ডাক অধিদপ্তর (ইন্সপেক্টর অব পোস্ট অফিসেস / সমমান)- ১৭.০৫.২০২৪ (70 টি প্রশ্ন )
3/6 = 0.5
2/7 = 0.285
5/21 = 0.238
1/3 = 0.33
১ম পদ = ১
২য় পদ = ১ + ২ = ৩
৩য় পদ = ৩ + ৩ = ৬
৪র্থ পদ = ৬ + ৪ = ১০
৫ম পদ = ১০ + ৫ = ১৫
৬ষ্ঠ পদ = ১৫ + ৬ = ২১
x, y ও z এর গড় 5
x, y ও z এর সমষ্টি = 5 × 3 = 15

x, y, z ও 9 এর সমষ্টি = 15 + 9 = 24
x, y, z ও 9 এর গড় = 24/4 = 6
১০০ টাকায় ১ বছরে আয় কমে = ৭% - ৫% = ২%
∴ ১০০ টাকায় ৫ বছরে আয় কমে = (৫ × ২) টাকা = ১০ টাকা

এখন,
১০ টাকা আয় কমে যখন মূলধন = ১০০ টাকা
∴ ১ টাকা আয় কমে যখন মূলধন = ১০০/১০ টাকা
∴ ৭০ টাকা আয় কমে যখন মূলধন = (১০০ × ৭০)/১০ টাকা
                                           = ৭০০ টাকা

∴ তার মূলধন = ৭০০ টাকা।
মনেকরি, 
সমান্তরাল বাহুদ্বয়ের মধ্যবর্তী দূরত্ব h = ? সে.মি.
ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল ২০ বর্গ সে.মি.
সমান্তরাল বাহুদ্বয়ের দৈর্ঘ্য ৩ সে.মি. ও ৭ সে.মি.

আমরা জানি,
ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল = 1/2 ×( সমান্তরাল বাহুদ্বয়ের যোগফল )× সমান্তরাল বাহুদ্বয়ের মধ্যবর্তী দুরত্ব
বা, ২০ = (১/২) × (৩ + ৭) × h
বা, ২০ = ১০ × h /২
বা, ২০ = ৫h
∴ h = ৪
মনে করি,
জিনিসের ক্রয়মূল্য = ১০০ টাকা।

১০% ক্ষতিতে, বিক্রয়মূল্য = (১০০-১০) টাকা = ৯০ টাকা।
এবং ৫% লাভে, বিক্রয়মূল্য = (১০০+৫) টাকা = ১০৫ টাকা।

সুতরাং বিক্রয়মূল্য বেশি = (১০৫-৯০) = ১৫ টাকা।

বিক্রয়মূল্য ১৫ টাকা বেশি হলে ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা
বিক্রয়মূল্য ১ টাকা বেশি হলে ক্রয়মূল্য ১০০/১৫ টাকা
বিক্রয়মূল্য ৪৫ টাকা বেশি হলে ক্রয়মূল্য ১০০ × ৪৫/১৫ টাকা
                                               = ৩০০ টাকা।
৫টি সংখ্যার গড় ৪০।
৫টি সংখ্যার সমষ্টি = ৪০ × ৫ = ২০০

২টি সংখ্যা গড় = ২১
২টি সংখ্যার সমষ্টি = ২১ × ২ = ৪২

৭টি সংখ্যার সমষ্টি = ২০০ + ৪২ = ২৪২
৭টি সংখ্যার গড় = ২৪২/৭ = ৩৪.৫৭
৭৫ মাইল যায় = ৬০ মিনিটে
∴ ১ মাইল যায় = ৬০/৭৫ মিনিটে
∴ ১০ মাইল যায় = (৬০ × ১০)/৭৫ মিনিটে
                    = ৮ মিনিটে

∴ ফিরে আসতে হবে (২০ - ৮) = ১২ মিনিটে

১২ মিনিটে আসবে ১০ মাইল
∴ ১ মিনিটে আসবে ১০/১২ মাইল
∴ ৬০ মিনিটে আসবে (১০ × ৬০)/১২ মাইল
                         = ৫০ মাইল

∴ ফিরে আসার সময় বেগ ৫০ মাইল/ঘণ্টা হবে।
log√216
= log√224
= log√2{(√2)2}4
= log√2(√2)8
= 8log√2(√2)
= 8 × 1
= 8

