ট্রান্সফরমারের ক্ষমতা কিলোওয়াট (KW) এর পরিবর্তে কিলো ভোল্ট-অ্যাম্পিয়ার (KVA) এ প্রকাশ করা হয় কারণ ট্রান্সফরমারের মোট ক্ষমতা তার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত ভোল্টেজ এবং কারেন্টের গুণফলের ওপর নির্ভর করে। ট্রান্সফরমার তৈরির সময় নির্মাতারা জানেন না যে এতে কোন ধরণের লোড সংযুক্ত করা হবে। লোডের ভিন্নতার কারণে পাওয়ার ফ্যাক্টরও পরিবর্তিত হয়। কিলোওয়াট (KW) হলো প্রকৃত ক্ষমতা, যা পাওয়ার ফ্যাক্টরের ওপর নির্ভরশীল। যেহেতু পাওয়ার ফ্যাক্টর অজানা থাকে, তাই ট্রান্সফরমারের ক্ষমতা আপাত ক্ষমতা বা অ্যাপারেন্ট পাওয়ার (Apparent Power) অর্থাৎ KVA-তে প্রকাশ করা হয়, যা পাওয়ার ফ্যাক্টরের ওপর নির্ভরশীল নয়।
- রেটিনা হলো চোখের সবচেয়ে ভেতরের স্তর এবং এটিই একমাত্র আলোকসংবেদী অংশ। - এটি ক্যামেরার ফিল্মের মতো কাজ করে। - যখন আলোকরশ্মি চোখের লেন্সে প্রবেশ করে, তখন তা রেটিনার ওপর একটি প্রতিবিম্ব তৈরি করে। - রেটিনায় থাকা রড ও কোন নামক আলোকসংবেদী কোষগুলো এই আলোক শক্তিকে বৈদ্যুতিক সংকেতে রূপান্তরিত করে এবং অপটিক স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে পাঠায়, যার ফলে আমরা দেখতে পাই।
- মিসরাতা লিবিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম শহর এবং এটি দেশটির উত্তর-পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত। - এটি লিবিয়ার বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবেও পরিচিত। - ত্রিপোলি এবং বেনগাজির পরে এটি লিবিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর।
- এভিন কারাগার ইরানের রাজধানী তেহরানে অবস্থিত। - এটি ইরানের সবচেয়ে কুখ্যাত কারাগারগুলোর মধ্যে একটি, যেখানে সাধারণত রাজনৈতিক বন্দী, সাংবাদিক, এবং দ্বৈত নাগরিকদের আটক রাখা হয়। - মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিভিন্ন অভিযোগের কারণে এই কারাগারটি আন্তর্জাতিকভাবে সমালোচিত।
- সিরডাপ (সেন্টার অন ইন্টিগ্রেটেড রুরাল ডেভেলপমেন্ট ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক) এর ঢাকার কার্যালয়টি পূর্বে "চামেলি হাউজ" নামে পরিচিত ছিল। - এটি একটি ঐতিহাসিক ভবন এবং বর্তমানে এটি সিরডাপের সদর দপ্তর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
- বেঙ্গল প্যাক্ট বা বাংলা চুক্তি ১৯২৩ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের উদ্যোগে স্বাক্ষরিত হয়। - ব্রিটিশ ভারতের বাংলায় হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে রাজনৈতিক অংশীদারত্ব এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এই চুক্তিটি সম্পাদিত হয়েছিল। - এই চুক্তির মাধ্যমে বাংলার মুসলিমদের জন্য আইন সভা এবং সরকারি চাকরিতে জনসংখ্যার অনুপাতে প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার প্রস্তাব করা হয়। - হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো মুসলিম নেতারা এই চুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। - তবে, ১৯২৫ সালে চিত্তরঞ্জন দাশের মৃত্যুর পর এই চুক্তিটি বাতিল হয়ে যায়, যা হিন্দু-মুসলিম ঐক্যে একটি বড় আঘাত হিসেবে বিবেচিত হয়।
