জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (পিএসসি) সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা 19.06.2015 (94 টি প্রশ্ন )

   log381

= log334

= 4* log33

= 4*1 = 4

 
 

8:12=16:x

=> 8/12 = 16/x

=> x = 16X12/8=24

 

প্রথমত,

a1 + (n - 1)*d= an [n = মোট সংখ্যা]

                            [d = পরপর দুইটি সংখ্যার পার্থক্য = 4 - 1 = 3]

অর্থাৎ,

1 + (n - 1)*3 = 73

or, (n - 1)*3 = 73 - 1

or, (n - 1) = 72/3

or, n = 24 +1 = 25

এখন,

সমষ্টি, Sn= n*(a1 + an)/2

             = 25* (1 + 73)/2

             = 925


 

n সংখ্যক সদস্য সংখ্যা নিয়ে গঠিত সেটের উপসেট হতে পারে = 2n

সুতরাং,

3 সংখ্যক সদস্য সংখ্যা নিয়ে গঠিত সেটের উপসেট হতে পারে = 23

= 8

 

 

১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে বিরোধী দলসমূহের একটি জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।এ সম্মেলনেই শেখ মুজিব তার ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবী পেশ করেন যাতে পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্ত্বশাসনের পরিপূর্ণ রূপরেখা উল্লেখিত হয়েছিল। শেখ মুজিব এই দাবীকে "আমাদের বাঁচার দাবী" শিরোনামে প্রচার করেছিলেন। এই দাবীর মূল বিষয় ছিল একটি দুর্বল কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে পরিচালিত পাকিস্তানী ফেডারেশনে পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ণ স্বায়ত্ত্বশাসন। এই দাবী সম্মেলনের উদ্যোক্তারা প্রত্যাখান করেন এবং শেখ মুজিবকে বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে চিহ্নিত করেন। এ কারণে তিনি উক্ত সম্মেলন বর্জন করে পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে আসেন। মার্চ মাসের এক তারিখে শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এই নির্বাচনের পর তিনি ছয় দফার পক্ষে সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে দেশব্যাপী অভিযান পরিচালনা করেন। প্রায় পুরো দেশই ভ্রমণ করেন। এই ভ্রমণের সময় তিনি সিলেট, ময়মনসিংহ এবং ঢাকায় বেশ কয়েকবার পুলিশের হাতে বন্দী হন। বছরের প্রথম চতুর্থাংশেই তাকে আটবার আটক করা হয়েছিল। এই বছরের মে ৮ তারিখে নারায়ণগঞ্জে পাট কারখানার শ্রমিকদের এক র‌্যালিতে অংশগ্রহণের জ 

১৯৭১ এর ২৫ মার্চ মধ্য রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চলাইটের মাধ্যমে ঢাকা শহরের কয়েক হাজার নিরস্ত্র বাঙালি নিধন করে এবং একই সাথে শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারের পূর্বে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা এবং একটি সংক্ষিপ্ত বার্তা প্রদান করে যান। বার্তাটি ঢাকা ইপিআর ওয়ারলেস স্টেশান থেকে সিলিমপুর ওয়ারলেস স্টেশানের ইঞ্জিনিয়ার গোলাম রব্বানী ডাকুয়ার হাত দিয়ে চট্টগ্রামে পৌঁছে ২৫ শে মার্চ মধ্যরাতেই। তার পরেই পাকিস্তানীরা ইপিআর ওয়ারলেস ধ্বংস করে দেয়। বিস্তারিত বিবরণ লেখা আছে সাহিত্যিক মাহবুব উল আলমের "বাঙ্গালীর মুক্তিযুদ্ধের ইতিবৃত্ত" বইটিতে। ভোর হবার আগেই বার্তাটির শত শত কপি তৈরী হয়ে যায় একটা সাইক্লোষ্টাইল মেশিনের সাহায্যে। চট্টগ্রামের অনেক জায়গায় মধ্য রাত থেকেই মাইকে বার্তাটি প্রচার করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে ২৬ মার্চ দুপুর বেলা চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নান চট্টগ্রামের কালুরঘাট ট্রান্সমিশান কেন্দ্র হতে প্রথমবারের মত স্বাধীনতার ঘোষণা হিসেবে বঙ্গবন্ধুর ঐ বার্তা পাঠ করেন।
 