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন

মনেকরি, 
ABC একটি সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ।
উহার AB = AC, ∠ABC = ∠ACB
দেওয়া আছে, 
∠BAC = 50°

এখন, 
∠ABC + ∠ACB + ∠BAC = 180°
⇒ ∠ABC + ∠ABC + 50° = 180°
⇒  2∠ABC = 130°
⇒ ∠ABC = 65°

আবার, 
∠ABF + ∠ABC = 180°
⇒ ∠ABF + 65° = 180°
⇒ ∠ABF = 180° - 65°
⇒ ∠ABF = 115°
দেওয়া আছে,
বৃত্তের ক্ষেত্রফল 18π
আমরা জানি,
বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr2
 
প্রশ্নমতে, 
πr2 = 18π
r2 = 18
r = √18
  = 3√2

∴ বৃত্তের পরিসীমা = 2πr
                      = 2π(3√2)
                      = 6√2π
মনেকরি, 
সংখ্যাটি = ক

প্রশ্নমতে, 
ক এর ২০% এর ৮০% = ১২.৮
(ক এর ২০/১০০) এর ৮০/১০০ = ১২.৮
(ক/৫) এর (৪/৫) = ১২.৮
৪ক/২৫ = ১২.৮
৪ক = ১২.৮ × ২৫
৪ক = (১২.৮ × ২৫)/৪
ক = ৮০
x > y ...…..... (1)
z < 0 ............ (2)
(2) নং হতে, z অবশ্যই ঋণাত্মক সংখ্যা।
(1) নং কে z দ্বারা গুন করলে, xz < yz
আমরা জানি,
ঘড়ির কাঁটার সম্পুর্ণ ঘন্টা = ১২ ঘণ্টা
                               = ১২ × ৬০ মিনিট
                               = ৭২০ মিনিট সময় হারালে ঘড়িটি পুনরায় সঠিক সময় নির্দেশ করবে।

এখন,
১০ মিনিট সময় হারায় ১ দিনে
∴ ৭২০ মিনিট সময় হারায় ৭২০/১০ দিনে
                              = ৭২ দিনে
- https এর s দিয়ে secured বোঝায়। 

- https এর সম্পূর্ণ রুপ হল Hyper Text Transfer Protocol Secure.
- আমরা কোন ওয়েব ব্রাউজার ওপেন করে যখন কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করি তখন চোখের সামনে ওই ওয়েবসাইটের যা যা তথ্য দেখি তার সবই মূলত Hyper Text.
- সকল ওয়েবসাইটই কোন না কোন সার্ভারে হোস্ট করা থাকে। আর ঐসব ওয়েবসাইটকে আমরা ব্রাউজারের মাধ্যমে দেখে থাকি। তার মানে ওয়েবসাইটকে তার সার্ভার থেকে Transfer হয়ে ব্রাউজারে আসতে হচ্ছে।
- যখন Hyper Text গুলো ওয়েব সার্ভার থেকে আমাদের ব্যবহ্নত ডিভাইসের ব্রাউজারে আসে তখন মাঝখানে অনেক কম্পিউটার সিস্টেম হয়ে আসতে হয়।
- এক্ষেত্রে কিছু নিয়মনীতি মেনে আসতে হয়। যাকে আমরা Protocol বলি।
- সার্ভার থেকে যখন তথ্যগুলো আমাদের ব্রাউজারে আসে তখন সেগুলো আসলে এনক্রিপটেড অবস্থায় থাকে। এরপর আমাদের ব্রাউজারে এসে সেগুলো আবার ডিক্রিপ্ট হয় যার ফলে আমরা মূল তথ্যগুলো দেখতে পাই।
- এটিই হল Secure ব্যবস্থা।
- আবার যখন কোন ব্যবহারকারী https প্রটোকল যুক্ত কোন ওয়েবসাইটে এসে তার কোন তথ্য দেয় (যেমন ধরুন ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড, ফোন নাম্বার ইত্যাদি) তখন সেটি এনক্রিপ্টেড হয়ে যায়।
- এই এনক্রিপ্টেড তথ্যই বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম হয়ে সার্ভারে গিয়ে জমা হয়।
- যদি এনক্রিপ্টেড না থাকতো তাহলে তথ্যগুলো যেসব কম্পিউটার সিস্টেম হয়ে সার্ভারে গিয়ে জমা হচ্ছে ওসব কম্পিউটার সিস্টেমে ওঁত পেতে থাকা হ্যাকাররা সমস্ত তথ্য পেয়ে যেত।
- সার্ভারে তথ্যগুলো পৌঁছার পর আবার ডিক্রিপ্ট হয়ে যায়। ফলে মূল তথ্য সার্ভারে গিয়ে নিরাপদে জমা হয়।
- PayPal হল একটি Online Money Transfer Service (অনলাইন অর্থ স্থানান্তর সেবা)।
- এটি একটি ডিজিটাল পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম, যা ব্যবহারকারীদের ইন্টারনেটের মাধ্যমে সহজে অর্থ লেনদেন করতে সহায়তা করে।
- PayPal ব্যবহারকারীরা তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা ক্রেডিট কার্ডের সঙ্গে PayPal অ্যাকাউন্ট সংযোগ করে পণ্য কেনা, সেবা প্রদানের জন্য অর্থ প্রদান, বা এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে অর্থ স্থানান্তর করতে পারেন।
- এটি দ্রুত, নিরাপদ এবং ব্যবহারকারীদের জন্য সহজ পদ্ধতি প্রদান করে, যা এটিকে অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের চেয়ে আলাদা করে তোলে।