- ভারতের ভাইসরয় লর্ড লিটন ১৮৭৮ সালে 'আর্মস অ্যাক্ট' বা অস্ত্র আইন প্রবর্তন করেন। - এই আইনটি ছিল অত্যন্ত বৈষম্যমূলক। - আইন অনুসারে, কোনো ভারতীয় লাইসেন্স ছাড়া আগ্নেয়াস্ত্র বহন বা নিজের কাছে রাখতে পারতো না, যা একটি দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হতো। - কিন্তু, এই আইন ইউরোপীয় বা শ্বেতাঙ্গদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ছিল না। - ভারতবাসীর প্রতিবাদ করার ক্ষমতাকে খর্ব করার উদ্দেশ্যেই লর্ড লিটন এই আইন জারি করেছিলেন বলে মনে করা হয়।
- আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস (IBM) কর্পোরেশন 'বিগ ব্লু' (Big Blue) নামে পরিচিত। - এই নামের উৎপত্তির বিষয়ে কয়েকটি তত্ত্ব প্রচলিত আছে। - একটি মতে, কোম্পানির লোগোর নীল রঙের কারণে এই নামকরণ করা হয়েছে। - আরেকটি তত্ত্ব অনুসারে, ১৯৬০ ও ৭০-এর দশকে IBM-এর তৈরি করা মেইনফ্রেম কম্পিউটারগুলির রঙ নীল ছিল, যা থেকে এই নামটি আসে। - এছাড়াও, IBM একটি 'ব্লু-চিপ' স্টক (অর্থাৎ, একটি আর্থিকভাবে স্থিতিশীল ও নির্ভরযোগ্য সংস্থার শেয়ার), যা থেকেও এই নামের যোগসূত্র খুঁজে পাওয়া যায়।
- আরডুইনো (Arduino) হলো একটি ওপেন-সোর্স ইলেকট্রনিক্স প্ল্যাটফর্ম যা সহজে ব্যবহারযোগ্য হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের উপর ভিত্তি করে তৈরি। - এর বোর্ডে একটি মাইক্রোকন্ট্রোলার থাকে, যা বিভিন্ন নির্দেশনা গ্রহণ করে মোটর চালানো, এলইডি জ্বালানো বা সেন্সর থেকে তথ্য পড়ার মতো কাজ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। - ওপেন-সোর্স হওয়ার কারণে এর হার্ডওয়্যার ডিজাইন এবং সফটওয়্যার কোড সকলের জন্য উন্মুক্ত। - ফলে ব্যবহারকারীরা নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী এটি পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করতে পারেন। - ছাত্র, শখের কারিগর এবং পেশাদারদের মধ্যে দ্রুত প্রোটোটাইপিং এবং ইলেকট্রনিক্স প্রজেক্ট তৈরির জন্য এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- ইঙ্কজেট প্রিন্টারের তুলনায় লেজার প্রিন্টারের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এর উচ্চ মুদ্রণ গতি। - লেজার প্রিন্টারগুলি সাধারণত প্রতি মিনিটে অনেক বেশি পৃষ্ঠা মুদ্রণ করতে পারে, যা অফিস বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে বেশি পরিমাণে মুদ্রণের জন্য আদর্শ। - যেখানে একটি সাধারণ ইঙ্কজেট প্রিন্টার মিনিটে প্রায় ৫-১৫টি পৃষ্ঠা প্রিন্ট করে, সেখানে একটি লেজার প্রিন্টার মিনিটে ২০-৪০টি বা তারও বেশি পৃষ্ঠা প্রিন্ট করতে সক্ষম। - দ্রুতগতির পাশাপাশি লেজার প্রিন্টার দিয়ে প্রিন্ট করা টেক্সট বা ডকুমেন্ট বেশ শার্প বা স্পষ্ট হয়।
গেটওয়ে (Gateway): গেটওয়ে হলো এমন একটি নেটওয়ার্কিং ডিভাইস যা দুটি ভিন্ন প্রটোকল বা ভিন্ন আর্কিটেকচারের নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, আপনার বাড়ির লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (LAN) এবং ইন্টারনেটের (WAN) মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী ডিভাইসটি (যেমন আপনার রাউটার) একটি গেটওয়ে হিসেবে কাজ করে। এটি ডেটাকে এক নেটওয়ার্কের ফরম্যাট থেকে অন্য নেটওয়ার্কের ফরম্যাটে রূপান্তর করতে পারে।
ব্রিজ (Bridge): ব্রিজ দুটি একই ধরনের নেটওয়ার্ক সেগমেন্টকে (LAN segments) যুক্ত করে।
হাব (Hub): হাব একটি নেটওয়ার্কের একাধিক ডিভাইসকে সংযুক্ত করে, কিন্তু এটি বিভিন্ন নেটওয়ার্ককে যুক্ত করতে পারে না।
রিপিটার (Repeater): রিপিটার সিগন্যালকে শক্তিশালী করে একটি নেটওয়ার্কের ভৌগোলিক পরিসীমা বৃদ্ধি করে, কিন্তু এটি দুটি ভিন্ন নেটওয়ার্ক যুক্ত করে না।