১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বাঙালিদের বিজয় লাভের মাধ্যমে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের ২৪ মে তারিখে ভারত সরকারের অনুমতিক্রমে কবি নজরুলকে সপরিবারে বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয়। বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান এক্ষেত্রে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কবির বাকি জীবন বাংলাদেশেই কাটে। বাংলা সাহিত্য এবং সংস্কৃতিতে তার বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দের ৯ ডিসেম্বর তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমাবর্তনে তাকে এই উপাধি প্রদান করা হয়। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ সরকার কবিকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করে। একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারিতে তাকে একুশে পদকে ভূষিত করা হয়। একুশে পদক বাংলাদেশের সবচেয়ে সম্মানসূচক পদক হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে।

 

 

আবিষ্কৃত পুঁথিটিতে ৫০টি চর্যায় মোট ২৪ জন সিদ্ধাচার্যের নাম পাওয়া যায়। এঁরা হলেন: লুই, কুক্কুরী, বিরুআ, গুণ্ডরী, চাটিল, ভুসুকু, কাহ্ন, কাম্বলাম্বর, ডোম্বী, শান্তি, মহিত্তা, বীণা, সরহ, শবর, আজদেব, ঢেণ্ঢণ, দারিক, ভাদে, তাড়ক, কঙ্কণ, জঅনন্দি, ধাম, তান্তী পা, লাড়ীডোম্বী। এঁদের মধ্যে লাড়ীডোম্বীর পদটি পাওয়া যায়নি। ২৪, ২৫ ও ৪৮ সংখ্যক পদগুলি হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিতে না থাকলেও ডক্টর প্রবোধচন্দ্র বাগচী আবিষ্কৃত তিব্বতি অনুবাদে এগুলির রচয়িতার নাম উল্লিখিত হয়েছে যথাক্রমে কাহ্ন, তান্তী পা ও কুক্কুরী।[১১] এই নামগুলির অধিকাংশই তাঁদের ছদ্মনাম এবং ভনিতার শেষে তাঁরা নামের সঙ্গে 'পা' (<পদ) শব্দটি সম্ভ্রমবাচক অর্থে ব্যবহার করতেন। সাধারণভাবে লুইপাদকেই আদি সিদ্ধাচার্য মনে করা হয়। তাঞ্জর বর্ণনা অনুযায়ী তিনি ছিলেন বাঙালি। তিনি মগধের বাসিন্দা ছিলেন ও রাঢ় ও ময়ূরভঞ্জে আজও তাঁর নাম শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করা হয়। চর্যার টীকায় তাঁর অন্য নাম লূয়ীপাদ বা লূয়ীচরণ। ১ ও ২৯ সংখ্যক পদদুটি তাঁর রচিত।

 

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
 

শাহ মুহম্মদ সগীর আনুমানিক ১৪-১৫ শতকের কবি। মুসলিম কবিদের মধ্যে তিনিই প্রাচীনতম। তিনি গৌড়ের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের রাজত্বকালে (১৩৮৯-১৪১১ খ্রিস্টাব্দে) ইউসুফ-জোলেখা কাব্য রচনা করেন। তাঁর কাব্যে ধর্মীয় পটভুমি থাকলেও তা হয়ে উঠেছে মানবিক প্রেমোপাখ্যান।

 

 

ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ বা কলেজ অফ ফোর্ট উইলিয়াম ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর-জেনারেল লর্ড ওয়েলেসলি প্রতিষ্ঠিত একটি প্রাচ্যবিদ্যা শিক্ষাকেন্দ্র। ১৮০০ সালের ১০ জুলাই কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম চত্বরে এই কলেজ স্থাপিত হয়। এই প্রতিষ্ঠানে সহস্রাধিক সংস্কৃত, আরবি, ফার্সি, বাংলা, হিন্দি ও উর্দু ইংরেজিতে অনূদিত হয়।