- এর সদর দপ্তর: PayPal-এর সদর দপ্তর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের San Jose শহরে অবস্থিত।
- প্রতিষ্ঠিত: PayPal প্রতিষ্ঠিত হয় 1998 সালে। এটি মূলত "Confinity" নামে শুরু হয়েছিল এবং পরে 2001 সালে এর নাম পরিবর্তন করে PayPal রাখা হয়।
- বর্তমানে PayPal বিশ্বের 200+ দেশে তাদের সেবা প্রদান করে।
- PayPal প্ল্যাটফর্মে 25টিরও বেশি মুদ্রা (currencies) ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে মার্কিন ডলার (USD), ইউরো (EUR), পাউন্ড (GBP) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য মুদ্রা।
- ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটারের একটি নির্দিষ্ট ঠিকানা থাকে, এ ঠিকানাকে IP Address বলে।
- Domain Name System এমন একটি System যা Domain Name কে IP Address এবং IP Address-কে Domain Name System-এ রূপান্তরিত করে।
- যার মাধ্যমে ব্যবহারকারী খুব সহজে নির্দিষ্ট Domain Access করতে পারে।
- নির্দিষ্ট Domain ইন্টারনেট সার্চ করার সাথে সাথে DNS সেটিকে নির্দিষ্ট IP Address-এ পয়েন্ট করে।
- Google এর Domain Name System-এ দুটি প্রাথমিক IP Address আছে।
- IPv4-এ Google DNS Server হলো 8. 8. 8. 8 এবং 8. 8. 4.4.
- বাইনারি থেকে দশমিক সংখ্যায় রূপান্তর করার সময় প্রত্যেক অংককে ২ দ্বারা গুণ করতে হবে। 
- গুণ করার সময় স্থানীয় মান অনুযায়ী ২ এর ঘাত ০ হতে বাড়াতে হবে। 

এখানে, 
(1101)2 এর দশমিক সংখ্যা হলো- 
= 1 × 23 + 1 × 22 + 0 × 21 + 1 × 2
= 8 + 4 + 0 + 1 
= 13 

- ফসফরাসের দুটি প্রধান রূপভেদ হলো লোহিত ফসফরাস ও শ্বেত ফসফরাস।

- লোহিত ফসফরাস স্থিতিশীল ও নিরাপদ, যা দিয়াশলাইয়ের কাঠির মাথায় ব্যবহার করা হয়।
- ঘর্ষণের ফলে উৎপন্ন তাপে এটি শ্বেত ফসফরাসে রূপান্তরিত হয়, যা দ্রুত জ্বলে ওঠে।