- সুতরাং, দুটি ভিন্ন নেটওয়ার্ক যুক্ত করার জন্য গেটওয়ে ব্যবহার করা হয়।
- বায়োইনফরমেটিক্স হলো জীববিজ্ঞান এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানের সমন্বয়ে গঠিত একটি ক্ষেত্র, যেখানে বিশাল পরিমাণ জৈবিক ডেটা (যেমন ডিএনএ, আরএনএ, এবং প্রোটিন সিকোয়েন্স) বিশ্লেষণ ও পরিচালনা করা হয়। এই বিপুল পরিমাণ ডেটা সাধারণত ডেটাবেসে সংরক্ষণ করা হয়।
SQL (Structured Query Language): এটি একটি স্ট্যান্ডার্ড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যা রিলেশনাল ডেটাবেস পরিচালনা এবং ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়। বায়োইনফরমেটিক্সে জিনোম ডেটাবেস, প্রোটিন ডেটাবেস ইত্যাদি থেকে নির্দিষ্ট তথ্য খুঁজে বের করতে, ডেটা ফিল্টার করতে এবং পরিচালনা করতে SQL ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। তাই এটি একটি অপরিহার্য টুলস।
- অন্যান্য বিকল্পগুলো (LISP, CLISP, PROLOG) নির্দিষ্ট ধরনের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ হলেও, বায়োলজিক্যাল ডেটাবেস ব্যবস্থাপনার জন্য SQL সবচেয়ে সরাসরি এবং বহুল ব্যবহৃত টুল।
- অর্থনীতিতে উপযোগ (Utility) বলতে কোনো পণ্য বা পরিষেবার অভাব পূরণের ক্ষমতাকে বোঝায়। ক্রয়-বিক্রয়ের মাধ্যমে পণ্যের মালিকানা বিক্রেতার কাছ থেকে ক্রেতার কাছে স্থানান্তরিত হয়। এই মালিকানা পরিবর্তনের ফলে ক্রেতা পণ্যটি ভোগ বা ব্যবহার করার অধিকার লাভ করে, যা তার কাছে নতুন উপযোগ সৃষ্টি করে। এই উপযোগকেই Possession Utility (স্বত্বগত উপযোগ) বলা হয়।
Place Utility (স্থানগত উপযোগ): পণ্যকে উৎপাদনের স্থান থেকে ভোক্তার কাছে সহজলভ্য স্থানে নিয়ে আসার মাধ্যমে এই উপযোগ সৃষ্টি হয়। Time Utility (সময়গত উপযোগ): সঠিক সময়ে পণ্য সরবরাহ করে বা ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য পণ্য সংরক্ষণ করে এই উপযোগ সৃষ্টি হয়। Form Utility (রূপগত উপযোগ): কাঁচামালকে প্রক্রিয়াজাত করে চূড়ান্ত পণ্যে রূপান্তর করার মাধ্যমে এই উপযোগ সৃষ্টি হয়।
মার্কেটিং-এ একটি পণ্যকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে একটি হলো Augmented Product (বর্ধিত পণ্য)। এই স্তরে পণ্যের সাথে এমন কিছু অতিরিক্ত সুবিধা, বৈশিষ্ট্য বা পরিষেবা যোগ করা হয় যা গ্রাহকের সাধারণ প্রত্যাশার বাইরে। যেমন, একটি মোবাইল ফোনের সাথে বিনামূল্যে ওয়ারেন্টি, ২৪/৭ কাস্টমার সার্ভিস, বা বিশেষ কোনো সফটওয়্যার যোগ করা হলে তা একটি Augmented Product-এ পরিণত হয়, যা গ্রাহককে বাড়তি সন্তুষ্টি দেয় এবং প্রতিযোগীদের থেকে পণ্যটিকে আলাদা করে তোলে।
- অর্থনীতিতে, কোনো পণ্য বা পরিষেবা ভোগ করে একজন ভোক্তা যে মানসিক সন্তুষ্টি, তৃপ্তি বা উপকারিতা লাভ করে, তাকে ইউটিলিটি (utility) বা উপযোগ বলা হয়। - এটি একটি ধারণাগত পরিমাপ যা দিয়ে ভোক্তার পছন্দ, চাহিদা এবং আচরণ বিশ্লেষণ করা হয়। - একজন ভোক্তা সেই পণ্যই কেনে যা থেকে সে সর্বোচ্চ উপযোগ পাবে বলে মনে করে। - তাই, সন্তুষ্টির অর্থনৈতিক পরিমাপ হলো ইউটিলিটি।
- কর প্রধানত দুই প্রকার: প্রত্যক্ষ কর (Direct Tax) এবং পরোক্ষ কর (Indirect Tax)।
প্রত্যক্ষ কর: যে কর সরাসরি ব্যক্তির আয় বা সম্পদের ওপর আরোপ করা হয় এবং যার ভার অন্য কারও ওপর চাপানো যায় না, তাকে প্রত্যক্ষ কর বলে। যেমন: আয়কর (Income tax)।
