশক, দেশ, এবং নির্দিষ্ট বইয়ের তথ্য নির্দেশ করে। - বাংলাদেশে আইএসবিএন বরাদ্দের দায়িত্ব আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের উপর ন্যস্ত।
- 'সংগ্রাম তেল' চিত্রটি বিখ্যাত চিত্রশিল্পী এবং শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের আঁকা। - জয়নুল আবেদিন বাংলাদেশের আধুনিক শিল্পকলার পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত এবং তার চিত্রকর্মগুলোতে সামাজিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতা গভীরভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। - বিশেষত, তার চিত্রকর্মগুলোতে ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়ের সংগ্রামের চিত্র ফুটে ওঠে। - 'সংগ্রাম' চিত্রটি তার অন্যতম বিখ্যাত কাজ, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের চেতনা ও প্রতিরোধের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।
- মঙ্গল গ্রহের নতুন নাম হিসেবে "নিউ ওয়ার্ল্ড" প্রস্তাব করেছেন মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক। - তার মতে, মঙ্গল গ্রহে টেকসই মানববসতি গড়ে তোলা মানবজাতির ভবিষ্যৎ রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। - তিনি এই নামটি ১৪৯২ সালে আমেরিকা মহাদেশকে "নিউ ওয়ার্ল্ড" নামে ডাকার ঐতিহাসিক ধারণা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রস্তাব করেছেন। - ইলন মাস্ক মনে করেন, পৃথিবীর বাইরে মানবজাতির বিকল্প আশ্রয়স্থল হিসেবে মঙ্গলকে প্রস্তুত করা হলে এটি মানব সভ্যতার জন্য একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।
- বিশ্বের প্রথম গোয়েন্দা জাহাজের নাম হলো জাগরোস। - এটি ইরানের তৈরি একটি সিগন্যালস ইন্টেলিজেন্স (SIGINT) জাহাজ, যা ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে উন্মোচন করা হয়। - জাহাজটি উচ্চপ্রযুক্তির বৈদ্যুতিক সেন্সর, সাইবার নজরদারি এবং ইন্টারসেপ্টর প্রযুক্তি দ্বারা সজ্জিত, যা সাইবার হামলা প্রতিরোধ এবং গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনায় সক্ষম। - ইরানের নৌবাহিনীর কমান্ডার শাহরাম ইরানি এটিকে সাগর ও মহাসাগরে ইরানের "সদা জাগ্রত চোখ" হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
- মিশরের বর্তমান রাজধানীর নাম হলো কায়রো। - এটি আরবি শব্দ "আল-কাহিরা" থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ "বিজয়ী"। - কায়রো মিশরের বৃহত্তম শহর এবং এটি নীল নদের ব-দ্বীপের শীর্ষভাগে অবস্থিত। - শহরটি ১০ম শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটি মিশরের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। - যদিও মিশর একটি নতুন প্রশাসনিক রাজধানী নির্মাণ করছে, যা কায়রো থেকে ৪৫ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত, তবে এখনো কায়রোই মিশরের আনুষ্ঠানিক রাজধানী হিসেবে বিবেচিত।
- কার্টাগোনা প্রোটোকল হলো জাতিসংঘের জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক চুক্তি। - এর পূর্ণ নাম "Cartagena Protocol on Biosafety to the Convention on Biological Diversity"। - এটি ২০০০ সালের ২৯ জানুয়ারি কানাডার মন্ট্রিলে স্বাক্ষরিত হয় এবং ২০০৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর কার্যকর হয়। - এই প্রোটোকলের মূল উদ্দেশ্য হলো জীবপ্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা জীবের (Living Modified Organisms - LMOs) পরিবেশগত ঝুঁকি হ্রাস করা এবং জৈববৈচিত্র্য রক্ষা করা। - এটি জীবপ্রযুক্তি ও পরিবেশের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। - বাংলাদেশ এই প্রোটোকলে ২০০০ সালে স্বাক্ষর করে এবং ২০০৪ সালে অনুমোদন দেয়।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার সদরদপ্তরঃ - ইউরোপীয় অর্থনৈতিক কমিশন(ECE), - আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা(ILO), - বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা(WMO), - বিশ্ব বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ সংস্থা(WIPO), - বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(WHO), - বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা(WTO), - জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশন(UNHCR), - UNCTAD, - ইন্টার- পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন(IPU), - বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম(WEF), - বিশ্ব হার্ট ফাউন্ডেশন(WHF), প্রভৃতি।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।