 

 

তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা ছিল ব্রাহ্মসমাজের তত্ত্ববোধিনী সভার মুখপত্র।ব্রাহ্মধর্মের প্রচার এবং তত্ত্ববোধিনী সভার সভ্যদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষার উদ্দেশ্যে ১৮৪৩ সালের ১৬ আগস্ট (১ ভাদ্র, ১৭৬৫ শক) অক্ষয়কুমার দত্তের সম্পাদনায় তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়।

 

 

3(mx-1) = 3a(mx-2) 

Or, 3(mx-1)/ 3 = a(mx-2)

Or, 3(mx-1-1) = a(mx-2)

Or, 3(mx-2) = a(mx-2)

Or, (3/a) (mx-2) = 1

Or, (3/a) (mx-2) = (3/a)0

অর্থাৎ, (mx-2)= 0

(mx-2)= 0

Or, mx = 2

Or, x = 2/m

 


- সিসমোগ্রাফ - ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র।
- ব্যারােমিটার - বায়ুমন্ডলের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র।
- সেক্সট্যান্ট - সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের কৌণিক উন্নতি পরিমাপক যন্ত্র।
- ম্যানােমিটার - গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র।
- ফ্যাদোমিটার - সমুদ্রের গভীরতা নির্ণায়ক যন্ত্র।
- ক্রোনােমিটার - সমুদ্রের দ্রাঘিমা নির্ণয়ের যন্ত্র বা সূক্ষ্মভাবে সময় পরিমাপ করার যন্ত্র।
- জাইরাে কম্পাস - জাহাজের দিক নির্ণয়ের যন্ত্র।
- এনিমোমিটার - বাতাসের গতিবেগ ও শক্তি পরিমাপক যন্ত্র।




-মানবদেহের সর্ববৃহৎ অঙ্গ ত্বক।
-ত্বক হচ্ছে মেরুদন্ডী প্রাণীর বহিরাঙ্গিক একটি অংশ যা প্রকৃতপক্ষে একটি নরম আবরণ এবং দেহকে আবৃত করে রাখে।
-এটি প্রাণিদের ভিতরের অংশগুলোকে রক্ষা করে।
-স্তন্যপায়ীদের ত্বকে লোম বা ছোট চুল থাকে।
-ত্বক পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সাথে সংযোগ স্থাপন করে এবং বাহ্যিক প্রভাবের বিরুদ্ধে এটি দেহের প্রাথমিক রক্ষক। 
- পঞ্চইন্দ্রিয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংবেদী অঙ্গ হলো ত্বক।
- যকৃত হলো মানবদেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
- সূর্যোদয়ের দেশ :  জাপান
- নিশীথ সূর্যের দেশ / ধীবরের দেশ : নরওয়ে 
- ল্যান্ড অব মার্বেল/মার্বেলের দেশ : ইতালি
- হাজার হ্রদের দেশ : ফিনল্যান্ড
- ম্যাপল পাতার দেশ : কানাডা
- দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন : নিউজিল্যান্ড
- IMF এর পূর্ণরূপ — International Monetary Fund.
- এটি প্রতিষ্ঠা করা হয় ১৯৪৪ সালের ১-২২ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যাম্পশায়ারের ব্রেটন উডসের মাউস ওয়াশিংটন হোটেলে অনুষ্ঠিত ৪৫টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে গৃহীত চুক্তির মাধ্যেমে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় ২৭ ডিসেম্বর ১৯৪৫।
- এর কার্যক্রম শুরু করে ১ মার্চ ১৯৪৭
- জাতিসংঘের বিশেষ সংস্থার মর্যাদা লাভ করে – ১৫ নভেম্বর ১৯৪৭।
- সদর দপ্তর অবস্থিত— ওয়াশিংটন ডিসি, যুক্তরাষ্ট্র।
- বর্তমান সদস্য ১৯০টি। ১৯০ তম সদস্য দেশ – Andorra,
- বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা।
- বাংলাদেশ ১৯৭২ সালে IMF এর সদস্যপদ লাভ করে।
- IMF এর প্রধান কাজ হলো আন্তর্জাতিক মুদ্রা ব্যবস্থার স্থিতিশীলতা রক্ষা করা।
- দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশ সমূহের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও সহযোগিতা করার লক্ষ্যে ৮ ডিসেম্বর, ১৯৮৫ সালে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়।
- এর বর্তমান সদস্য ৮ (ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ভুটান, নেপাল, মালদ্বীপ ও শ্রীলংকা)।
- সংস্থাটির সদর দপ্তর নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে অবস্থিত।
- সার্কের শীর্ষ সম্মেলন সাধারণত বাৎসরিক ভিত্তিতে নির্ধারিত এবং পররাষ্ট্র সচিবদের সভা দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয়।
- ১৯৮৫ সালের ৭-৮ ডিসেম্বর সার্কের প্রথম শীর্ষ সম্মেলন বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়।
- এছাড়াও ১০-১১ এপ্রিল, ১৯৯৩ সালে ৭ম এবং ১২-১৩ নভেম্বর, ২০০৫ সালে ১৩তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়।
 