পরোক্ষ কর: যে কর কোনো পণ্য বা পরিষেবার ওপর আরোপ করা হয়, তাকে পরোক্ষ কর বলে। এক্ষেত্রে, করের বোঝা বিক্রেতা বা উৎপাদক প্রথমে বহন করলেও, চূড়ান্তভাবে তা পণ্যের দামের সাথে যুক্ত হয়ে ভোক্তার ওপর বর্তায়। অর্থাৎ, করের ভার স্থানান্তর করা যায়।
- VAT (Value Added Tax) বা মূল্য সংযোজন কর একটি আদর্শ পরোক্ষ কর। এটি পণ্য উৎপাদন ও বণ্টনের প্রতিটি স্তরে যুক্ত হওয়া মূল্যের ওপর আরোপ করা হয় এবং চূড়ান্তভাবে ক্রেতাকেই এর ভার বহন করতে হয়। কাস্টমস ডিউটি (Customs Duty) এবং এক্সাইজ ডিউটি (Excise Duty) ও পরোক্ষ করের উদাহরণ, তবে VAT একটি বহুল প্রচলিত উদাহরণ।
- ক্রিপ্টোকারেন্সি, যেমন বিটকয়েন, ব্লকচেইন নামক প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে নির্মিত। - ব্লকচেইন হলো একটি বিকেন্দ্রীভূত (decentralized) এবং অপরিবর্তনীয় (immutable) ডিজিটাল খতিয়ান বা লেজার। - ক্রিপ্টোকারেন্সির সমস্ত লেনদেন এই খতিয়ানে "ব্লক" আকারে রেকর্ড করা হয়। - প্রতিটি ব্লক ক্রিপ্টোগ্রাফির মাধ্যমে তার পূর্ববর্তী ব্লকের সাথে নিরাপদে সংযুক্ত থাকে, যা একটি চেইন বা শৃঙ্খল তৈরি করে। - এই প্রযুক্তির মূল বৈশিষ্ট্য হলো এটি কোনো একক কর্তৃপক্ষ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয় এবং এতে একবার কোনো তথ্য লেখা হলে তা পরিবর্তন করা প্রায় অসম্ভব। - এটি লেনদেনকে স্বচ্ছ, নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য করে তোলে।
- 'প্লাস্টিক মানি' হলো নগদ টাকার একটি জনপ্রিয় বিকল্প, যা প্লাস্টিকের তৈরি কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন সম্পন্ন করে। - এই কার্ড ব্যবহার করে পণ্য ক্রয় করা যায় বা এটিএম থেকে টাকা তোলা যায়। - যেহেতু এই কার্ডগুলো প্লাস্টিকের তৈরি এবং টাকার মতো কাজ করে, তাই এদেরকে কথোপকথন ভাষায় 'প্লাস্টিক মানি' বলা হয়। - ক্রেডিট কার্ড এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ। - এর পাশাপাশি ডেবিট কার্ড, প্রিপেইড কার্ড এবং স্মার্ট কার্ডও প্লাস্টিক মানির অন্তর্ভুক্ত।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- ম্যানেজমেন্ট বাই অবজেক্টিভস (MBO) হলো একটি কৌশলগত ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি, যা পিটার ড্রাকার (Peter Drucker) জনপ্রিয় করেন। এই পদ্ধতির মূল ভিত্তি হলো প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যের সাথে কর্মচারী এবং ব্যবস্থাপকদের ব্যক্তিগত লক্ষ্যকে সারিবদ্ধ করা।
- এই প্রক্রিয়াটির প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য নির্ধারণ করা (defining organizational objectives)। এই উচ্চ-স্তরের লক্ষ্যগুলো প্রতিষ্ঠানের মিশন এবং ভিশনের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। একবার এই প্রধান লক্ষ্যগুলি স্থির হয়ে গেলে, সেগুলোকে বিভাগীয় এবং ব্যক্তিগত স্তরে ছোট ছোট সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়। সুতরাং, পুরো MBO প্রক্রিয়াটিই শুরু হয় সুস্পষ্ট এবং পরিমাপযোগ্য লক্ষ্য নির্ধারণের মাধ্যমে।
- আব্রাহাম মাসলোর চাহিদা সোপান তত্ত্ব (Need Hierarchy Theory) মানব প্রেরণার একটি বিখ্যাত মনস্তাত্ত্বিক তত্ত্ব। মাসলো মানুষের চাহিদাকে পাঁচটি স্তরে একটি পিরামিডের মতো করে সাজিয়েছেন।