- শ্বেত ফসফরাস অত্যন্ত সক্রিয় ও বিপজ্জনক, এবং এর গন্ধ রসুনের মতো।

- দিয়াশলাইয়ের বাক্সে লোহিত ফসফরাস ও কাঁচচূর্ণের মিশ্রণ থাকে, যা ঘর্ষণে তাপ উৎপন্ন করে আগুন তৈরি করে।
- ফসফরাস পেন্টাক্সাইড (P₂O₅) একটি নিরুদক পদার্থ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা আর্দ্রতা শোষণ করে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
♦ রক্ত সোপান - রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস, গাজীপুর।

আরও কিছু স্মৃতিস্তম্ভ- 
♦ মুক্তবাংলা ➟ রশিদ আহমেদ ➟ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
♦ সোনার বাংলা ➟ শ্যামল চৌধুরি ➟ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
♦ জয় বাংলা ➟ হামিদুজ্জামান খান ➟ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
♦ অদম্য বাংলা ➟ গোপাল চন্দ্র পাল ➟ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
♦ দুর্বার বাংলা ➟ খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
♦ দূরন্ত ➟ সুলতানুল ইসলাম ➟ শিশু একাডেমী, ঢাকা
♦ জাগ্রত চৌরঙ্গী ➟ আব্দুর রাজ্জাক ➟ জয়দেবপুর
♦ জাগ্রত বাঙালী ➟ রফিকুল ইসলাম শাহীন ➟ যশোর
♦ মিশুক ➟ মোস্তাফা মনোয়ার ➟ জাতীয় শিশু পার্কের সামনে
♦ কিংবদন্তী ➟ হামিদুজ্জামান খান ➟ মিরপুর, ঢাকা
♦ সংগ্রাম ➟ জয়নুল আবেদিন ➟ সোনারগাঁও, নারায়ণগঞ্জ
♦ অঙ্গীকার ➟ আব্দুল্লাহ খালেদ ➟ সাভার
♦ রক্তধারা ➟ চঞ্চল কর্মকার ➟ চাঁদপুর
♦ শপথ ➟ স্বপন আচার্য ➟ চাঁদপুর
♦ প্রত্যাশা ➟ মৃণাল হক ➟ ঢাকা
♦ বলাকা ➟ মৃণাল হক ➟ মতিঝিল।
- চাণক্য ছিলেন প্রাচীন ভারতের একজন প্রভাবশালী পণ্ডিত, রাজনীতিবিদ এবং অর্থনীতিবিদ।
- তিনি চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।
- চাণক্যের ছদ্মনাম ছিল কৌটিল্য। এছাড়াও, তাঁকে বিষ্ণুগুপ্ত নামেও ডাকা হতো।

- চাণক্যের মূল ভূমিকা ছিল চন্দ্রগুপ্তকে ক্ষমতায় বসানো এবং মৌর্য সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করা।
- তিনি অর্থশাস্ত্র নামে একটি বিখ্যাত গ্রন্থ রচনা করেন, যেখানে রাজনীতি, অর্থনীতি এবং সামরিক কৌশল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
- চাণক্য চন্দ্রগুপ্তের নেতৃত্বে মৌর্য সাম্রাজ্যকে ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী করতে বড় ভূমিকা পালন করেন।

- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ছিলেন মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা মৌর্য বংশের প্রথম সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
- খ্রিস্টপূর্ব ৩২১ অব্দে তিনি প্রাচীন ভারতে সর্বপ্রথম সর্বভারতীয় ঐক্য রাষ্ট্র স্থাপন করার মাধ্যমে ২৯৮ খ্রিস্টপূর্ব পর্যন্ত রাজত্ব করেন।
- এছাড়াও মৌর্য সাম্রাজ্যের তৃতীয় ও শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন সম্রাট অশোক এবং সর্বশেষ মৌর্য সম্রাট ছিলেন বৃহদ্রথ।
- ১৯৭১ সালের গণহত্যা-নির্যাতনের নিদর্শন সংরক্ষণ, বধ্যভূমি ও গণকবর সংক্রান্ত তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা, গণকবর ও বধ্যভূমি চিহ্নিত করা এবং গবেষণার জন্য খুলনায় গণহত্যা জাদুঘর স্থাপন করা হয়।
- এ জাদুঘরের নাম ‘১৯৭১ : গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর'।
- এ জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে একাত্তরের গণহত্যা ও নির্যাতনের বহু নিদর্শন, ছবি ও নথিপত্র।
- এটি দেশের একমাত্র গণহত্যা জাদুঘর, যার যাত্রা শুরু হয় ১৭ মে, ২০১৪ সালে।
- এ জাদুঘরের প্রাঙ্গনে চুকনগর বধ্যভূমি অবস্থিত।
- ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক ছিলেন - রামরাম বসু।

• ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ:
- লর্ড ওয়েলেসলী ১৮০০ সালে কলকাতায় ফোর্ট উইলিয়ম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।
- ১৮০১ সালে এই কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হয়।
- ১৮০১ সালের মে মাসে উইলিয়াম কেরী ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক নিযুক্ত হন।
- পরবর্তীতে ১৮০৫ সালের মধ্যে কলেজে মোট ১২টি অনুষদ খোলা হয়।
- এই কলেজে রামরাম বসু, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার, রাজীব লোচন মুখোপাধ্যায়, তারিণীচরণ মিত্র, চণ্ডীচরণ মুন্‌শি, হরপ্রসাদ রায় ও গোলকনাথ শর্মা প্রমুখ পণ্ডিত শিক্ষকতা করেছিলেন।
- হিউয়েন-সাঙ যখন নালন্দায় ছিলেন তখন বাঙালি বৌদ্ধভিক্ষুক শিলভদ্র ছিলেন একজন শিক্ষক।
- শিলভদ্র ছিলেন সর্বপ্রথম বাঙালি বৌদ্ধ শিক্ষক যিনি বাংলার বাইরে এইরুপ দুর্লভ সম্মান অর্জন করেন।
- হিউয়েন-সাঙ ছিলেন শিলভদ্র এর ছাত্র