এর উদ্দেশ্যগুলো হলো-
ক) দক্ষিণ এশিয়ার জনগণের কল্যাণ ত্বরান্বিত করা
খ) অঞ্চলে নিরাপত্তার পরিবেশ উন্নত করা
গ) অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সাংস্কৃতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা






গম্ভীরা বৃহত্তর রাহশাহী অঞ্চলের গান। গম্ভীরা গানের উৎপত্তি পশ্চিমবঙ্গের মালদহে। গম্ভীরা চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী অঞ্চলের লোকসঙ্গীত। মূখ্য চরিত্র- নানা-নাতী। এই গানে সমসাময়িক সমস্যা ও তার সমাধান বলে দেয়া হয়

বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের গান/নাচ:
-ভাটিয়ালি: ময়মনসিংহ।
-জারি: ঢাকা, ময়মনসিংহ।
-চটকা: রংপুর।
-মনিপুরী: সিলেট।
-ভাওয়াইয়া: রংপুর।
-গাজীর গীত: রংপুর।
-ভান্ডারী: চট্টগ্রাম।

ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।

লগইন করুন
✬ বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি -- পার্বত্য চট্টগ্রামের বনভূমি
✬ বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভুমি -- সুন্দরবন। (একক হিসেবে বৃহত্তম)
✬ বাংলাদেশের তৃতীয় বনাঞ্চল -- মধুপুর জঙ্গল।
✬ সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ কোনটি -- সুন্দরী। তাছাড়া, গেওয়া, গরান,ধুন্দল। ।
✬ যে কাঠ থেকে বাক্স ও দিয়াশলাইয়ের কাঠি প্রস্তুত হয় -- গেওয়া।
✬ ধুন্দল গাছের কাঠ থেকে প্রস্তুত করা হয় -- পেন্সিল।
✬ যে গাছের ছাল থেকে রং প্রস্তুত করা হয় -- গরান।
✬ যে জাতীয় গাছ সবচেয়ে বেশী বৃদ্ধি পায় -- বাঁশ জাতীয় গাছ।
✬ ভাওয়াল বনাঞ্চল অবস্থিত -- গাজীপুর জেলায়।
✬ মধুপুর বনাঞ্চলের প্রধান বৃক্ষ -- শাল বা গজারী।
✬ যে গাছকে সুর্যের কন্যা বলা হয় -- তুলা গাছকে।
✬ দেশের যে বনাঞ্চলকে চিরহরিৎ বন বলা হয় -- পার্বত্য বনাঞ্চল।
✬ বরেন্দ্র ভুমিতে যে গাছ সবচেয়ে বেশি -- শাল গাছ।
✬ একক হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভুমি -- সুন্দরবন।
✬ বাংলাদেশের জাতীয় বননীতি প্রনীত হয় -- ১৯৭৯ সালে।

সঠিক উত্তর: 0 | ভুল উত্তর: 0