স্তরগুলো হলো: Physiological needs (শারীরবৃত্তীয় চাহিদা): খাদ্য, জল, ঘুমের মতো বেঁচে থাকার জন্য মৌলিক চাহিদা। Safety needs (নিরাপত্তার চাহিদা): শারীরিক ও আর্থিক নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ইত্যাদি। Social needs (সামাজিক চাহিদা): ভালোবাসা, বন্ধুত্ব এবং কোনো গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত হওয়ার অনুভূতি। Esteem needs (সম্মানের চাহিদা): এই স্তরে আত্মসম্মান, অন্যের কাছ থেকে সম্মান, স্বীকৃতি (recognition), এবং সাফল্য অর্জনের আকাঙ্ক্ষা অন্তর্ভুক্ত।[4][5][6] মাসলো এই চাহিদাকে দুই ভাগে ভাগ করেছেন: নিজের জন্য সম্মান (আত্মবিশ্বাস, স্বাধীনতা) এবং অন্যের কাছ থেকে সম্মান (মর্যাদা, স্বীকৃতি)। Self-actualization needs (আত্ম-উপলব্ধির চাহিদা): নিজের সম্ভাবনার সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছানোর আকাঙ্ক্ষা।
- সুতরাং, 'স্বীকৃতি' বা Recognition মাসলোর তত্ত্ব অনুসারে Esteem needs বা সম্মানের চাহিদার একটি অংশ।
- স্কেলার চেইন (Scalar Chain) নীতিটি ব্যবস্থাপনা তত্ত্বের অন্যতম পথিকৃৎ হেনরি ফেয়োলের (Henri Fayol) দেওয়া ১৪টি নীতির একটি। এই নীতি অনুসারে, একটি প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ স্তর থেকে সর্বনিম্ন স্তর পর্যন্ত কর্তৃত্বের একটি সুস্পষ্ট এবং অবিচ্ছিন্ন শৃঙ্খল বা লাইন থাকা উচিত।
- এই শৃঙ্খলটি মূলত কর্তৃত্বের প্রবাহ (flow of authority) এবং যোগাযোগের আনুষ্ঠানিক পথকে সংজ্ঞায়িত করে। এর অর্থ হলো, যেকোনো আদেশ, তথ্য বা যোগাযোগ এই নির্দিষ্ট শৃঙ্খল অনুসরণ করে উপর থেকে নিচে বা নিচ থেকে উপরে প্রবাহিত হবে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো প্রতিষ্ঠানে শৃঙ্খলা বজায় রাখা, দায়িত্ব সুস্পষ্ট করা এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিভ্রান্তি এড়ানো।
- মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনাকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়: Reactive (প্রতিক্রিয়াশীল) এবং Proactive (আগাম সক্রিয়)।
Reactive HR: সমস্যা তৈরি হওয়ার পরে তার সমাধান করে। যেমন - কোনো কর্মী চাকরি ছেড়ে দিলে তারপর নতুন কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করা। Proactive HR: ভবিষ্যতের প্রয়োজন অনুমান করে এবং সমস্যা তৈরি হওয়ার আগেই তার জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করে।
- Strategic Human Resource Management (SHRM) বা কৌশলগত মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা হলো প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য অর্জনের জন্য মানব সম্পদ নীতি এবং অনুশীলনকে একীভূত করার প্রক্রিয়া। যেহেতু এটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এবং ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য পূর্বপ্রস্তুতি নিয়ে কাজ করে, তাই SHRM স্বভাবতই proactive বা আগাম সক্রিয়। এটি কেবল বর্তমান সমস্যা সমাধান করে না, বরং ভবিষ্যতের জন্য দক্ষ কর্মী বাহিনী তৈরি, নেতৃত্বের উন্নয়ন এবং প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য নিশ্চিত করার জন্য আগাম পরিকল্পনা গ্রহণ করে।
- এটি একটি নেতৃত্ব শৈলী যা Laissez-Faire (লেসে-ফেয়ার) নামেও পরিচিত। এই শৈলীর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো নেতা তার অধীনস্থ কর্মীদের ওপর পূর্ণ আস্থা রাখেন এবং তাদের কাজ করার ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রায় সম্পূর্ণ স্বাধীনতা প্রদান করেন।