- হিউয়েন সাঙ একজন বিখ্যাত চীনা বৌদ্ধ তীর্থযাত্রী।
- তিনি ৬২৯ খ্রিস্টাব্দে ভারতের উদ্দেশ্যে চীন থেকে যাত্রা শুরু করেন।
- ভারতে তিনি প্রায় পনের বছর অতিবাহিত করেন। এর অনেকটা সময় তিনি বিহারে অবস্থিত প্রাচীন ভারতের বিখ্যাত বৌদ্ধ শিক্ষাকেন্দ্র নালন্দা মহাবিহারে অতিবাহিত করেন।
- ৬৪৫ খ্রিস্টাব্দে হিউয়েন সাঙ চীনে ফিরে যান।
- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুকে রাষ্ট্রপতি করে মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় এবং ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহণ করে।
- এ সরকারের অর্থনীতি বিষয়ক ও পরিকল্পনা বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ।
- অর্থ, বাণিজ্য, শিল্প ও যোগাযোগ মন্ত্রী ছিলেন ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী।
- উপ-রাষ্ট্রপতি (বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি) ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
- স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী ছিলেন এ. এইচ. এম কামারুজ্জামান
- ভূমিকম্প হলো ভূ-পৃষ্ঠে আকস্মিক ও অস্থায়ী কম্পন যা পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই সংঘটিত হয়। এর ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে, যার মধ্যে নদীর গতিপথ পরিবর্তনও অন্তর্ভুক্ত।
- ১৭৮৭ সালের আসামের ভূমিকম্পের ফলে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তলদেশ কিছুটা উঁচু হয়ে যায়, ফলে তার গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে যমুনা নদী দিয়ে প্রবাহিত হতে শুরু করে।
- ১৯৫০ সালের আসামের ভূমিকম্প হয় এই ভূমিকম্পের ফলে ধনশ্রী নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে যায়।
- ভূমিকম্পের ফলে নদীর গতিপথ পরিবর্তন একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
- প্রাচীন বাংলার ইতিহাসে পাল রাজবংশ দীর্ঘকাল শাসন করেছে।
- সুশাসন, জনকল্যাণ, ধর্মীয় সহিষ্ণুতা এবং উন্নত জীবনবোধের প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে পাল রাজবংশ ছিল প্রথম।
- পাল রাজারা অষ্টম শতকের মাঝামাঝি থেকে প্রায় চারশত বছর বাংলা ও বিহার অঞ্চলে রাজত্ব করেছেন।
- গোপাল নামক একজন উচ্চবর্গীয় ব্যক্তি নৈরাজ্য ও চরম অরাজকতার হাত থেকে বাংলাকে রক্ষা করে এই রাজবংশের প্রতিষ্ঠা করেন।
- ধর্মপাল, দেবপাল, এবং মহিপালসহ অনেক পাল রাজা বাংলা শাসন করেছেন।
- পাল যুগের নিদর্শন হিসেবে তালপাতার পুঁথিচিত্র উল্লেখযোগ্য।
- তালপাতার উপর চিত্রসম্বলিত বৌদ্ধ গ্রন্থ অষ্টসাহস্রিকা-প্রজ্ঞাপারমিতা পান্ডুলিপির বারোটি রঙ্গিন চিত্র বঙ্গীয় চিত্রকলার প্রাচীনতম নিদর্শন হিসেবে পরিচিত।
- বর্তমানে এই দুর্লভ পান্ডুলিপিটি কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটিতে সংরক্ষিত আছে।
- বান্দা আচেহ ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর।
- এটি বিশেষ স্বায়ত্তশাসিত মর্যাদা প্রাপ্ত প্রদেশ।
- এটি সুমাত্রা দ্বীপে অবস্থিত এবং এর উচ্চতা 35 মিটার।
- শহরটি 61.36 বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে অবস্থিত।
- কর্কটীয় ও মকরীয় উচ্চচাপ বলয় থেকে মেরুবৃত্ত নিম্নচাপ বলয়ের দিকে প্রবাহিত বায়ুকে পশ্চিমা বায়ু বলে।
- উত্তর গোলার্ধে এটি দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে প্রবাহিত হয়।
- পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে জলভাগের পরিমাণ বেশি বলে পশ্চিমা বায়ু প্রবলবেগে এ অঞ্চলে প্রবাহিত হয়।
- এই বায়ুপ্রবাহকে প্রবল পশ্চিমা বায়ু (Brave west winds) বলে।
- ৪০ - ৪৭ দক্ষিণ অক্ষাংশ পর্যন্ত পশ্চিমা বায়ু সমুদ্রের উপর দিয়ে বাধাহীন গর্জন করতে করতে প্রবাহিত হয়।
- এ অঞ্চলকে গর্জনশীল চল্লিশ (Roaring forties) বলে।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- বাংলার প্রাচীন বয়নশিল্পের উল্লেখ: "কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র" গ্রন্থে বাংলার প্রাচীন বয়নশিল্পের আলোচনা রয়েছে।
- অর্থশাস্ত্র হল প্রাচীন ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাস্ত্রগ্রন্থ, যা রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি এবং সামরিক কৌশল নিয়ে লেখা হয়েছে।
- এই গ্রন্থে বাংলার বিভিন্ন শিল্প, বিশেষ করে বয়নশিল্পের বৈশিষ্ট্য ও তার প্রভাব সম্পর্কে উল্লেখ আছে।

অন্যদিকে, 
রামচরিত:
- এটি সন্ধ্যাকর নন্দী রচিত একটি সংস্কৃত কাব্যগ্রন্থ।
- গ্রন্থটির বিশেষত্ব হল, এটি ১১ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে ১২ শতকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত বাংলার সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিস্থিতির ওপর আলোকপাত করে।
- রামচরিত হল বরেন্দ্রের (উত্তর বাংলা) একমাত্র কবির রচিত সংস্কৃত গ্রন্থ, যার মূল বিষয়বস্তু সমকালীন ঐতিহাসিক ঘটনা। তাই এটি পরবর্তী পালযুগের ইতিহাসের নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে গণ্য হয়।

আর্য শ্রীমূলকল্প:
- এটি একটি বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ, যা প্রধানত ধর্মীয় আচার-বিধি এবং সম্পর্কিত বিষয়বস্তুর ওপর আলোচনা করে।

চর্যাপদ:
- বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম গ্রন্থ চর্যাপদ।
- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজ দরবারের গ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন।
- ১৯১৬ সালে, হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর সম্পাদনায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে "হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা" নামে চর্যাপদসহ আরও তিনটি পুঁথি একত্রে প্রকাশিত হয়।
- চর্যাপদে মোট পদ সংখ্যা ৪৬টি, যা মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
- মুনিদত্ত চর্যাপদের ব্যাখ্যা সংস্কৃত ভাষায় করেছেন।
সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0