Free-rein style (মুক্ত শৈলী): এখানে নেতা লক্ষ্য নির্ধারণ করে দেন, কিন্তু সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথ এবং পদ্ধতি কর্মীরা নিজেরাই ঠিক করে। নেতার অংশগ্রহণ থাকে খুবই কম; তিনি মূলত প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও তথ্যের যোগান দেন এবং পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করেন। Autocratic style (স্বৈরাচারী শৈলী): নেতা সমস্ত সিদ্ধান্ত একাই নেন এবং কর্মীদের কোনো মতামত গ্রহণ করেন না। Democratic style (গণতান্ত্রিক শৈলী): নেতা সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে কর্মীদের মতামত এবং অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করেন, তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তিনিই নেন।
- প্রশ্নে উল্লিখিত "সম্পূর্ণ স্বাধীনতা" এবং "নেতার ন্যূনতম অংশগ্রহণ" স্পষ্টভাবে free-rein বা লাগামহীন নেতৃত্ব শৈলীর বৈশিষ্ট্যকে নির্দেশ করে।
- স্থায়ী পরিকল্পনা (Standing Plan): যে পরিকল্পনা প্রতিষ্ঠানে বারবার বা নিয়মিতভাবে উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য প্রণয়ন করা হয়, তাকে স্থায়ী পরিকল্পনা বলে। এই পরিকল্পনাগুলো দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহৃত হয় এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। যেমন: নীতি, প্রক্রিয়া (Procedure), পদ্ধতি (Method) ও নিয়ম (Rule)। - policy হলো একটি সাধারণ নির্দেশিকা যা প্রাতিষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি কাঠামো প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ, "সকল নিয়োগ মেধার ভিত্তিতে হবে" – এটি একটি স্থায়ী নীতি যা বারবার অনুসরণ করা হয়।
অন্যান্য বিকল্পগুলো কেন ভুল: A) A project (প্রকল্প): একটি প্রকল্প নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রণীত একটি এককালীন পরিকল্পনা (Single-use plan) যার একটি নির্দিষ্ট শুরু এবং শেষ থাকে। B) A program (প্রোগ্রাম): প্রোগ্রাম হলো একাধিক সম্পর্কযুক্ত প্রকল্পের সমষ্টি, যা একটি বড় লক্ষ্য অর্জনের জন্য পরিচালিত হয়। এটিও একটি এককালীন পরিকল্পনা। D) Building iconic tower (আইকনিক টাওয়ার নির্মাণ): এটি একটি নির্দিষ্ট প্রকল্প, যা একবারই বাস্তবায়িত হবে এবং এটি কোনো স্থায়ী পরিকল্পনা নয়।
- অর্থের সময়মূল্য (Time Value of Money): এই ধারণাটির মূল কথা হলো, আজকের প্রাপ্ত অর্থ ভবিষ্যতের একই পরিমাণ অর্থের চেয়ে বেশি মূল্যবান। কারণ, বর্তমানের অর্থ বিনিয়োগ করে আয় করা সম্ভব। আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে এই ধারণাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। - প্রায় সব আর্থিক সিদ্ধান্ত, যেমন বিনিয়োগ, ঋণ গ্রহণ বা মূলধন বাজেটিং-এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময়ের নগদ প্রবাহকে (cash flow) তুলনা করতে হয়। অর্থের সময়মূল্যের ধারণা ব্যবহার করে ভবিষ্যতের টাকাকে বর্তমান মূল্যে (Present Value) বা বর্তমানের টাকাকে ভবিষ্যৎ মূল্যে (Future Value) রূপান্তর করে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
অন্যান্য বিকল্পগুলো কেন ভুল: A) interest rate (সুদের হার): সুদের হার অর্থের সময়মূল্য গণনার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, কিন্তু এটি মূল ভিত্তি নয়। C) cost of capital (মূলধন ব্যয়): মূলধন ব্যয় হলো একটি প্রতিষ্ঠানের তহবিল সংগ্রহের খরচ। এটিও অর্থের সময়মূল্যের ধারণার উপর ভিত্তি করে নির্ণয় করা হয়। D) capital budgeting (মূলধন বাজেটিং): মূলধন বাজেটিং হলো দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া, যেখানে অর্থের সময়মূল্যের নীতি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এটি মূলনীতির একটি প্রয়োগ মাত্র।
- Net Present Value (NPV): NPV হলো একটি প্রকল্পের ভবিষ্যৎ নগদ প্রবাহের বর্তমান মূল্য এবং প্রাথমিক বিনিয়োগের মধ্যে পার্থক্য। NPV-এর মাধ্যমে বোঝা যায় একটি প্রকল্প থেকে প্রতিষ্ঠান মোট কত টাকা আয় করবে। - কোনো প্রকল্পের NPV ধনাত্মক (+) হলে প্রকল্পটি লাভজনক বলে বিবেচিত হয় এবং তা গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে একাধিক প্রকল্পের মধ্যে তুলনা করার সময়, যে প্রকল্পের NPV সবচেয়ে বেশি, সেটিই গ্রহণ করা উচিত। কারণ সর্বোচ্চ NPV প্রকল্পটি ফার্মের সম্পদমূল্য সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি করবে।
অন্যান্য বিকল্পগুলো কেন ভুল: A) With Lowest IRR (সর্বনিম্ন IRR): IRR (Internal Rate of Return) হলো এমন একটি হার যেখানে প্রকল্পের NPV শূন্য হয়। সাধারণত উচ্চ IRR ভালো বলে বিবেচিত হয়। C) With lowest ARR (সর্বনিম্ন ARR): ARR (Accounting Rate of Return) হলো গড় বার্ষিক মুনাফার হার। উচ্চ ARR ভালো বলে বিবেচিত হয়। D) With longest payback period (দীর্ঘতম পরিশোধকাল): Payback Period হলো বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরত আসতে যে সময় লাগে। কম পরিশোধকাল বা স্বল্পমেয়াদী প্রকল্প সাধারণত বেশি পছন্দ করা হয়।
- ফার্মের মূল্য (Value of the Firm): একটি ফার্মের মোট মূল্য হলো তার সমস্ত সম্পদের (assets) বাজার মূল্যের সমষ্টি। অ্যাকাউন্টিং সমীকরণ অনুযায়ী, মোট সম্পদ = মোট দায় + শেয়ারহোল্ডারদের ইক্যুইটি (Assets = Liabilities + Equity)। - ফার্মের সম্পদের উপর যাদের দাবি রয়েছে তারা হলেন ঋণদাতা (debt holders) এবং মালিক (equity holders)। সুতরাং, ফার্মের মোট মূল্য তার ঋণ (debt) এবং ইক্যুইটির (equity) বাজার মূল্যের যোগফলের সমান।
অন্যান্য বিকল্পগুলো কেন ভুল: B) The value of equity (ইক্যুইটির মূল্য): এটি শুধুমাত্র শেয়ারহোল্ডারদের অংশের মূল্য প্রকাশ করে, পুরো ফার্মের নয়। C) The value of debt (ঋণের মূল্য): এটি শুধুমাত্র ঋণদাতাদের পাওনার পরিমাণ নির্দেশ করে। D) The value of assets plus liabilities (সম্পদ এবং দায়ের মূল্য): এটি ভুল, কারণ সম্পদের মূল্য দায় এবং ইক্যুইটির যোগফলের সমান।
ফ্রিতে ২ লাখ প্রশ্নের টপিক, সাব-টপিক ভিত্তিক ও ১০০০+ জব শুলুশন্স বিস্তারিতে ব্যাখ্যাসহ পড়তে ও আপনার পড়ার ট্র্যাকিং রাখতে সাইটে লগইন করুন।
- আর্থিক ঝুঁকি (Financial Risk): আর্থিক ঝুঁকি বলতে বোঝায় একটি প্রতিষ্ঠানের ঋণ মূলধন ব্যবহারের ফলে সৃষ্ট ঝুঁকি। যখন কোনো প্রতিষ্ঠান ঋণ গ্রহণ করে, তখন তাকে নির্দিষ্ট সময়ে সুদ এবং আসল পরিশোধ করতে হয়। যদি প্রতিষ্ঠানটি পর্যাপ্ত আয় করতে ব্যর্থ হয়, তবে এটি ঋণ পরিশোধে অক্ষম হতে পারে, যা দেউলিয়াত্বের কারণও হতে পারে। - বন্ড ইস্যু করা এক ধরনের ঋণ গ্রহণ। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট হারে সুদ প্রদানের জন্য আইনত বাধ্য থাকে। এই নির্দিষ্ট আর্থিক দায়বদ্ধতাই আর্থিক ঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যান্য বিকল্পগুলো কেন ভুল: B) Issue of common stock (সাধারণ স্টক ইস্যু): সাধারণ স্টক ইস্যু করলে ইক্যুইটি মূলধন বৃদ্ধি পায়, কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট সুদ বা লভ্যাংশ প্রদানের বাধ্যবাধকতা থাকে না। তাই এটি আর্থিক ঝুঁকি বাড়ায় না। C) Redemption of bond (বন্ড খালাস): বন্ড খালাস করার অর্থ হলো ঋণ পরিশোধ করে দেওয়া। এটি প্রতিষ্ঠানের দায় কমায় এবং আর্থিক ঝুঁকি হ্রাস করে। D) Change in technology (প্রযুক্তির পরিবর্তন): এটি ব্যবসায়িক ঝুঁকির (Business Risk) একটি উদাহরণ, যা বাজারের চাহিদা, প্রতিযোগিতা বা পরিচালন সংক্রান্ত কারণে সৃষ্টি হয়, মূলধন কাঠামোর কারণে নয়।
✅প্রাইমারী, নিবন্ধন বা ১১তম-২০তম গ্রেডের যেকোনো চাকরি জন্য প্রশ্ন ব্যাংক লেগে থেকে শেষ করুন। অ্যাপ এর প্রশ্ন ব্যাংক থেকে ১০০% কমন আসবে। বাকি চাকরি পরীক্ষা জন্য ৭০%-৮০% কমন আসবে। আপনার চর্চার সময় আপনার ভুল প্রশ্ন, বুকমার্ক প্রশ্ন সব ডাটাবেজে জমা থাকে। মনে করুন বাংলা সাহিত্য ৪০০০ প্রশ্ন আছে, আপনি একবার ভালো করে পড়বেন, এর মধ্যে দেখবেন ৪০% প্রশ্ন আপনার জানা, যেগুলো কখনও ভুল হবে না, বাকি আছে ৬০%, এই প্রশ্নগুলো আলাদা বাটনে জমা হয়, যেগুলো আপনি ভুল করছেন, এখন এইগুলো ভালো করে রিভিশন দিন। এতে সহজে কম সময় প্রস্তুতি শেষ হবে। যারা একেবারে নতুন তারা জব শুলুশন্স বাটন দিয়ে শুরু করতে পারেন।
✅প্রাইমারী ১ম ধাপের পরীক্ষার তারিখ দিলে ফুল মডেল টেস্ট শুরু হবে।
✅ব্যাংক নিয়োগ প্রস্তুতি'র লং কোর্স (রুটিনের জন্য পিডিএফ বাটন দেখুন) - পরীক্ষা শুরুঃ ১০ নভেম্বর। - মোট পরীক্ষাঃ ১২৮টি, - টপিক ভিত্তিকঃ ১১২টি, - রিভিশন পরীক্ষাঃ ২২টি, - Vocabulary রিভিশনঃ ৩বার
✅ সম্পূর্ণ ফ্রিতে প্রস্তুতি নিন ৫০তম বিসিএস। মোট পরীক্ষাঃ ১৬২টি টপিক ভিত্তিক পরীক্ষাঃ ১০০টি রিভিশন পরীক্ষাঃ ৬২টি
অ্যাপ এর হোম screen -এ পিডিএফ বাটন ক্লিক করুন, এখান থেকে রুটিন ডাউনলোড করতে পারবেন। রুটিনের তারিখ অনুযায়ী পরীক্ষা রাত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেকোন সময় দিতে পারবেন, ফলাফল সাথে সাথে বিস্তারিত ব্যাখ্যাসহ দেওয়া হয়। missed পরীক্ষাগুলো আর্কাইভ থেকে দিতে পারবেন, তবে মেরিট লিস্ট আসবে না, মেরিট লিস্টে থাকতে হলে রুটিন অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখে দিতে হবে। আর্কাইভ থেকে পরীক্ষা দিতে হলে ভিজিট করুনঃ অ্যাপ এর হোম স্ক্রীনে 'পরীক্ষার সেকশন' বাটনে ক্লিক করুন -> বিসিএস বাটন -> [ফ্রি কোর্স] ৫০তম বিসিএস প্রিলি ২২০ দিনের সেকশনের All Exam বাটন ক্লিক করুন -> এখান Upcoming, Expired ট্যাব পাবেন।
✅ প্রধান শিক্ষক প্রস্তুতি - লেকচারশীট ভিত্তিকঃ রুটিন আপলোড করা হয়েছে। পরীক্ষা শুরুঃ ১৫ আগস্ট। মোট পরীক্ষাঃ ৫৮টি
✅ আপকামিং রুটিনঃ
- ১০০ দিনের বিসিএস বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি। - বেসিকভিউ বই অনুসারে GK রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে। - অগ্রদূত বাংলা বই অনুসারে বাংলা সাহিত্য ও ভাষা রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।। - English মাস্টার বই অনুসারে রুটিনে টপিক ও বইয়ের পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ থাকবে।